আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পটিয়ায় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ওয়েস্টার্ন মেরিন- লিখলাম যা দেখলাম

DO I NEED TO REMIND THAT I RULE আমি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এই সম্ভাবনাময় প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত আছি.প্রতিষ্ঠান এর পক্ষে কিছু লিখতে ও বসি নাই.অনেক রকম কমেন্ট দেখছি ফেইসবুক ও ব্লগ এ তাই লিখলাম যা দেখলাম. বিস্তারিত হলো - আমাদের প্রতিষ্ঠান এর সব লেবারই পাশের গ্রাম এর যার সংখ্যা প্রায় ২ থেকে ৩ হাজার.আর আমাদের প্রতিষ্ঠান এর পাশে একটা বড়ুয়া পাড়া ও অবস্থিত.সকালে মুখে মুখে ও মোবাইল ফোনে ছড়িয়ে পরে রামু ঘটনা আর সাথে সাথে লেবাররা উত্তেজিত হয়ে উঠে এবং বড়ুয়া পাড়াতে হামলা করতে বের হবার জন্য গেট খুলে দিতে বলে আমাদের গার্ডদেরকে .আমাদের এডমিন & এইচ আর ৩ থেকে ৪ বার ওদের বুঝিয়ে পাঠিয়ে দেই কাজে.কিন্তু মোবাইল ফোনে গ্রাম থেকে ওদের বার বার বের হতে বলতে ছিল এলাকার মানুষ.কারণ গ্রাম এর বেশির ভাগ পুরুষই তখন আমাদের প্রতিষ্ঠান এ কর্মরত.এরপর প্রায় সবাই এক সাথে বের হবার গেট এ ধাক্কা দিয়ে ভেঙ্গে বের হয়ে যাই.আর সাথে সাথে আমাদের এডমিন & এইচ আর লোকাল পুলিশ ও বড়ুয়া পাড়াতে খবর দিয়া দেই.এর ফলে আর ও অনেক যান মাল রক্ষা ও পায়.যার সত্ততা কিছু কিছু অনলাইন সংবাদ আপডেট এ পাবেন.আর সব চেয়ে অজানা যেই এপিসোড কারো জানা নাই এবং কোনো অনলাইন সংবাদ এ ও আসে নাই, তা হইলো আমাদের প্রতিষ্ঠান পরবর্তিতে(বিকাল বেলা) সব ভিডিও ক্লিপ ও অভিযুক্ত লেবারদের ছবি পুলিশ ও রেবকে দিয়া সহযোগিতা করে এবং পুলিশ প্রায় ৩০ জনকে গ্রেফতার করে.এর প্রতিশোধ নিতে গ্রামবাসী একযোগে রাত এর ৮ টাই আমাদের প্রতিষ্ঠান এ হামলা করে এবং বেশ কয় একজন পুলিশ ও আহত হয়.যান মাল এর বেপক ক্ষয়ক্ষতি করে গ্রামবাসী .এই সংঘর্ষ প্রায় রাত এর ১টা পর্যন্ত চলে.সব চেয়ে দুঃখের বিষয় যা কিনা কোনো অনলাইন সংবাদ এই আসে নাই.

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.