আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আজ অ্যান্ড্রয়েডের চার বছরপূর্তি (সংগ্রহে রাখার মত পোস্ট)

মনের মহাজন খুঁজে ফিরি.... আজ রোববার অ্যান্ড্রয়েডের জন্মদিন। চার বছর আগে ২০০৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমটি বাজারে আনে গুগল। যদিও এর জন্ম ইতিহাস আরও আগের। তবে এই জন্ম আধুনিক জন্মও বলা যায়। অ্যান্ড্রয়েডের সংস্করণগুলোর নামকরণ করা হয় মিষ্টি খাদ্যদ্রব্যের নামের সঙ্গে মিল রেখে এবং ইংরেজি বর্ণমালার ক্রমানুসরণে।

২০০৯ সালে অ্যান্ড্রয়েডের আনা ১.৫, ১.৬ ও ২.০ সংস্করণগুলোর নাম যথাক্রমে কাপকেক, ডোনাট ও একলিয়ার। ২০১০ সালে সংস্করণ আনা ২.২ ও ২.৩ এর নাম রাখা হয় ফ্রয়ো ও জিঞ্জারব্রেড। জেলি বিনের পরবর্তী সংস্করণগুলো ৩.০ হানিকম্ব। এটিই প্রথম ট্যাবলেটে ব্যবহার করা হয়। এরপর ৪.০ আইসক্রিম স্যান্ডউইচ, সর্বশেষ সংস্করণ ৪.১ জেলি বিন এ বছর বাজারে আসে।

২০১১ সালে আইসক্রিম স্যান্ডউইচ ট্যাবলেট ও সেলফোনে ব্যাপক সাড়া পায়। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পায় জিঞ্জারব্রেড। এ সময় অ্যান্ড্রয়েডের বাজার ২০.৯ থেকে ৫৭.৭ শতাংশে উত্তীর্ণ হয়। মোবাইল প্রযুক্তির দ্রম্নত অগ্রগতির পেছনে অন্যতম ভূমিকা রাখছে যে প্রযুক্তি তার নাম স্মার্টফোন অপারেটিং সিস্টেম। বিশেষ করে সার্চ জায়ান্ট গুগল মোবাইল ফোনের জন্য অ্যান্ড্রয়েড নামের অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করে স্মার্টফোনের জগতকে করে তুলেছে আরো বিসত্মৃত ও ব্যাপক।

বর্তমানে স্মার্টফোন জগতে এক নম্বর অবস্থানে রয়েছে গুগলের অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম। এরপর রয়েছে আইওএস - যা অ্যাপল আইফোনে ব্যবহৃত হয়, সিমবিয়ান, ব্ল্যাকবেরি ইত্যাদি। অ্যান্ড্রয়েডের ইতিবৃত্ত মুক্ত এ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে বাজারে সেলফোনের দাম কমানোর জন্য গড়ে তোলা হয় ওপেন হ্যান্ডসেট অ্যালায়েন্স। এর মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানি একই অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করলেও হার্ডওয়্যার দিয়ে তারা স্বকীয়তা তুলে ধরতে পারবে। আইফোন বাজারে আসার পাঁচ মাস পর ২০০৭ সালের ৫ নভেম্বর এ অপারেটিং সিস্টেম বাজারে নিয়ে আসে।

২০০৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর অ্যান্ড্রয়েড পরিচালিত প্রথম হ্যান্ডসেট এইচটিসি ড্রিম বাজারে আসে। এরপর অ্যান্ড্রয়েড ২০০৮ সালের ২২ অক্টোবর টি-মোবাইল জি-১ নিয়ে আসে। এর এক দিন পরই সফটওয়্যার উন্নয়নকারীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয় অপারেটিং সিস্টেম। এরপর থেকে অ্যান্ড্রয়েডের শুধুই এগিয়ে চলা। গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইডিসির মতে, ২০১২ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিশ্বে স্মার্টফোন বাজারের ৬৮ শতাংশের দখল অ্যান্ড্রয়েডের।

উল্লেখ্য, অ্যান্ড্রয়েড নামের এক প্রতিষ্ঠান ২০০৩ সালের অক্টোবরে গড়ে তুলেছিলেন রিচ মিনার, অ্যান্ডি রুবিন ও নিক সিয়ার্স ক্রিস হোয়াইট। লিনাক্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে টাচসমৃদ্ধ প্রযুক্তির জন্য একটি অপারেটিং সিস্টেম তৈরির বিষয়ে তারা কাজ শুরু করেন। এর দুই বছর পর ২০০৫-এর আগস্টে প্রতিষ্ঠানটি অধিগ্রহণ করে গুগল। অ্যান্ড্রয়েডের সেরা ৫ আপ্লিকেশন আইফোন জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে উপরে থাকলেও অপারেটিং সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে সম্প্রতি পরিচালিত এক জনপ্রিয়তায় দেখা গেছে অ্যান্ড্রয়েড জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে। এটি জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকার অন্যতম কারণ হচ্ছে এটি ওপেন সোর্স এবং এর জন্য প্রচুর বিনামূল্যের অ্যাপ্লিকেশন পাওয়া যায়।

অনেকে একে অত্যধিক দামী আইফোনের বিকল্প হিসেবে আখ্যায়িত করলেও কেউ কেউ আবার একে আইফোনের চেয়েও ভালো বলেও দাবি করেন। এর কারণ, অ্যান্ড্রয়েড উন্মুক্ত একটি অপারেটিং সিস্টেম। ব্যবহারকারী চাইলেই এটিকে নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে পারেন এবং উন্নতি করতে পারেন। আর সঙ্গে হাজার হাজার ফ্রি অ্যাপ্লিকেশনের সমাহার তো রয়েছেই। অ্যান্ড্রয়েড মার্কেট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোডযোগ্য এসব অ্যাপ্লিকেশনের মধ্য থেকে আজ আমরা ৫টি বিশেষ অ্যাপ্লিকেশনের কথা জানবো যা বিভিন্ন সময়ে আপনার কাজে আসতে পারে।

এক. অ্যাডভান্সড ইংলিশ ডিকশনারি এটি মূলত ইংলিশ টু ইংলিশ ডিকশনারি। ইংরেজি শব্দের সমার্থক শব্দ, সংজ্ঞা, বিপরীত শব্দ, ব্যবহার ইত্যাদি জানতে অ্যাডভান্স ইংলিশ ডিকশনারি একটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন। ইংরেজি শিখতে আগ্রহী কিংবা অফিসিয়াল কাজে ইংরেজি ব্যবহারের সময় মোবাইল ফোনে থাকা এই অ্যাপ্লিকেশনটি সহজেই আপনাকে বিভিন্ন ইংরেজি শব্দের যথাযথ ব্যবহার বলে দিতে পারে। এই অ্যাপ্লিকেশনটির বিশেষত্ব হচ্ছে এটি ইন্টারনেট ছাড়াই কাজ করে। অধিকাংশ ডিকশনারিই শব্দ খোঁজার সময় ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হয়।

কিন্তু এই অ্যাপ্লিকেশন একবার ডাউনলোড করে নিলেই যথেষ্ট, এরপর যে কোনো সময় ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই ডিকশনারিতে শব্দ খোঁজা যাবে। ডাউনলোড করুন Click This Link এই লিংক থেকে। দুই. গুগল ট্রান্সলেটর অনুবাদক এই গুগল ট্রান্সলেটরের নাম সবারই জানা। গুগলের এই টুলটি ব্যবহার করে বেশ কিছু সাধারণ ভাষায় শব্দ বা বাক্য অনুবাদ করা যায়। গুগল ট্রান্সলেটরে বাংলা ভাষাও যোগ হয়েছে।

এতে করে ১০০ ভাগ সঠিক অনুবাদ পাওয়া না গেলেও কিছুটা ধারণা পাওয়া যায় নির্দিষ্ট কোনো শব্দের বা বাক্যের অর্থ কী হতে পারে। গুগল ট্রান্সলেটর অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করে কেবল অভিধানের প্রয়োজনও ফুরিয়ে নিতে পারবেন। এছাড়াও হঠাৎই কখনো জার্মান ভাষায় কাউকে ধন্যবাদ জানানোর প্রয়োজন পড়লেও এই অ্যাপ্লিকেশনটি বেশ কাজে দেবে। ডাউনলোড করতে Click This Link এই লিংকে যান। তিন. পাওয়ার কন্ট্রোল উইজেট ওয়াই-ফাই, সিংক্রোনাইজেশন, ওয়ারলেস কানেকশন চালু বা বন্ধ করা, নেটওয়ার্ক কানেকশন বন্ধ করা, জিপিএস, বস্নুটুথ ইত্যাদি কাজগুলো ডিফল্ট অবস্থায় সব অ্যান্ড্রয়েড সেটেই বেশ সহজ।

তবে যারা সহজতর উপায় খুঁজছেন, তাদের জন্যই পাওয়ার কন্ট্রোল উইজেট। এটি সবকিছু একসঙ্গে আপনার স্ক্রিনে এনে দেবে ফলে কেবল আলতো চাপের (ট্যাপ) মাধ্যমেই আপনি জরুরি প্রায় সব কাজ সারতে পারবেন দ্রম্নততম সময়ে। এই অ্যাপ্লিকেশনটির বিনামূল্যের ও পেইড দু’টি সংস্করণ রয়েছে। তবে বিনামূল্যের সংস্করণটি দিয়ে ভালোভাবেই কাজ চালিয়ে নেয়া যায়। পাওয়ার কন্ট্রোল উইজেট ডাউনলোড করুন Click This Link এই লিংক থেকে।

চার. কম্পাস মোবাইল ফোনকে কম্পাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য মোবাইলের সঙ্গে আলাদা করে কম্পাস লাগানোর প্রয়োজন নেই, অ্যান্ড্রয়েড চালিত হ্যান্ডসেটের জন্য কম্পাস নামের এই অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে নিলেই আপনার মোবাইলের পর্দায় ভেসে উঠবে কম্পাস। এই কম্পাস সঠিকভাবে পূর্ব-পশ্চিম এবং উত্তর-দক্ষিন দিক তো দেখাবেই, উপরন্তু আপনার ভৌগোলিক অবস্থান ল্যাটিচিউট এবং লংগিচিউট হিসাবেও দেখাবে একদম কাঁটায় কাঁটায়। নতুন কোনো শহরে, গ্রামে বা প্রত্যন্ত অঞ্চলে গেলে আপনার স্মার্টফোনের এই কম্পাসটি দারুণ কাজে দেবে। কম্পাস ডাউনলোড করুন Click This Link এই লিংক থেকে। পাঁচ. ম্যাপস ম্যাপস হচ্ছে গুগলের তৈরি একটি বৈপস্নবিক সেবা।

পৃথিবীর যেখানেই থাকুন না কেন, এমনকি এই বাংলাদেশের জন্যও প্রতিটি রাস্তার নাম, মানচিত্র এবং স্যাটেলাইট ছবি দেখতে পারবেন গুগল ম্যাপস ব্যবহার করে। আপনার অ্যান্ড্রয়েডে এটি ইন্সটল করে রাখলে নতুন কোথাও গেলে রাস্তা চিনতে কাজে আসতে পারে যে কোনো সময়। এছাড়াও ঘরে বসে পৃথিবী ভ্রমণের ক্ষেত্রেও অ্যাপ্লিকেশনটি খারাপ না। কেননা, এতে রয়েছে স্ট্রিট ভিউ সুবিধা, যা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কিছু দেশের রাস্তাঘাটের ছবি এমনভাবেই দেখতে পাবেন যেন আপনিই সেখানে হাঁটছেন। এই অ্যাপ্লিকেশনটিও ইন্টারনেট থেকে তথ্য ডাউনলোড করে তাই এটি ব্যবহারের সময় আনলিমিটেড ডাটা পস্ন্যান অথবা ওয়াই-ফাই ল্যানে যুক্ত থাকলে অতিরিক্ত ইন্টারনেট খরচ বাঁচানো সম্ভব।

ম্যাপস ডাউনলোড করুন Click This Link এই লিংক থেকে। অ্যান্ড্রয়েডের সেরা ৫ গেমস গুগলের অনলাইন দোকান গুগল প্লেতে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য রয়েছে হাজার হাজার অ্যাপস (অ্যাপ্লিকেশন)। অ্যাপসের মধ্যে গেমসের জনপ্রিয়তা সব সময়ই বেশি। এসব গেমস অ্যান্ড্রয়েডে চলা স্মার্টফোনের পাশাপাশি ট্যাবলেট কম্পিউটারেও খেলা যাবে। সেসব গেমস থেকে অ্যান্ড্রয়েডের উপযোগী সেরা ৫টি গেমসের লিংক দেওয়া হলো এখানে।

এক. ফ্রোজেন বাবল পর্দার নিচে থাকবে একটি তীর আর কাজ হচ্ছে এদিক-ওদিক করে উপরের দিকে ছোড়া আর উপরে থাকা বুদবুদ গায়ে লাগানো! যত বেশি বুদবুদের গায়ে তীর লাগানো যাবে তত বেশি পয়েন্ট পাওয়া যাবে। এ গেমস টিও অ্যান্ড্রয়েডের সেরা গেমের তালিকায় রয়েছে। ৪৯৭ কিলোবাইটের গেমস টির বর্তমানে ১.১২ সংস্করণ চলছে। গেমসটি খেলতে ন্যূনতম অ্যান্ড্রয়েড ১.১ সংস্করণ লাগবে। ফ্রোজেন বাবল গেমসটি পাওয়া যাবে http://goo.gl/dzcko এই লিংক থেকে।

দুই. বিবলেড সেরার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে পাজল গেমস বিবলেড। দারুণ এ পাজল গেমে রয়েছে ৩৩টি অনন্য পাজল এবং ছয়টি নানা ধরনের খেলার পর্যায়। এটি মূলত বিভিন্ন রঙের পাজলগুলোকে মেলানোর একটি গেমস । দারুণ গ্রাফিকসের গেমস টি খেলার সময় মাঝে মাঝে আপনার ফোনটিকে বিভিন্ন দিকে ঘোরানোর প্রয়োজন পড়বে। এটি খেলতে ন্যূনতম অ্যান্ড্রয়েড ১.৫ সংস্করণ লাগবে।

মাত্র ২.৩ মেগাবাইটের গেমস টির বর্তমানে ২.১৪ সংস্করণ চলছে। বিবলেড গেমসটি পাওয়া যাবে http://goo.gl/pa1ww এই লিংক থেকে। তিন. ড্রপ ওপর থেকে নিচে নামার ক্ষেত্রে নানা ধরনের ফাঁকা জায়গা পার হওয়ার একটি দারুণ গেমস হচ্ছে ড্রপ। অ্যান্ড্রয়েড সেরা গেমের তালিকায় থাকা গেমস টি খেলার সময় ওপর থেকে নিচে নামতে হয়। মাঝখানের ফাঁকা জায়গা দিয়ে নামার সময় রয়েছে পয়েন্ট পাওয়া যায়।

এ ক্ষেত্রে দ্রুত নামার ক্ষেত্রে ফাঁকা জায়গায় থাকা যতগুলো তারাকে স্পর্শ করা যাবে তত পয়েন্ট পাওয়া যাবে! তবে গেমস টি দ্রুত খেলা লাগবে, কারণ গতি কমে গেলে সময় শেষ হয়ে যাবে। ৫৫৪ কিলোবাইটের ড্রপ গেমসটির বর্তমানে ১.৪.৫ সংস্করণ চলছে। গেমসটি খেলতে ন্যূনতম অ্যান্ড্রয়েড ১.৫ সংস্করণ লাগবে। ড্রপ গেমসটি পাওয়া যাবে http://goo.gl/zllhn এই লিংক থেকে। চার. রেপ্লিকা আইল্যান্ড অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের ট্র্যাকবলের মাধ্যমে খেলার দারুণ একটি গেমস হচ্ছে রেপ্লিকা আইল্যান্ড।

৪০টি চ্যালেঞ্জ পাড়ি দিতে হয় এ গেমসটিতে। এতে একজন অধ্যাপক অ্যান্ড্রয়েড আইকনের একটি সবুজ রোবট বানিয়েছেন যার মাধ্যমে উড়ে উড়ে বিভিন্ন আইল্যান্ড পার হন। আইল্যান্ডে থাকা বিভিন্ন পথ আলাদা আলাদা থাকে, যেখানে রোবটের মাধ্যমে উড়ে উড়ে যেতে হয়। ৫ মেগাবাইটের রেপ্লিকা আইল্যান্ড গেমটির বর্তমানে ১.৪ সংস্করণ চলছে। এটি খেলতে ন্যূনতম অ্যান্ড্রয়েড ১.৫ সংস্করণ লাগবে।

রেপ্লিকা আইল্যান্ড গেমসটি পাওয়া যাবে http://goo.gl/xq1cx এই লিংক থেকে। পাঁচ. জেম মাইনার নির্দিষ্ট একটি পাথরের দেয়াল, যেখানে রয়েছে নানা ধরনের অমূল্য জিনিস। নির্দিষ্ট একটি মানচিত্র অনুসরণ করে হাতুড়ি ব্যবহার করে খুঁজে বের করতে হবে কোথায় আছে সেসব অমূল্য জিনিস। বিভিন্ন পর্যায় শেষ করলে পাওয়া যাবে আলাদা বাড়তি সুবিধা, যা গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে। তবে জায়গায় জায়গায় রয়েছে মাইন, যেখানে পড়ে খেলে হয়ে যাবে দুর্ঘটনা! তাই খেলতে হবে সাবধানে।

১.৪ মেগাবাইটের গেমসটির বর্তমানে ১.৩.১ সংস্করণ চলছে। গেমস টি খেলতে ন্যূনতম অ্যান্ড্রয়েড ১.১ সংস্করণ লাগবে। জেম মাইনার গেমসটি পাওয়া যাবে http://goo.gl/joly5 এই লিংক থেকে। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।