আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাসিক নির্বাচনে খায়রুজ্জামান লিটনকে ঠিক যে যে কারণে তরুণ ভোটাররা নির্বাচিত করতে পারে

এখানে গৃহী হওয়ার মত কেউ নয়! সংসার বিরাগির মত আমিও বলতে চাই- রাজপথ দেখেছ, নিল রাজপথ, নিল নিয়ন.... তেল মশলা মাখিয়ে বলার কিছু নাই । মানুষের বিচার তার কর্মের উপর। তাই প্রিয় রাজশাহী বাসী নিচের কাজ গুলো দেখে যদি আপনাদের মনে হয় যে রাজশাহীর উন্নতির জন্য তা করা হয়েছে তাহলে ১৫ তারিখের মেয়র নির্বাচনে তালা মার্কায় ভোট দিয়ে উন্নয়নের এই ধারা অব্যাহত রাখুন। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের সাবেক সফল মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। মাত্র সাড়ে চার বছরে তার কাজের কিছু তালিকাঃ নাগরিক পরিসেবা খাতঃ ১. উপশহর ও পদ্মা আবাসিকের উন্নয়ন ।

২. নগরী জুড়ে পরিচ্ছন্ন সড়ক ও ফুটপাত। ৩. আধুনিক রাজশাহী সড়কে ডেকোরেটেড লাইট। ৪. ফায়ার সার্ভিস থেকে নওদাপাড়া সড়ক। ৫. জিরোপয়েন্ট থেকে রেলগেট সড়ক নির্মাণ। ৬. গোরস্থান সংস্কার (গোরহাঙ্গা) ৭. পঞ্চবটী শ্মশানঘাট কমপ্লেক্স ৮. রাজশাহী ঢাকা বিমান সার্ভিস পুনরায় চালু।

৯. ধুমকেতু ট্রেন চালু। ১০. ১৯ ও ২১ নং ওয়ার্ডের সংযোগকারী ফুটওভারব্রিজ। ১১. বিভিন্ন পয়েন্টে সুসজ্জিত যাত্রী ছাউনি। ১২. সমন্বিত ড্রেনেজ প্রকল্প। ১৩. নিয়মিত নর্দমা পরিষ্কার কার্যক্রম।

১৪. রাত্রিকালীন আবর্জনা অপসারণ। ১৫. শোভাবর্ধক ডাস্টবিন। ১৬. সড়ক পরিষ্কারে আধুনিক সুয়িপিং মেশিন। ১৭. শ্যাম্পুরে এএইচএম কামারুজ্জামান পানি শোধনাগার। ১৮. শাহ্‌ মখদুম কেন্দ্রিয় ঈদ্গাহ বর্ধিতকরণ ও সংস্কার।

১৯. গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আধুনিক গণশৌচাগার নির্মাণ। ২০. ভ্রাম্যমান টয়লেট'র ব্যাবস্থা। ২১. ৩ কোটি ২০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে বড় মসজিদের সস্কার চলছে। ২২. ২ কোটি ৬৭ লক্ষ টাকা ব্যায়ে মিয়াপাড়া ধর্মসভা কমপ্লেক্সের কাজ শুরু। ২৩. প্রায় ৩০০ মসজিদ, মন্দির, গোরস্থান ও শ্মশান সংস্কার, সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন।

২৪. দেশে প্রথম বারের মত মসজিদের ইমাম মুয়াজ্জিনদের ঈদ উপলক্ষে সম্মানী প্রদান। ২৫. ওয়াসা স্থাপনের মাধ্যমে নগরীতে সুপেয় পানির সমস্যা দূর করা হয়েছে। ২৬. উপশহর মোড় থেকে সোনাদিঘির মোড় এবং মালোপাড়া মোড় হতে সাগরপাড়া পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ২৭. নগরীতে ১২০ কি.মি. সড়ক সোলার বাতি লাগানো হবে আগামী অর্থ বছরে। ২৮. শাহ্‌ মখদুম মহাবিদ্যালয় থেকে ফায়ার সার্ভিস পর্যন্ত ১ টি ও ভদ্রায় স্মৃতি অম্লান-বাইপাস-গ্রেটার রোডের সাথে ত্রিমুখী ফ্লাইওভার নির্মাণের সিদ্ধান্ত।

সংস্কৃতি ও বিনোদন খাতঃ ১. ফুদকিপাড়ায় উন্মুক্ত মঞ্চ নির্মাণ। ২. পদ্মা বাঁধের উপর দীর্ঘ ওয়াক ওয়ে নির্মাণ। ৩. কেন্দ্রিয় পার্কের ঝুলন্ত ব্রিজ। ৪. কেন্দ্রীয় পার্কের ফেইরিজ হুইল। ৫. শহীদ এ.এইচ.এম কামারুজ্জামান পার্ক।

৬. দরগাপাড়া পদ্মাপাড়ে ওয়াক ওয়ে। ৭. বড়কুঠি বিনোদন পার্ক। ৮. জমজমাট রাজশাহীর সংস্কৃতিক অঙ্গন। ৯. পূর্ণাঙ্গ টিভি স্টুডিওর যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ, সম্প্রচার শুরুর অপেক্ষায়। ১০. ৩ কোটি টাকা ব্যায়ে জেলা পরিষদ মিলনায়তন আধুনিকায়নের কাজ শেষ পর্যায়ে।

১১. ৫১ লক্ষ টাকা ব্যায়ে ঐতিহ্যবাহী ভুবন-মোহন পার্কে গ্যালারী, রেস্তরা, ড্রেসিং রুমসহ আরও অনেক কাজ চলছে। স্বাস্থ্যখাতঃ ১. সমাজ সেবকদের সহায়তা নিয়ে নিজ উদ্যোগে গড়ে তোলেন শিশু হাসপাতাল ও রেড ক্রিসেন্ট ব্লাড ব্যাংক। ২. ডায়াবেটিক হাসপাতাল। ৩. ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে ১টি মাতৃসদন নির্মাণ শুরু হতে যাচ্ছে। ৪. সিটি হাসপাতালকে পূরনাঙ্গ হাসপাতালে উন্নয়নের ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

৫. সম্প্রতি টিকাদান কর্মসূচিতে পরপর ৪ বছর প্রথম পুরস্কার অর্জন। শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতঃ ১. ইন্টারনেটপ্রেমিদের জন্য পদ্মাপাড়ে ফ্রি ওয়াই-ফাই জোন। ২. নগরীর পশ্চিমাঞ্চলে ১৫০ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিতব্য আই টি পার্ক। ৩. নগরীর ঐতিহ্যবাহী কিন্তু অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে কর্পরেশনের ব্যাবস্থাপনায় এনে ইতোমধ্যে ৫৭ লক্ষ টাকার উন্নয়ন কাজ করা হয়েছে এবং এ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রয়েছে। ৪. এছাড়াও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে নগরীতে ৩৯টি স্কুল ও কলেজের প্রায় ১৫ কোটি টাকার ও কর্পোরেশনের ফান্ড থেকে প্রায় ৭ কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ।

৫. রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের কাজ শেষ পর্যায়ে। ক্রীড়াঃ ১. শহীদ কামারুজ্জামান বিভাগীয় স্টেডিয়াম। ২. কাউন্সিলার গোল্ডকাপ-ফুটবল প্রতিযোগিতা। ৩. ২ নং ওয়ার্ডের মোল্লাপাড়ায় বিকেএসপির শাখা স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। ৪. ক্রিকেট প্রেমীদের প্রাণের দাবি, রাজশাহীতে টেস্ট ভ্যেনু করার উদ্যোগ হিসেবে পর্যটন মোটেলকে তিন তারকায় উন্নতিকরণ ও পিপিপি-র মাধ্যমে তিন তারকা হোটেল নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।