আগে একটু হেসে নিই,হা হা হা হা হা হা...
এবার বলি.. শাহবাগী পেইজে একটা স্ট্যাটাস দেয়া হয়েছে।
শাহবাগীদের গণজাগরণ। (ফাইল ছবি)
প্রথমেস্ট্যাটাসটা হুবহু তুলে ধরলাম..'শাহবাগে সাইবার যুদ্ধ 'আমি হলফ করে বলতে পারি হেফাজতে ইসলাম মহাসমাবেশে যতগুলো লোক সমাগম হয়েছিল
হেফাজতে ইসলাম যদি রাজনীতিতে আসে তাহলে ঠিক ততগুলো লোকই নির্বাচনে তাদেরকে ভোট দেবে।
ধরি,মহাসমাবেশে যোগদানকারী হেফা সংখ্যা পাঁচ লক্ষ। হরতালের কারনে না আসতে পারা হেফাজতির সংখ্যা দুই লক্ষ।
তাহলে মোট সমর্থক সাত লক্ষ।
দেশে নির্বাচনী আসন সংখ্যা তিন শত। প্রতিটি আসনে একজন করে প্রার্থী মনোনীত করা হল।
তাহলে প্রতিটি আসনে গড়ে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা দাড়ায় প্রায় ২৩৩৩ টি যা রীতিমতো হাস্যকর। একটা জনসভায় প্রচুর লোক সমাগম জনপ্রিয়তার মাপকাঠি হতে পারে না।
আজকাল টাকায় কিনা হয়। সরকার যদি এটা দেখে তাদেরকে খুব শক্তিশালী মনে করে আত্মসমর্পণ করে তাহলে সরকার থেকে বোকা আর কেউ
থাকতে পারে না।
আবার একটু হাসি। হা হা হা হা হা হা হা...
এবার আমারা কথা বলি.. আমি হলফ করে বলতে পারি শাহবাগের
বিরিয়ানী চত্বরে যতোগুলো লোক সমাগম হয়েছে শাহবাগীরা যদি রাজনিতিতে আসে গুলোর মধ্যে ২০% বা তার কম লোক তেদের ভোট দেবে( কারন ওরা সবাই ভাড়াটিয়া ,ওদেরকে কে টাকা দিয়ে আনা হয়েছে । আবার অনেক স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের সরকারি ভাবে জোর করে আনা হয়েছে)।
ধরি শাহবাগে যোগদান কারির সংখা সব মিলিয়ে ৫০০০ (বর্তমানে আরো অনেক কম)। তাহলে তাদের পক্ষে আছে ৫০০০ এর ২০% = ১০০০জন।
আবার এদের মধ্যে প্রায় ১৫% ভোটার হয়নি। বাকি থাকে ৮৫%. সুতরাং তাদের মোট ভোটার ১০০০এর ৮৫% = ৮৫০ জন।
দেশে নির্বাচনী আসন সংখ্যা তিন শত।
প্রতিটি আসনে একজন করে প্রার্থী মনোনীত করা হল। তাহলে প্রতিটি আসনে গড়ে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা দাড়ায় ২ বা ৩ টা যা সবচেয়ে হাস্যকর।
কয়েকটা নাস্তিকের সমাগম জনপ্রিয়তার মাপকাঠি হতে পারেনা।
যারা কয়েকটা নাস্তিক দেখে তরুণ প্রজন্ম মনে করে তাদের চেয়ে বোকা পৃথিবীতে আর কেউ নাই। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।