মাইক্রোক্রেডিট এর নীতিমালা অনেক ভালো কারণ নীতিমালাটি যে বা যারা প্রণয়ন করেছেন তারা রীতিমত জ্ঞানী জন। কিন্তু এই নীতিমালার বাস্তবায়ন কতটুকূ ? অথচ এর উদ্দেশ্যই বা কি ছিল? নীতিমালাটি যে বা যারা প্রণয়ন করেছেন তাদের তো সময় নেই মাঠে নেমে খতিয়ে দেখা বা তদারকী করা। আর এটাই হলো সুযোগ। মাইক্রোক্রেডিট এর সাথে সংশ্লিষ্ট মাঠ কর্মীরা তাদের উদ্ধর্তন কর্তাদের ও প্রভাবশালী ক্লায়েন্টদের চাপে নীতিমালা বহির্ভূত অনেক কাজ করেন। পরবর্তীতে যা মাইক্রোক্রেডিট এর ঘোর বিরোধী রূপ নেয়।
আইনস্টাইন কি পাপ বা ভুল করেছিল E=MC2 সুত্রটি আবিষ্কার করে? অথচ তার উদ্দেশ্য কি ছিল আর বিশ্বে বাস্তবায়ন হচ্ছে কিভাবে? বাংলাদেশের জনগণ ভোট দিয়ে যাদের সংসদে পাঠান তারা নাকি জন প্রতিনিধি? তাহলে চেয়ারম্যান,মেম্বাররা কি? আমি যতদুর জানি, সংসদ সদস্যদের কাজ আইন প্রণয়ন আর চেয়ারম্যান,মেম্বারদের কাজ তা বাস্তবায়ন করা। সে হিসাবে সংসদ সদস্যদের এলাকায় যাওয়া বেশ কমই হয়। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ তাদের কাছে পেতে চায়। এই চাওয়াটা কতটুকু যুক্তিসংগত জানিনা, যুক্তিসংগত হলেও সেটা সংসদ সদস্যদের জন্য কতটা সম্ভব জানি না। মনে হয় কঠিন ।
কারণ ডিফেন্সের খেলোয়াড়ের দ্বারা স্ট্রাইক পজিশন ও ধরে রাখা কঠিন। তাই আমার মনে হয়, যার যার পজিশনে তাদের খেলা উচিৎ। সাথে সাথে কার কোন পজিশনে খেলা উচিৎ তা জনগনের অবগত হওয়া বা করা উচিৎ। শুধু অন্যের ঘাড়ে দোষ না চাপিয়ে নিজের দায়িত্ববোধ জাগানো উচিৎ। এখানে আইনস্টাইন , সংবিধান, ইউনূছ সাহেব কে এককভাবে দোষ দিলে তাদের প্রতি অবিচার করা হবে।
সাথে সাথে জড়িত অনেক অপরাধী মাফ পেয়ে যাবে। ফলে আসল উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে বলে মনে হয়। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।