যা ছিল না,তা না পাওয়াই থাক। সব পেলে নষ্ট জীবন ৩৩ তম বি সি এস এ স্বাস্থ্য ক্যাডার এ প্রায় ২৫০০ মত ডাক্তার নিবে। সরকারি কর্ম সংস্থান কমিশন এর দয়ায় অন্তত ৭০০০ এর উপর ডাক্তার প্রিলি পরীক্ষায় পাশ করেছে যাদের কে ৯ টা বিষয়ে ৯০০ নাম্বার এর পরীক্ষা দিতে হবে। অর্থাৎ ৯ দিন পরীক্ষায় বসতে হবে।
প্রায় সব ডাক্তার ই পাস করে হসপিটাল, ক্লিনিক কোথাও না কোথাও চাকরি করছে।
আবার প্রিলি তে পাস করা ম্যাক্সিমাম ডাক্তাররা তাদের ইন্টার্নই করছে। এই বিশাল সংখ্যক ডাক্তার রা যখন অন্তত ৯ দিন টানা পরীক্ষা দিবে তখন স্বাস্থ্য সেবা প্রদান মারাত্মক ভাবে ব্যহত হবে। পাশাপাশি যারা চাকরি করছে তাদের কেও এত দিন ছুটি দেওয়া হবে কিনা সন্দেহ।
কিছু দিন পর জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দেশে একটা অস্থির পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে জাচ্ছে। সুতরাং এইটা সহজেই অনুমিও যে ৩৪ তম বি সি এস এর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত।
সুতরাং কোন পরিক্ষাত্রি চাইবে না পরীক্ষায় অংশ গ্রহন না করতে।
কিন্তু ডাক্তার দের এমন উভয় সঙ্কটে কেও কি কোন ভাল সমাধান দিতে পারবে?
আমার কোমল মস্তিস্ক বলে এই পরিস্থিতি তে সহকারি সার্জন পদের লিখিত পরীক্ষায় বাংলা, ইংলিশ, ম্যাথ এই সব পরীক্ষা বাদ দিয়ে শুধু মেডিকেল সাবজেক্ট এর ২ টা পরীক্ষা নেওয়া হোক।
বি দ্রা : এই বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রীর কোন সাজেশন চাই না। নাহলে না আবার তিনি জি পি এ সিস্টেম চালু করে দেয় ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।