আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঈদের নামাজে অতিরিক্ত ছয় তাকবীর আদায়ের পদ্ধতি

যা চাই তাই-ই পাই,তাই পাই যাহা না পাই,যা না পাই তাই-ই চাই... ---------------- পূর্ণ নিয়ম -------------------- নিয়ত করার পর অন্যান্য নামাযের মতোই তাকবীরে তাহরীমা বলে হাত বেঁধে সানা পড়বে। সানার পর অতিরিক্ত তিন তাকবীর বলবে। প্রথম তাকবীর বলার সময় উভয় হাত কানের লতি পর্যন্ত উঠাবে এবং তাকবীর শেষে হাত না বেঁধে ছেড়ে দিবে। তিনবার সুবহানাল্লাহ বলা যায় এ পরিমাণ সময় বিলম্ব করে উভয় হাত কানের লতি পর্যন্ত উঠিয়ে দ্বিতীয় তাকবীর বলবে। অতপর হাত ছেড়ে দিবে।

এবারও ঐ পরিমাণ বিলম্ব করে তাকবীর দিবে অতপর হাত না ছেড়ে বেঁধে নিবে। এবার ইমাম যথানিয়মে আউযুবিল্লাহ, বিসমিল্লাহ পড়ে সূরা ফাতেহা পড়বেন এবং অন্য একটি সূরা মিলাবেন। আর মুক্তাদীরা চুপ থাকবেন। তারপর যথানিয়মে তাকবীর দিয়ে রুকুতে যাবেন এবং রুকু-সিজদা সমাপ্ত করে দ্বিতীয় রাকাতের জন্য দাঁড়াবেন। দ্বিতীয় রাকাতে ইমাম সূরা ফাতিহার সাথে অন্য একটি সূরা পড়বেন।

আর মুক্তাদিরা চুপ থাকবেন। ইমামের কিরাত সমাপ্ত হওয়ার পর রুকুতে যাওয়ার আগে পূর্বের নিয়মে ইমামের সাথে তিনটি অতিরিক্ত তাকবীর দিবেন এবং প্রতিবার তাকবীরেই হাত ছেড়ে দিবেন। দ্বিতীয় রাকাতে কোনো তাকবীরেই হাত বাঁধতে হবে না। এরপর চতুর্থ তাকবীর দিয়ে ইমামের সাথে রুকুতে যাবেন। নামাযের অন্যান্য তাকবীরের মতো অতিরিক্তি ছয় তাকবীরও ইমাম-মুক্তাদী উভয়ই দিবেন।

তবে ইমাম উচ্চস্বরে ও মুক্তাদীরা অনুচ্চস্বরে তাকবীর বলবেন। এরপর যথানিয়মে নামায শেষ করবেন ঈদ মোবারক। দেখতে পারেন ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।