আমি হচ্ছি সেই কাঠামো যা একতাল রক্ত মাংস পোশাক সভ্যতা বয়ে বেড়াচ্ছে দেশের শীর্ষস্থানীয় কসাই কোম্পানি গ্রামীণফোন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির মাধ্যমে মুলধন উত্তোলন করার পরে প্রথম তিন বছরে লভ্যাংশ হু হু করে বাড়লেও এখন তা আর ধরে রাখতে পারছে না প্রতিষ্ঠানটি।
তালিকাভুক্ত হওয়ার পর বিগত তিন বছরের প্রবৃদ্ধি ও চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসের আর্থিক অবস্থা পর্যালোচনায় এ তথ্য ফুটে উঠেছে।
একটি বহুজাতিক কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের কমতি ছিল না। এছাড়া মোবাইল সেবা প্রদানেও কোম্পানিটির অনেক সুনাম ছিল। তাই প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারে বিনিয়োগ করে কি পরিমাণ বিনিয়োগ ফেরত পাওয়া যাবে তা না ভেবেই বুঝে না বুঝেই এর শেয়ার লুফে নিয়েছিলেন বিনিয়োগকারীরা।
কিন্তু আগের তিন বছর ধরে প্রতিষ্ঠানটির মুনাফায় যে প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা গিয়েছিল, চলতি বছরের প্রথম ও দ্বিতীয়ার্ধে তা লক্ষ্য করা যায়নি। মূলত অন্যসব অপারেটর ভালো সেবা ও কম কলরেট সুবিধা দেওয়ার ফলে গ্রামীণফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমছে। আর এর ফলে প্রতিষ্ঠানটি পূর্ববর্তী বছরগুলোর প্রবৃদ্ধিও ধরে রাখতে পারছে না।
২০০৯ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় প্রতিষ্ঠানটি। এসময় মোট ১৩ কোটি ৫০ লাখ ৩০ হাজার শেয়ার অফলোড করে প্রতিষ্ঠানটি।
এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কতোটা উপকৃত হয়েছেন তার চেয়ে বড় কথা হচ্ছে, এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ৮১০ কোটি ১৮ লাখ টাকা প্রিমিয়াম আয় করে। যা গ্রামীণফোনের আর্থিক প্রতিবেদনে যোগ হওয়ার কারণে এক বছরের ব্যবধানে মুনাফা এক হাজার ১৯৮ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বেড়ে এক হাজার ৪৯৬ কোটি ৮১ লাখ টাকায় উন্নীত হয়।
আরও বিস্তারিত জানতে গুতা মারেন (খবর ২৪.অল্প)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।