প্রতিদিনি চিন্তা করি কাল থেকে সব নতুন করে শুরু করব কিন্তু কাল আর আমার জীবনে আসেনা আমদের পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ডিনেন্স অনুযায়ী জিপিএ নির্ধারনের সময় শুধুমাত্র পাস করা বিষয়গুলো হিসেবে নেওয়ার কথা বলা আছে। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় এই নিয়ম না মেনে ফেল করা বিষয়ের ক্রেডিট সহ জিপিএ নির্ধারন করে এবং এই নিয়মে যারা ২.০০ এর কম পায় তাদেরকে ১ বছর ড্রপ দিয়ে পরের ব্যাচের সাথে পাঠায়। এইভাবে প্রায় ১০০ জনেরও বেশী ছেলেমেয়ের বছর নষ্ট হয়েছে যাদের মধ্যে আবার ২০ জনের ২ বছর নষ্ট হয়েছে।
আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় নতুন বিশ্ববিদ্যালয়। অর্ডিনেন্সের এই ব্যাপারটা আমাদের জানা ছিলনা।
কিন্তু কিছুদিন আগে ভিসি বিরোধী আন্দোলনের সময় এই ব্যাপারট আমাদের নজরে আসে। আমরা স্যারদের সাথে কথা বললে স্যারেরাও স্বীকার করে যে প্রচলিত পদ্ধতির জিপিএ নির্ধারনে ভুল ছিল। এখন আমাদের যাদের ইয়ার ড্রপ গেছে তারা সবাই আইনী সহয়তা নিতে চাইছি। কিন্তু কিভাবে কি করতে হবে আমাদের ভাল ধারনা নেই। কেউ যদি এই ব্যাপারে পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতেন তবে খুব উপকৃত হতাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।