আনন্দবতী মেয়ে আমি হাওয়ায় উড়াই চুল,চোখের ভেতর ছলাৎ ছলাৎ মনের ভেতর নীল ঘাসফুল ধোঁয়াশায় ঢেকে যাওয়া অঙ্কুরিত মন তোমাকে মুক্তি দেবে যে সেই মাঝির জন্ম হয়নি পার করে নেবার জন্যে যে প্রতীক্ষায় কাতর মূহুর্তে মূহুর্তে অন্যপারের অন্ধকারে ডুবিয়ে রাখা এক মুঠো স্বপ্নের ঝড়ে চৌঁচির অবচেতনের ঘর-বসতি স্বপ্ন-নিঃশ্বাস সালফারের কাছে আত্মসমর্পণ করে কিছু কি পাওয়া যায় ? প্রেম নয় , তৃষ্ণা নয় , অস্থিরতা নয় ওখানে কেবল মৃত্যু আছে কবরের নীচে চাপা পড়ে কিংবা চিতার আগুণে পুড়ে যাওয়া মৃত্যু নয় বেঁচে থাকার অন্তনীল পারাপারের সাঁকো হয়ে ইতিহাসের অস্তিত্ত্ব বহন করা একটি জীবন্ত লাশ অতলান্ত গভীর থেকে উঠে এসে আচমকা হাত বাড়িয়ে কে দিলে ? কোনো নদী নাকি সমুদ্রের মাঝি তুমি ? চারিদিক যখন যাচ্ছে ডুবে তখন কে এলে ? কেনইবা এলে ? পার করিয়ে দিতে বুঝি ! শমশেরনগর চা’ বাগান , মৌলভীবাজার ৫ এপ্রিল , ১৯৯৫ ইং ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।