Taxi Driver (1976)
Imdb Rating: 8.5
Top 250 # 47
Personal Rating: 8/10
Nominated for 4 Oscars. Another 24 wins & 9 nominations
Rotten Tomatoes: 98% Audience: 93%
পরিচালক : মার্টিন স্কোরসেজি
প্রযোজক : জুলিয়া ফিলিপ্স, মাইকেল ফিলিপ্স
কাহিনী : পল শ্রাডার
সঙ্গীত : বার্নার্ড হেরমান
চলচ্চিত্রায়ন : মাইকেল চ্যাপম্যান
সম্পাদনা : টম রল্ফ, মেলভিন শিপারো
পরিবেষণা : কলাম্বিয়া পিকচার্স
মুক্তিপ্রাপ্ত (তারিখ), ৮ই ফেব্রুয়ারি,১৯৭৬ (USA), ১০ই জুন, ১৯৭৬ (AUS)
সময় (রান টাইম): ১১৩ মিনিট
দেশ :মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ভাষা :ইংরেজি
নির্মাণ ব্যয় :১.৩ মিলিয়ন ডলার
মার্টিন স্কোরসেজি পরিচালিত ট্যাক্সি ড্রাইভার । ১৯৭৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই ছবির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন রবার্ট ডি নিরো। ভিয়েতনাম যুদ্ধের আগে আগে নিউ ইয়র্কের পরিবেশ ছিল ছবির পটভূমি। এই পটভূমিতে এক ট্যাক্সিক্যাব চালকের অদ্ভুত জীবন নিয়ে ছবির কাহিনী গড়ে উঠেছে। ১৯৭২ সালে জর্জ ওয়ালেস-কে হত্যার প্রচেষ্টা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে স্কোরসেজি এই সিনেমা নির্মাণ করেছেন।
অনেকেই এই সিনেমাকে মার্টিন স্কোরসেজির করা সেরা ছবি বলে আখ্যায়িত করেন। অনেকে আবার একে রবার্ট ডি নিরো সেরা ছবিও বলে থাকেন।
ট্যাক্সি ড্রাইভার- এই ছবিতে কেনো মার্টিন স্করসিজকে সেরা পরিচালকের অস্কার দেওয়া হয়নি-সে বিতর্ক আজও যায়নি। এক অস্থির সময়ের গল্প ট্যাক্সি ড্রাইভার।
এই মুভিটিতে রবার্ট ডি নিরোকে হুট করে চিনতে সময় লাগতে পারে।
একেবারে ইয়াং। গর্জিয়াস লুকিং। মধ্যবয়সী চেহারা। ডি-নিরো (Travis Bickle) “‘ওয়ার ভেটেরান”- মানে দীর্ঘদিন যুদ্ধ অভিজ্ঞ সৈনিক। ভিয়েতনামে মেরিন হিসেবে অংশ নিতে হয়েছিল।
দেশে ফিরে ট্যাক্সি ড্রাইভিং করছেন।
ওয়ার ভেটেরান একজন দেশে ফিরে ট্যাক্সি চালাচ্ছেন। একা, ব্যাচেলর। সুন্দরী মেয়েদের ব্যাপারে আগ্রহ আছে। রাতে ঘুম আসে না।
গভীর রাতে সিনেমা দেখেন। বয়স্কদের সিনেমা। ট্যাক্সির ড্রাইভিং সিটে বসে রিয়ার ভিউয়ে যাত্রী পর্যবেক্ষণ করেন।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচার ক্যাম্প থেকে কাহিনী শুরু হয় । এক প্রার্থীর প্রচার ক্যাম্পে সুন্দরীকে দেখে পিছু নিলেন ডি-নিরো (Travis Bickle)।
কয়েকবার দূর থেকে দেখার পর সামনাসামনি। কথা হলো, অ্যাপেল পাই আর কফি খাওয়া হলো। দ্বিতীয় সাক্ষাতেই মিসটেক। সিনেমা দেখার অফার। জোরাজুরিতে মেয়েটা রাজি হলেও অঘটন ঘটলো অন্যখানে।
ছবিটা ছিল অ্যাডাল্ট। মাঝখানেই হল ছেড়ে বেরিয়ে আসলো মেয়েটা। সম্পর্ক কাট-অফ।
আরেকটি মেয়ে, কমবয়সী। তাকে বাঁচাতে একাকি একটা সশস্ত্র গ্যাংয়ের মুখোমুখি হলেন নিরো।
ডি-নিরোর শক্তির উৎস প্রেম। নারীর প্রতি প্রেম। সুন্দরী হওয়াটা আবশ্যক। একলা থাকায় ডানেবামে মেয়ে খুঁজেছেন সবসময়। সিনেমা হলের লবিতে পপকর্ন-পেপসি কেনার ফাঁকে দোকানি মেয়েটার নাম জানার চেষ্টা দিয়ে শুরু।
পাত্তা মিললো না সেখানে। পরে দেখা গেলো নির্বাচনী ক্যাম্পের বাইরে ট্যাক্সিতে বসে মেয়ে দেখা হচ্ছে। কিছুটা এগোলো। কিন্তু কাজ হলো না। ডি নিরো ফ্রাসট্রেটেড।
যাত্রীদের নিয়ে প্রায়ই যেসব রাস্তায় চলতেন ডি-নিরো, দু-পাশে তার ললনাদের ভিড়। এদের একজনকে চোখে পড়ে ডি-নিরোর। অল্পবয়সী, সুন্দরী । তার সাথে দেখা করেন নিরো।
এভাবে গল্প শুরু হলেও শেষটা এভাবে হয়নি মুভিটি অনেকে দেখছেন, যারা দেখেননি তারা দেখতে পারেন।
ভালো লাগলে এই পেইজের লাইকে একটা ক্লিক মাইররেন।
ডাউনলোড টরেন্ট ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।