সাম্প্রদায়িকরা... নো কমেন্ট প্লিজ.... চলছে ২৮তম জাতীয় বয়সভিত্তিক সাঁতার প্রতিযোগিতা। সেই সাথে চলছে রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা। গত কয়েকবছরের তুলনায় বিভিন্ন ইভেন্টে এবারে গড়া হয়েছে অনেক বেশি নতুন রেকর্ড। কিন্তু সাঁতারের এই ভবিষ্যত প্রজন্মের নেই কোন সুষ্ঠু আবাসন ব্যবস্থা। সেই সাথেঅভিযোগ আছে খাবারের অব্যবস্থাপনা নিয়েও।
বিশাল হলঘরে গাদাগাদি করে থাকছেন সারা দেশ থেকে আসা প্রতিযোগিরা। খাট তো দূরের কথা, নেই এই গরমে ফ্যান পর্যন্ত নেই। টয়লেটের ব্যবস্থাও পর্যাপ্ত নেই, যাও বা আছে তাতে লাইন দিতে হয় সকাল বেলা।
এবারের আসরে অন্য যেকোন বারের চেয়ে প্রতিযোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। সারা দেশের ক্রীড়া সংস্থা আর ক্লাব মিলে মোট ৮২টি দলের হয়ে বিভিন্ন বয়সের প্রায় এক হাজার সাঁতারু অংশ নিচ্ছেন।
সাঁতারে আগ্রহ বাড়লেও, সুবিধা বাড়াতে পারেনি ফেডারেশন।
শুধু থাকাটাই যে সমস্যা তা নয়। খাওয়ার ব্যবস্থাটাও করতে হয় নিজেদেরই। বাইরে থেকে আনিয়ে নেয়া খাবার কতটুকু স্বাস্থ্যসম্মত এই খুদে সাঁতারুদের জন্য, এ নিয়ে সংশয়টা থেকেই যায়।
ফেডারেশনের এই দৈন্যদশার কথা স্বীকার করলেন সাঁতার সংগঠক এবং আবাসনের দায়িত্বে থাকা সদস্য নাজিম উদ্দিন জুলিয়াস।
নানা প্রতিকূলতার মাঝেও অন্যান্যবারের চেয়ে এবার নতুন রেকর্ডের সংখ্যাও বেড়েছে অনেক বেশি। এই ক্ষুদে সাঁতারুরাই হয়তো ভবিষ্যতে আর্ন্তজাতিক পর্যায়ে সাফল্য বয়ে আনবে বাংলাদেশের হয়ে। কিন্তু এরকম অব্যবস্থাপনায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলার আশংকাও থাকছে অনেক বেশি। এই সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য ক্রীড়া পরিষদের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন কর্মকর্তারা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।