ভালো থেকো বন্ধুরা এটি ফ্রান্সের একটি রেলওয়ে লাইন। । ছবি দেখেই তো ভয়ে হাঁটু কাপাকাপি শুরু হয়ে গেছে। । এই ট্রেনে বসলে নির্ঘাত হার্ট ফেল।
।
হার্ট রিভার নামে পরিচিত এই নদীটি মিসৌরি নদীর একটি শাখা নদী। । নদীটি প্রায় ১৮০ মাইল অর্থাৎ ২৯০ কিলোমিটার লম্বা এবং এটি আমেরিকার নর্থ ডাকোটার পশ্চিমাংশে অবস্থিত। ।
আরো জানার জন্য প্রথম কমেন্টে দেয়া লিঙ্ক দেখুন। ।
এই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণীটার নাম জিজ্ঞেস করলে সবাই চোখ বন্ধ করে বলে দিবেন "নীল তিমি"। । আপনাদের উত্তর সঠিক।
। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণীটির নাম নীল তিমি। । কিন্তু এই প্রাণীটি আসলেই কতো বড় জানেন??
একটি পূর্ণাঙ্গ নীল তিমির শুধু হার্ট বা হৃদয়ের ওজন হয় ১৩০০ পাউন্ড বা ৬০০ কেজি। ।
এর ধমনীগুলো এতো মোটা যে, একজন মানুষ সহজেই এই ধমনীতে জায়গা করে নিতে পারে। । কি বুঝলেন??
আপনাদের সুবিধার জন্য একটি নীল তিমির হৃদয়ের প্রতিকৃতির ছবি দিলাম। । লক্ষ্য করুন, এটি বাস্তব নয়।
। শুধুমাত্র নকশা যে, একটি নীল তিমির হৃদয় কেমন হতে পারে। ।
এটি জাপানের টোকিও টাওয়ার। ।
অনেকেই প্যারিসের আইফেল টাওয়ার বলে ভুল করবেন, তবে আইফেল টাওয়ারের নিচে বা তার সাথে লাগোয়া এমন ঘরবাড়ি নেই যেমন টোকিও টাওয়ারে রয়েছে। । যাই হোক, কথা সেটা না। । আসল কথায় আসি।
।
এক ঝলমলে রাত্রিতে বারটরান্ড কুলিক নামক একজন সাধারণ ফটোগ্রাফার নিজের অজান্তেই এই ছবিটি তুলে ফেলেন। । উল্লেখ্য, কোনোমতেই এটা তার উদ্দেশ্য ছিলো না যে পিছনের বজ্রপাতের দৃশ্যটি এভাবে আসুক। ।
অসাবধানতায় তিনি তুলেছেন এক কালজয়ী ছবি, যা স্থান পেয়েছে জাপানের মিউজিয়ামে। ।
ছবিটি দেখে চমৎকৃত হলাম। ।
এই কুকুরটার নাম হপ্পা।
। জন্ম থেকেই এটির সামনের দুই পা নেই। । কিন্তু দমে যায় নি কুকুরটি। ।
রাস্তার আরো শত শত কুকুরের সাথে লড়াই করে ঠিকই অর্জন করে নিয়েছে নিজের প্রয়োজনীয় খাবার। । তার এই দৃঢ় মনোবল দেখে এক মহানুভব ব্যক্তি তাকে সামনের পায়ের বদলে এই চাকা লাগিয়ে দেন (ছবি দ্রষ্টব্য)। । হপ্পা এখন নিজের মতো আছে।
। বরং, আগের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী সে। । কিন্তু জীবনের শুরুতে সে যে বিপদের সম্মুখীন হয়েছিলো, তাতে যদি সে লড়াই না করে হার মানত তবে কি আজকের এই দিনটি আসতো কখনো??
চুপচাপ হার মেনে নেয়ার নাম জীবন নয়। ।
বরং লড়াই করে নিজের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখার নামই জীবন। ।
একটি আজব তথ্য দেই আজ আপনাদের। । ছবির এই গর্তটি মানুষের খোদাই করা পৃথিবীর সর্ব গভীর গর্ত।
। দক্ষিন আফ্রিকার এই হীরার খনিটি ১০৯৭ মিটার অর্থাৎ ১ কিলোমিটারের বেশি গভীর। । ১৯১৪ সালে বন্ধ হবার আগে এই খনি থেকে প্রায় ৩ টন হীরা উত্তোলন করা হয়েছে। ।
এই উত্তোলন কাজে আনুমানিক ২২.৩ মিলিয়ন টন মাটি তোলা হয়। ।
পৃথিবীতে এর চেয়েও গভীর অনেক গর্ত রয়েছে, তবে সেগুলো সবই প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্ট। । মানব সৃষ্ট গর্তের মধ্যে এটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে গভীর।
।
ভারতের নীলগিরিতে যাবার সময় এই সেতুটি ট্রেন দিয়ে পার হতে হয়। । চারপাশের পরিবেশ দেখতেই ভালো লাগছে। ।
আমাদের দেশে পার্বত্য অঞ্ছলে এখনো রেল লাইন বসে নি, তবে বসলে আমরাও এরচেয়ে আরো সুন্দর পরিবেশ দেখতে পাবো আশা রাখি। ।
ছেলে বুড়ো, বাচ্চা, বড়, ছেলে মেয়ে, এমন কাউকেই হয়তো পাওয়া যাবে না যে কখনো না কখনো টম এন্ড জেরি কার্টুন দেখে হাসে নি। । জেরি আর টমের খুনসুটি, খাবার নিয়ে মারামারি, অথবা মাঝে মাঝে দুজনের মিত্রতা ঘটিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করা; এই সবই যেন আমাদের জীবনের একটি অংশ হয়ে আছে সেই ছোটবেলা থেকে।
। আজ আমাদের সকলের প্রিয় টম এন্ড জেরি কার্টুনের ৭২তম জন্মদিন। । টম এবং জেরির এই জন্মদিনে রইলো প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ।
টম এন্ড জেরি বেঁচে থাকুক হাজার হাজার বছর ধরে। । হাস্যজ্বল, প্রাণবন্ত করে তুলুক আরো কোটি কোটি শিশুর শৈশবের দিনগুলোকে। । শুভ জন্মদিন জেরি।
। শুভ জন্মদিন টম
একটা অবাক করা বিষয় জানাই আপনাদের। । দক্ষিণ কোরিয়াতে মডো এবং জিন্ডো নামক দুটো দ্বীপ আছে। ।
বছরে দুইবার সেই দ্বীপের মাঝে একটা প্রাকৃতিক রাস্তা তৈরি হয়। । রাস্তা মানে সাগরের মাঝে দিয়ে ঐ সময়টায় হেঁটে এক দ্বীপ থেকে অন্য দ্বীপে যাওয়া যায় (ছবিটার মতো)!! ঘটনাটি ঘটে খুব অল্প সময়ের জন্য। । হয়তো কয়েক ঘণ্টার জন্য।
। এটি বিশ্বের অন্যতম রহস্যময় প্রাকৃতিক ব্যাপার হিসেবে পরিচিত। । (ছবিতে ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখবেন, মানুষগুলো সমুদ্র দিয়ে হেঁটে অন্য ভূখণ্ডে যাচ্ছে। ।
আসলে তখন সেই রহস্যময় প্রাকৃতিক রাস্তাটি তৈরি হয়েছে বলে তারা পানির উপর দিয়ে হাঁটছে। । )
অস্ট্রেলিয়ার তাসমানিয়ায় কালো রঙের এই গাজর উৎপন্ন হয়ে থাকে। । এই গাজরে এন্টি-অক্সিডেন্ট বেশি থাকে বলে এর রঙ কমলা বা গাড় কমলা না হয়ে কালো হয়।
। কালো গাজরের জুস তাসমানিয়ার একটি প্রসিদ্ধ এবং আদি খাবার/পানীয়
"আজকাল মানুষ মরতে নিলেও আশেপাশের বাকিরা সাহায্য না কইরা সবাই প্রতিযোগিতা শুরু করে কার আগে কেডা ছবি তুইলা ফেসবুকে আপলোড দিবো। । নির্মম, কিন্তু সত্য। ।
"
bangla pdf books
Try More >> ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।