সার্থক হলো আজ সব সরযন্ত্র , সার্থক হলো আজ সব বাসনা । প্রতিবেশীদের চোখের কাটা হয়ে উঠেছিল এই শিল্প তাই এর ধংসেও কোনো সরযন্ত্র করতেই পিছু হতে নি তারা। আর এক মানবিক ও শারীরিক প্রতিবন্ধীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের সরকার না সে পারছে শক্তি প্রয়োগ করে থামাতে এই সমস্যা না পারছে সত্য উদঘাটন করতে ।
রবিবার সকালেও আশুলিয়ায় পোশাকশিল্প শ্রমিকেরা বিচ্ছিন্ন বিক্ষোভ করেছেন। তাঁদের আন্দোলন ন্যায্য মজুরির জন্য।
সম্প্রতি মূল্যস্ফীতির কারণে শুধু যে দৈনন্দিন বাজারের খরচ বেড়েছে তা-ই নয়, বেড়েছে ঘরভাড়া থেকে শুরু করে যাতায়াত ভাড়া, অসুখ-বিসুখে ওষুধের দাম, এককথায় জীবনধারণের সব ধরনের ব্যয়। সুতরাং, নেহাত কষ্টেসৃষ্টে স্রেফ বেঁচে থাকার ন্যূনতম প্রয়োজন মেটাতেই তাঁরা বেতন বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলন করছেন। এই দাবি মালিকপক্ষ সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা না করে কারখানা বন্ধের যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তা শ্রমিক, মালিক বা শিল্প খাতের জন্য কোনো সুফল দেবে না; বরং পোশাকশিল্প মারাত্মক বিপর্যয়ের মুখে পড়বে।
আগের দিন কাজ না করেই বিক্ষোভে নেমেছিলেন আশুলিয়া শিল্প এলাকার শ্রমিকেরা। গতকাল রোববার ছিল উল্টো চিত্র।
সকালে এসে দেখেন, কারখানার ফটক বন্ধ, ঝুলছে বন্ধের নোটিশ। এই নোটিশ আরও ক্ষুব্ধ করে শ্রমিকদের। ফলে গতকালও পুলিশ-শ্রমিক সংঘর্ষ হয়েছে। কারখানা খোলার বিষয়ে পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহসভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘সরকারকেই এ বিষয়ে উদ্যোগ নিতে হবে। কারণ, নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের।
কিন্তু এ নিয়ে আমাদের কোনো আলোচনা হয়নি। এখন পর্যন্ত কোনো প্রস্তাবও আসেনি। ’
মালিক পক্ষের যুক্তিও এক্ষেত্রে ভেবে দেখতে হবে কেননা তাদের মতে তারা দের বছর আগে বেতন ভাতা বাড়িয়েছে এখন তাদের পক্ষে আর এই বেতন বাড়ানো সম্ভব নয় । এদিকে শ্রমিক সংগঠনগুলি উদ্বেগ জানিয়ে আশুলিয়ার সব কারখানা শিগগিরই খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে শ্রমিকদের দুই সংগঠনই ।
কিন্তু এই দাবি কিন্তু একটি অংশের বরং যেই বৃহত্তর কর্মী গোষ্ঠী আছে তাদের কিন্তু কাজের সাথে সম্পর্ক এইসব দাঙ্গা ফ্যাসাদ একের পর এক লাগিয়ে যাচ্ছে নেতারা যারা এক অদৃস্য শক্তির মাধ্যমে চালিত হচ্ছে এবং একটি বড় সরজন্ত্র অপেক্ষা করছে এই সব দাঙ্গার পিছনে ।
সহজেই বোঝা যায় শত অস্থিতিশীলতার মাঝেও এই খাত এগিয়ে যাচ্ছে মালিক এবং শ্রমিকের নিরলস প্রচেষ্ঠায় কিন্তু সেখানে যদি কোনো রকম আঘাত হেনে উত্পাদন মূল্যে আঘাত হানা যায় তাহলেই মার্কেট চলে যাবে এখান থেকে কেননা আমাদের মানের তুলনায় মুল্য অনেক কম সেটির কারণেই কেও ধরতে পারছে না এই বাজারে আমাদের ।
হয় বেশি বেতন দিতে হবে নাহয় বন্ধ রাখতের হবে গার্মেন্টস এই ছিল তাদের উদ্দেস্য এবং তারা সফলও হয়েছে তাতে । এটি শুধু মালিক পক্ষের যুক্তিই নয় বরং বাস্তবতা যে একই জায়গায় একই কারণে পর পর কিছু দিনের ব্যবধানে গড়ে হলো এই আন্দোলন এবং ঘটনা চক্রে হামিম গ্রুপের গার্মেন্টসেই ।
এই মুহুর্তে একবার চিন্তা করুন কতগুলি পরিবার না খেয়ে আছে , যারা বিক্ষোভ করছে অন্যদের ইশারায় তাদের জীবন আজ বিপন্ন কেও বাচাতে যাবে না তাদের কে ওই অবস্থায় আহত বা নিহত হলে । সুতরাং সরকারকে অবশ্যই এই মুহুর্তেই শক্ত পদক্ষেপ নিয়ে আপাত অবসথা শান্ত করতে হবে এবং তারপর অবশ্যই বের করে আনতে হবে কালো বিড়াল ।
[/sb
আরো দুইটি লিখা এই বিষয়ে পরে দেখতে পারেন ধন্যবাদ
আশুলিয়াকে উত্তপ্ত করার পিছনে কারা? প্রতিবেশীদের চক্ষুশুলে পরিনত হয়েছে বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প : আন্তর্জাতিক চক্রান্তের শিকার
রেফারি ! আল্লাহর ওয়াস্তে কার্ড দেখান ! ফাউল হইছে আশুলিয়ায় । এক কার্ডহীন রেফারি তার দায়িত্বে ব্যার্থ
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।