সততাই সর্ব উৎকৃষ্ট পন্থা। রাসুল(স)বলেন , • “আমাদের ও অমুসলিমদের মাঝে (প্রার্থক্য সুচিত করে) নামাযের অঙ্গীকার, যে নামায ত্যাগ করলো, সে কুফুরী করলো।” (আহমদ, আবু দাউদ, নাসায়ী ও তিরমিযী) • “মুমিন ও কাফের এর মধ্যে ব্যবধান হচ্ছে নামায ত্যাগ করা।” (আহমদ, মুসলিম, আবু দাউদ, নাসায়ী ও তিরমিযী) • “যার আসরের নামায ছুটে গেছে, তার আমল নষ্ট হয়ে গেলো।” (বোখারী) • “যে ব্যক্তি বেনামাযীরূপে আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করবে, আল্লাহ তার অপরাপর নেক কাজ গুলো গ্রহণ করবেন না।” (তাবারানী) আল্লাহ কুরানে বলেন , “সুতরাং দুর্ভোগ সে সব নামাযীর জন্য, যারা তাদের নামাযের ব্যাপারে উদাসীন।” (সুরা মাউন ৪-৫) “হে মুমিনগণ! তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণ থেকে অমনোযোতী না করে। যারা এ কারণে অমনোযোতী হয়, তারাই তো ক্ষতিগ্রস্হ হবে।” (সুরা আল মুনাফিকুন-৯) [ হাইয়ালা আস-সালাহ্ , হাইয়ালা আল-ফালাহ (নামাজের পথে এসো, কল্যানের পথে এসো) ] " নামাজকে বল না কাজ আছে , কাজকে বল নামাজের সময় হয়েছে "রাসুল(স.) বলেন" তোমরা সেইভাবেই নামাজ পড়ো , যেইভাবে আমাকে নামাজ পড়তে দেখেছো " (বুখারী , হাদীস নং ৫৯৫) আসুন আমরা সবাই ইসলামকে সঠিকভাবে জানার চেষ্টা করি এবং বিদা’ত মুক্ত জীবন গড়ি
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।