আমি খুবই সাধারণ রুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের অয়্যার হর্স টিম এবং দ্যা রয়েল টিম তৈরী করল জালানী সাশ্রয়ী গাড়ি। এ গড়িটি বাজারে বর্তমান সাধারন গড়ীর তুলনায় অধিক জ্বালানী সাশ্রয়ে সক্ষম। এবং গড়ীটির গতিও সাধারন গড়ির তুলনায় বেশি। কয়েক মাস পরিশ্রমের পর শিক্ষার্থীরা এই গাড়ি উদ্ভাবন করে বলে জানা গেছে। প্রকল্পটি তৈরী করতে যন্ত্রকৌশল বিভাগের তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের দুটি গ্রুপের প্রায় ২৮ জন শিক্ষার্থী কাজ করে।
গাড়িটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি খুব সহজে চলাচল করতে পারে। দু’চাকা ও তিন চাকার দুটি মডেলের গাড়িটি তৈরি করতে স্থানীয় কাঁচামাল ব্যবহার করা হয়েছে। আর এই ধরনের গাড়ি তৈরি করতে মাত্র ১০ হাজার টাকা করে লাগবে। এদিকে জাপান ইন্টার্ন্যাশনাল কর্পোরেশন এজেন্সি আর্থিক সহায়তায় প্রদশর্নীতে গাড়ীটি পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
যন্ত্রকৌশল বিভাগের প্রভাষক শাহজাদা মাহমুদুল হাসান প্রকল্পটি তৈরীতে প্রধান সমন্বয়কারী ছিলেন।
তিনি এই প্রসঙ্গে জানান, আসলে এই উদ্ভাবনটি আমাদের রুটিন গবেষণার অংশ। গাড়িটি অত্যন্ত জ্বালানী সাশ্রয়ী ও পরিবেশ বান্ধব। আমরা চাই অতি অল্প খরচে সবাই যাতে গাড়িটি ব্যবহার করতে পারে। তাছাড়া আমরা পে্েট্রালের পরিবর্তে অন্যন্য কোন জ্বালানী ব্যবহার করা যায় কিনা তা ভাবা হচ্ছে। আশা করি খুব সহজে বাংলাদেশের সব অঞ্চলে গাড়িটির গ্রহনযোগ্যতা বাড়বে।
রুয়েটের উপাচার্য প্রফেসর . সিরাজুল করিম চৌধুরী জানান,এ ধরনের গাড়িক্রমবর্ধমান জ্বালানী সংকটে উলে¬খযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারে। এটি সত্যিই প্রশংসনীয় উদ্যোগ। আশা করি এই ধরনের উদ্ভাবন শক্তি দিয়ে রুয়েট এগিয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।