আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আঁটসাঁট জিনস পরতে মানা!.....ইসলাম এর শ্রেস্তত্ত আবার প্রমানিত হল

try 2 lead a simple life বিভিন্ন বয়সের লোকের পছন্দের পোশাকের তালিকায় একটি বড় জায়গা দখল করে আছে আঁটসাঁট-প্রকৃতির জিনস। প্রচলিত পোশাকি ধারার সঙ্গে তাল মিলাতে এই জিনস পরা হলেও এসবে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকিও রয়েছে যথেষ্ট। এমনকি এ ধরনের জিনস মারাত্মক স্নায়বিক ঝুঁকির কারণ হতে পারে। যাঁরা নিয়মিত জিনস পরেন, তাঁদের এভাবেই সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের গ্রেটার বাল্টিমোর মেডিকেল সেন্টারের চিকিত্সক কারেন বয়েল। তিনি জানান, হালের এই পোশাক (জিনস) পরে ইতিপূর্বে অনেকেই ‘মেরালজিয়া প্যারেসথেটিকা’ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন।

ডেইলি মেইলের খবরে বলা হয়, আঁটসাঁট কাপড় শরীরে অস্বস্তি তৈরি করে। এ ধরনের কাপড় শরীরকে অবশও করে দেয়। তা ছাড়া এ ধরনের পোশাক উরুতে ব্যথার অন্যতম কারণ। এ বিষয়ে কারেন বয়েল এবিসি নিউজকে জানান, এক নারী রোগী তাঁকে বলেছিলেন, জিনস পরলে দুর্বল লাগে। কারেন আরও বলেন, ধারাবাহিকভাবে ব্যথা অনুভব করার পরও আঁটসাঁট জিনস পরলে স্থায়ীভাবে স্নায়বিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন যে কেউ।

তাই ফ্যাশন-সচেতনদের উচিত অপেক্ষাকৃত কম আঁটসাঁট জিনস পরা। এদিকে চাপানো জিনস পরার ফলে সৃষ্ট ‘মেরালজিয়া প্যারেসথেটিকা’ সম্বন্ধে বেশি কিছু জানা না গেলেও ২০০৩ সালে কানাডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নাল নামে একটি সাময়িকীতে এ নিয়ে লিখেছেন চিকিত্সক মালভিন্দার এস পারমার। পারমার উল্লেখ করেন, সে সময়ে আঁটসাঁট জিনস পরার ফলে অস্বস্তিতে ভোগা অনেক নারী রোগী তাঁর কাছে এসেছিলেন। তাঁদের সবাই ছিল স্থূল-প্রকৃতির। উরুতে অস্বস্তি ও জ্বালা অনুভব করছিলেন তাঁরা।

তাঁর পরামর্শ অনুযায়ী ঢিলেঢালা পোশাক পরার পর তাঁদের অনেকেই পরবর্তী ছয় সপ্তাহের মধ্যে সুস্থ হয়েছিলেন। প্রসঙ্গত, আঁটসাঁট প্যান্ট এর আগেও আলোচনায় এসেছে। এ ধরনের পোশাক ছেলেদের শুক্রাণু হ্রাস করতে পারে। চামড়ার সঙ্গে লেগে থাকা এসব পোশাক ক্ষতও তৈরি করতে পারে। তাই চিকিত্সকেরা এ ধরনের পোশাক পরতে মানা করেছেন।

View this link ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।