আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভারত/পাকিস্তান আচ্ছা হোগা

যদি একটা সিম্পল ট্রান্সলেশন করতে দেওয়া হয় পারবেন কি ভাইজান আপামনিরা। পারলে করেন তো এই বাক্যটার ট্রান্সলেশন :- "খেলার জন্য ভালো হবে ভারত/পাকিস্তান"। না ভাইজানেরা এত কস্ট করার দরকার নাই। ইংলিশে আমরা অনেক দুর্বল, তারচেয়ে একটা লাইফ লাইন নেই কি কন? হ্যা আসেন এইটার হিন্দী বা উর্দু করি। কি খুব সোজা না? আমরা সবাই পারি কি বলেন? সবাই দেখি হাত তুলছে! আল্লাহ বাঙ্গালী এত বিলিয়ান্ট হইল কবে।

হায় আল্লাহ কোরাস উঠছে দেখি। হায় হায় আকাশ বাতাস সব দেখি উথাল পাথাল উঠতাছে। এ আমি কি শুনতেছি। ১০০% খর্বাকৃতির বাঙ্গালী কবে থেকে এত ধারালো হতে শুরু করল, কবে থেকে তারা এত বিলিয়ান্ট হইল। আল্লাহ কান পাতাই দায়।

সবাই জোড়ছে বলতেছে, "খেলনে কে লিয়ে ভারত/পাকিস্তান আচ্ছা হোগা"। এন্সার অবশ্যই রাইট। তবে এই ট্রান্সলেশন থেকে আমি ছোট্ট একটু অংশ আলাদা করে নিয়ে স্পেশ্যাল হাইলাইট করমু "ভারত/পাকিস্তান আচ্ছা হোগা"। আসলেই নটির পুতেরা তোরা আচ্ছা হোগাই। কথায় আছে এক দেশের বুলি আর এক দেশেরগালি।

কিন্তু নারে মাগির পুতেরা আমরা তোগো বুলি দিতাছিনা গালিই দিতাছি। তোগো হোগাই কইছি যার আরও সমার্থক শব্দ আছে সোগা, পুটকি, পাছা আরো সোজা করে বললে তোরা যারে পুঠ্ঠা কস, ইংরেজীতে যেইটারে আদর কইরা তোরাও অনেক সময় বোম্ব কস - আমরা সেইটাই তোগোরে মিন করছি। যারা অন্যরে সম্মান দিতে জানেনা তারা অন্যের কাছ থেকে কিভাবে সম্মান পায়! একবার জিগ্গাসা কইরা দেখিস। নিজেরে জিগাবি, নিজের বিবেকরে জিগাবি - আবার একজন আরেকজনরে জিগাইসনা। তাইলে কিন্তু সব গুবলেট করবি।

বুঝতে পারবিনা এই কিছুদিন আগেও তোগো কৃকেট দল বাংলাদেশে আসলে প্রাণঢালা সমর্থন পেত তারা কেন এখন বাশডলা খায়? কৃকেট একটা খেলা যা ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক উহার উপনিবেশসমূহে ছড়িয়ে পড়েছিল। কালক্রমে এটা এই উপমহাদেশে গভীর আবেগের সাথে এমনভাবে গৃহিত হয়ে যায় যে এর ভরকেন্দ্র এক ধাক্কায় লন্ডন থেকে এশিয়ায় চলে আসে। তারপরও এর উপর ছড়ি ঘুরাত অসি ইংরেজরা। ইহাতে মোড়ল সদৃশ এই দুই শুয়োর জাত ফন্দি আটল এশিয়ার পাওয়ার বাড়াইতে হইবে। ব্যাস তোড়জোড় শুরু হইল এশিয়ার শক্তি বৃদ্ধির।

বিভিন্ন ভাবে বাংলাদেশকে সাহায্য করা শুরু হল। বাংলাদেশ চান্স পেল ভারতের ত্রিদেশীয় সিরিজে খেলার অথচ এরা তখনো টেস্ট খেলার অনুমতি পায়নাই। এহসান মানি আর ডালমিয়া আইসিসির সভাপতি হওয়ার খায়েসে বাংলাদেশ সহ নেপাল, মালয়েশিয়াকেও আইসিসির টেস্ট পরিবারের পূর্নাঙ্গ সদস্য করার প্ল্যান নিয়ে নামল - যাতে নিজেদের প্রভাব বলয় রক্ষা করা যায়। নেপাল মালয়েশিয়ায় লাভ করা যাইবনা তাই বাংলাদেশে ওগো দৃষ্টি নিবদ্ধ হইল। দর্শক সমর্থন দেইখা তখন ওরাই আমাগো কইছে বাংলাদেশই পরবর্তি টেস্ট কান্ট্রি যা আমরা তখন কল্পনাই করতামনা বা করলেও বিশ্বাস করতাম এইটা লং রানের ব্যাপার।

মিনি বিশ্বকাপ থিকা টাকার বস্তা পাচার করার সময় কি কইছিলা তোমরা আমরা কি তা ভূইলা গেছি!! আমরা ভূলি নাই সেসময়ের কথা। অল্প সাফল্যেরই পুরস্কার যেই টেস্ট স্ট্যাটাস সেটা পাওয়ার পিছনে তোমাদের স্বার্থটাই যে সবচেয়ে বেশী ছিল তা আমাদের অতি স্বার্থপর বোর্ড কর্মকর্তারা ঠিকই বুঝতে পারছিল কিন্তু অতি লাফঝাপের মাধ্যমে তোমাদের মত গিরগিটির ট্রু কালার ঢাকতে, তোমাদের সাহায্যকারির ভূমিকা নিতে এবং নিজের আখের গুছাতে যাহা তাহা কর্ম করা শুরু করেছিল। স্বীকার করতেছি এজন্য আমরা ঋণি তারপরেও বলতে বাধ্য হচ্ছি এখন পর্যন্ত তোমাদের আমরা সেই ঋণ কিন্তু সুদে আসলে শোধ করে আসছি। অস্ট্রেলিয়ার, ইংল্যান্ড, সাউথ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দাড়িয়ে তোমাদের আইসিসিতে করা লাঠিয়ালগিরিতে ঠিকই লাঠি হাতে দাড়িয়েছি। তাই তোমাদের হাত ভাঙ্গা লুালা ঢিলা বোলাররা যাতে বিনা বাধায় খেলতে পারে সেজন্য আইসিসির বোলিং আইন চেন্জ করতে সাহায্য করেছি।

তোমাদের শোয়েব, আজমল, হরভারজনদের মত চিহ্ণিত চাকাররা এখন মাঠা দাপিয়ে বেড়ায় সে জন্য আমাদেরও অবদান আছে। মনে রাইখ আমাদের একটা ভোট আর মানি পাওয়ার কিন্তু বোলারদের হাত ১০ ডিগ্রি থেকে ১৫ ডিগ্রি বাকানোতে বড় ভূমিকা রাখছে। তারপরও কস্ট হয় মুরালি পর্যন্ত এই সুবিধা নিয়ে সর্বকালের অন্যতম সেরা বোলার হয় অথচ তুলনামূলক কম সন্দেহজনক আব্দুর রাজ্জাকের ইফেক্টিভনেস অর্ধেক কমাইয়া দিতে তোমাদের অবদান থাকে বা রাজ্জাক ইস্যুতে আমদের পর্যাপ্ত সমর্থন দেওয়াতে তোমাদের অনিহা দেখলে নিজেদের প্রতারিত মনে হয়। আর আইসিসিতে এশিয়া থেকেই সবচেয়ে বেশী ফান্ড যায় বলে তোমরা হেন সুযোগ নাই যা তোমরা নিতে কসুর করনা। ভাবছ কখনো এই ফান্ড প্রথম জোগাড় করা শুরু হয়েছিল কবে থেকে? ফিরে যাও ১৯৯৮ এর মিনি বিশ্বকাপের সময়টায়।

ভালো করে বুঝবে ফান্ড জোগাড়ে বাংলাদেশের অবদান কতটুকু। যদি বুঝতে পার তাইলে আর টেস্ট স্ট্যাটাস নিয়া খোটা দিওনা। নাইলে আমরাও বাধ্য হয়ে শুরু করব তোমাদের দালাল বইলা সম্বোধন করতে। বাংলাদেশের টাকা নিয়া সেই সময় আইসিসিতে মাস্তানি ফলাইছিলা কিন্তু আমাদের সেই টুর্নামেন্টে খেলতেও দেওনাই কিন্তু সেইসময়ের টাকার অংকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ঠিকই আইসিসিতে পাচার করছিলা। আমরা বলতেই পারি আমরা টাকা দিয়া টেস্ট স্ট্যাটাস কিনছি।

তোগো মত চাইয়া চিন্তা টেস্ট স্ট্যাটাস নেই নাই। আমরা খারাপ খেললেও আইসিসি টেস্ট স্ট্যাটাস তুলতে পারেনা। তাইলে আমাগো টাকা ফেরত দিতে হবে। আমরা শুধু সেই সময় না আরো অনেকবার বার ফান্ড রাইজিং এ সাহায্য করছি। সো সাবধানে! আইসিসির সভাপতি পদটা যে দীর্ঘদিন বইসা বইসা উপভোগ করছ তোমরা তাতে বাংলাদেশের অবদান অনেক।

বাংলাদেশ ভোট টা কিন্তু ঠিকই সেইসময় নির্লজ্জের মত ব্যাবহার করছ। এখন যখন আমাগো পাওয়ার কথা ঐ চেয়ারটা তখন কত রূপ অঙ্গ দিয়া বইয়া যাইতে দেখতেছি। ব্ল্যাকমেইলিং, হুমকি, পরিহাস, পূর্বের উপকারের কথা মনে করিয়ে দিয়ে খোটা মারা - আরো কত যে কী সামনে দেখতে হবে সেইটা আল্লাহই জানে। এই দুই হোগার একটা হোগা মানে ইন্ডিয়া আমাদের উদ্বোধনী টেস্ট টা খেলে দিয়ে আমাদের ধন্য করে দিছে আর সেইটা স্মরণ করাইয়া আমাদের সাথে টেস্ট খেলেনা। তাদের যুক্তি আমাদের নাকি যোগ্যতা নাই ওদের সাথে খেলার।

ওগো হোগায় থাকা কির্মি গুলা (মানে ইন্ডিয়ার পাবলিক) এখন আফসোসে মরে আমাদের টেস্ট স্ট্যাটাস দেওয়ায় ওদের বিশাল আবদান স্মরণ কইরা। শালারা খালি টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্তিতে তোদের অবদান দেখলি আর এত টাকা পয়সা দিলাম, তোগোরে যে আইসিসিতে সমর্থন দিয়া যাইতেছি সেইটা দেখলিনা। আর আমাগো সাকিব তামিমরে তোগো আইপিএলে খেলার সুযোগ দিয়া খুব দেমাগ দেখাস কিন্তু স্বাধীন হওয়ার পর থিকা তোগো দেশের খেলোয়াড়গো যে আমাগো লীগে খেলাইয়া দু বেলা দু মুঠো ভাত খাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছি সেটা ভূইলা যাস। তোগো একসময়ের স্টার ব্যাটসম্যান রমন লাম্বা তো মরল আমাগো দেশে বেচারা তো হসপিটালের বিলও দেয়নাই উপরন্তু হেতেনের বউতো হাত পইত্তা টাকা লইয়া গেছিল আমাগো দেশ থিকা আমরা কি সেইটা তোগোরে মনে করাইয়া দেই!!! তবে অনেক সইয্য করছি আর না। এখন কইতে হইব।

অবশ্যই কইতে হইব। ভিক্ষুকের জাত, সারাজীবনই আমাগো দেশে তোগো আইতে হইব। হয়ত কৃকেটারের বেশে না হয় বাইজী বেশে। আইতেই হইব এবং আমরা জনি তোরা আসবি। শাহরুখ, নেহা, অক্ষয়, মালাইকা, বিপাশা নামের মডার্ণ বাইজীদের কাছে বাংলাদেশ এখন সেইরকম মধূর নাম।

বাংলাদেশের অনেক বড়লোকেরই নাকি এখন বিছানায় তোদের বাইজী নেওয়ার সামর্থ হইছে। কোন চিন্তা করিসনা। কোন ভয় নাই অনেক আগের থেকে এগুলো হয়ে আসতেছে। আমাদের দেশের অনেক ক্ষেত্রেই প্রথম ইয়াবা ব্যাবসার পাইওনিয়ার আমাদের নয়নের মণি আজিজ মোহাম্মাদ ভাই এর সূচনাকারী। তোদের দেশের নায়িকা মুনমুন সেন তো ঢাকা আসলে আমাদের দেশের ফাইভ স্টার হোটেলে না উঠে এই মহান ব্যবসায়ীর বাসায় উঠত।

তার মেয়ে রিয়া আর রায়মা ও কিন্তু আংকল বলতে পাগল। আর তোদের প্রতি দয়াপরবশ হয়ে একটা তথ্য দিচ্ছি আমাদের এই আজিজ ভাইয়ের কারেক্টার কিন্তু খুব খারাপ, খুউ উ উ উ উবই খারাপ। বাইচা যাওয়ার চান্স নাই বইলাই মনে হয়। সো বড় হোগারা একটু সামলায়া কথা কইস, বিশেষ কইরা আমাগো দেশের মেয়েগো নিয়া কোন বাজে কথা কইলে এককে বারে ছাপ্পা মাইরা দিমু। ওগো আরেক হোগা ফাকিস্তান আবার আর এক কান্দাকাটি শুরু করছে আমরা নাকি ওগো লগে বেইমানী করছি।

মার্খরগো কাছে নাকি আমাদের অনেক অনেক ঋণ। আমাদের টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্তি, তারপর সবসময় বাংলাদেশরে পূর্ণ সমর্থন প্রদান, ভারত যেখানে খেলতে ডাকেনাই আমাগো সেখানে ওরা আমাদের অনেকবার ডাকছে খেলতে, ওগো প্লেয়াররা আমগো কৃকেট লীগে দয়া কইরা খেইলা নাকি আমাগো লীগে জলসেচনের কামলা খাটে আরো কত কী!!!! ওরে ফাকি হোগায় থাকা ফিতা কির্মি একাত্তরে বাশ খাইয়াও তোগো হুশ হয়নাই। তোগো পোর্ট করাচি আর রাজধানী ইসলামাবাদ তো আমগো পাট বেচা টাকায় তৈরি সেইটা ভূইল্লা গেছস। আসস আমাগো ঋণ শিখাইতে। আমাগো টাকা আগে ফেরত দে।

একাত্তরের পর থিকা আমরা আমাগো দাবী জানাইয়া আসতেছি আগে সেই টাকা শোধ কর তারপর তোগো দেশে যাইয়া মুইত্তা আমুনে। আর ঐ সব তোগো বালছাল প্লেয়াররা আমাগো কৃকেট লীগে খেলছে এই খোটা আর দিসনা পাছার কাপড় আর তাইলে পাছায় থাকবনা সেইটা দিয়া মুখ ঢাকতে হইব কইলাম। আমাগো লীগে না খেললে তোগো প্লেয়াররা খাইব কেমনে সেইডা লইয়া চিন্তা কর। নিজেগো দেশের মানুষরে খাওয়াইতে পারসনা আবার কথা কস। আমরা জানি তোগো দেশের ১৫-১৬ বছরের পোলাগুলা পিউবিক হেয়ার বা বাল গজান শুরু হইলেই বাংলাদেশের ক্লাব কৃকেট খেলার জন্য এই দেশে আইসা পরে, তয় না জানলে সেইটা জানার জন্য আমাদের দেশে কৃকেট মওসুম শুরু হইলে একবার মতিঝিল আর পল্টনের নিম্নমানের হোটেলে খোজ নিয়া দেখিস তারপর কথা কইস।

আমরা দোয়া কইরা খেলতে দেই বইলাই ওরা খাইতে টাইতে পারতেছে তা না হইলে হয়ত বাচ্চা বাজি করতে হইত ওগো। তোগো হুমকিরে আমরা চেট দিয়াও পুছিনা। যামুনা তোগো দেশে যা তোগ প্লেয়ারগো বিপিএলে খেলা বন্ধ করিস। আমাগো কিচ্ছু হইবনা। ভাত ছিডাইলে কাউয়ার অভাব হয়না।

তোগো শুয়োরগুলা না খেললেও বাইরে থিকা ইংলিশ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ থিকা কাউয়া আনমুনে। তোরা চাইয়া চাইয়া তখন দেখিস। শুয়োরের বদলে কাউয়া খারাপ না কি কস!!! তয় দুর্ভিক্ষ সামাল দিবার পারস কিনা দেখিস। তখন আবেদন করিস আমরাও দেখমু প্লায়াররা অনেস্টি সার্টিফাইড কিনা! যেই হারে শুয়োরগুলা ঘূষ খায়, আমাগো লীগ তো আমরা গান্ধা করতে দিতে পারিনা। তাই যাছাই বাছাই কইরাই এরপর চান্স দিমু।

কি কস তোরা!!!! কি কারণে এই লেখা অনেক দিন ব্লগে অনুপস্থিত ছিলাম। বাসায় নেটের লাইন ছিলনা। তাই এশিয়া কাপের থিকা নেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন ছিলাম। কিন্তু এরপর নেট নিয়া দুই প্রতিবেশী পরষ্পর গুতাগুতি করতে থাকা এই দুইটা দেশের মানুষের এশিয়া কাপের আগে থিকা এতদিন পর্যন্ত চুলকাচুলকি দেখতে দেখতে মেজাজ এক্কেবারে বিলা হয়া গেলগা। ভাব দেখলে মনে হয় আমরা ভিখারির জাত আর হেরা জমিদার আমাগো খালি দিয়াই গেছে আর আমরা সেই ভিক্ষার অমর্যাদা করতেছি।

এতে তারা খুবই আশাহত। আমাদের বদলে এখন কারে টেস্ট স্ট্যাটাস দিতে হবে, কাদের দিলে টেস্ট খেলা জমজমাট হবে এইসব আলোচনা করে হোগায় থাকা কির্মিগুলা। আমরাও আছি এক্কেবারে মিনমিন কইরা ওগো সামনে কথা কই। দিলাম জালাময়ী একটা কমেন্ট কৃকইনফোতে, শালা দালাল কৃকইনফো কমেন্ট টা ছাপলইনা। রাইগা মাইগা এইবার পোস্ট দিলাম সামুতে।

অনেক পয়েন্ট এখানে তুলে ধরা গেলনা। তবে মাত্র তো শুরু এরপর এক্কেবারে ছবি, স্টাটিসটিক্স সহ ওগো পাছার কাপড় খুইলা দিমু। আমগো একটা কথাই ফাইনাল - কারো দয়ায় টেস্ট স্ট্যাটাস নেই নাই, টাকা দিয়া কিনা নিসি। বিশ্বে একমাত্র বাংলাদেশই টাকা দিয়া টেস্ট স্ট্যাটাস কিনছে। তাই তোমাদের ক্রেতা আর ভিক্ষুকের পার্থক্য বুঝতে হবে।

যেই কথা ওয়েস্টইন্ডিজ জিম্বাবুয়েরে কইবা সেই কথা বাংলাদেশেরে কইবানা। কইলে ট্যাকা পয়সা দেওয়া বন্ধ কইরা দিমু। না খায়া মরবা তাইলে। কৃকেটের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন আছে, বাংলাদেশের জন্য কৃকেট না। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.