সাপের শরীর হয়ে আঁধারের গাছ/ কুয়াশার বন্যায় ডুবো দেবী মাছ!
.............
১.
সাইকেলের পেছনের চাকাতে কিছু কলঙ্ক লেগে ছিল আঠার মত। চাকা ঘোরে। কলঙ্ক স্বাদু হতে থাকে। চাকা ঘোরে আর ঘোরে।
সব শিশুকেই জন্ম নিতে দেখি দৈত্যের বাগানে।
...........
২.
ভাগের অংশ গুলোকেও ভাগ করে দিতে বল।
দীপ্তিময় যখন ভাগের স্নান ঘরে জোর করে ঢুকে পড়ে। জল পড়ার শব্দ বেড়ে যায় আরো। ভাগের অংশগুলো সমবন্টিত হয়। দীপ্তিময়ের সোহাগ সাবান ফেনায় মেশে, স্নানের ঘরে কালবোশেখি ঝড় ও!
............
৩.
সত্তুরটি বাইগুরি পাখি কল কল করতে করতে আমাদের ড্রইংরুমে ঢুকে পড়লো।
নীল রং এর ব্যাগ ছিড়ে বাইরে এলো আর সোফার উপর গড়াগড়ি, কার্পেটে দাপাদাপি। সে যাই হোক, যখন পাখিরা ডাইনিং টেবিলে সুসজ্জিত ক্যাটারিং-
প্রতিশোধের নেশায় মটমট করে এক হাতে ঠ্যাং ছিড়ে নিলাম। তারপর মন্তব্য বিনিময়ে শোনা গেল,
ঝাল টা আরেকটু বেশি দিতে পারতে ফাল্গুনী রায় !
বাইগুরি পাখিরা ততক্ষনে ঠোঁটে ঠোঁটে ঠোঁকাঠুঁকি করে যায়।
...............
৪.
কুরিয়ার থেকে বুঝি ফোন এল। হাজার মাইল দূরে থাকো।
এত দূর থেকে কি করে কলংক পাঠাবে বলো?
ঘুম ভাংতেই তোমার আবেগি ডাক -
শিলু...
একটু বারান্দায় আসবে?
..............
৫.
পুরোনো নোনায় নতুন সংসার!
নেত্যগোপাল -
শেষ বেলাতেও বসন্ত দেখে গেলে!
অ:ট: এমন টুকরো গল্প আগেও লিখেছি কবিতা নামে। অনেক দিন পর আজ লিখতে পেরে ভীষন ভাল লাগছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।