প্রথমেই যেটা দিয়ে শুরু করবো সেটা আমার ডাক্তার বন্ধুদের জন্য...
প্রথমেই যেটা দিয়ে শুরু করবো সেটা আমার ডাক্তার বন্ধুদের জন্য...
জোকস >>
>>ব্যবহারিক ক্লাস,
ব্যবহারিক টেবিলের চারদিকে স্যার তার ছাত্র ছাত্রী নিয়ে দাঁড়িয়ে,
টেবিলের উপর একটি মৃত কুকুর রাখাহয়েছে।
স্যার বললেন--->
ডাক্তার হতে হলে ২টা জিনিস খুব ভালোভাবে মনে রাখতে হবে সব সময়,
প্রথমত, ~ঘৃণা~
ডাক্তার হতে হলে কোন কিছুতেই ঘৃণা করা চলবে না, যেমন আমাকে দেখ, (বলে স্যার তার হাতের আঙ্গুল মৃত কুকুরটির মুখে ঢুকিয়ে বের করে এনে আঙ্গুলটি নিজের জিভ দিয়ে টেস্ট করলেন)
স্যারঃ এখন তোমরা করো…
ছাত্র ছাত্রীরা কিছুক্ষণ দ্বিধাকরার পর আঙ্গুল দিয়ে কুকুরটির মুখ স্যার এর মতো টেস্ট করলো।
স্যারঃ এখন দ্বিতীয় কথা বলি, এটা ডাক্তারি জীবনের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজন।
~মনোযোগ~ দ্বিতীয়টি হলো মনোযোগ,যা তোমাদের মাঝে কারো নেই।
একটু আগে আমি আমার হাতের মধ্যমা আঙ্গুল কুকুরটির মুখে ঢুকিয়ে ছিলাম, কিন্তু টেস্ট করেছি আমার অনামিকা আঙ্গুল দিয়ে।
কিন্তু তোমরা কি করলে?
জোকস ১-
কলকাতা নাইট গার্ড
একের পর এক টানা ম্যাচ হারার পর কলকাতা নাইট গার্ডের কোচ ওয়াসিম আকরাম এল বাংলাদেশ দলের কোচ স্টুয়ার্ট ল-এর কাছে।
-ল সাহেব, আপনার দল এশিয়া কাপে এত দারুণ খেলল, এরকম সাফল্যের পেছনে রহস্য কী?
- আমার খেলোয়াড়েরা তুখোড় বুদ্ধিমান, এটাই আমাদের সাফল্যের চাবিকাঠি।
- যেমন?
... উদাহরণ দিতে গিয়ে ল' সাকিবকে ডাকলেন এবং একটা প্রশ্ন করলেনঃ আচ্ছা সাকিব, ধরো তোমার কোনো ভাই নেই, কিন্তু তোমার মা-বাবার একটা ছেলে আছে, বল...ো তো ছেলেটা কে?
সাকিবঃ এটা তো একদম সোজা। ছেলেটা হলাম আমি।
সাকিবের বুদ্ধি দেখে আকরাম অবাক হলেন এবং কলকাতা ফিরে গিয়ে একই প্রশ্ন করলেন গাম্ভীরকে।
গাম্ভীর দুইদিন সময় নিল এবং দুই দিন পরে এসে উত্তর দিলঃ বস, ছেলেটা জ্যাক ক্যালিস।
ওয়াসিম আকরাম জবাব দিলঃ হলনা, ছেলেটা হল- সাকিব আল হাসান...
জোকস ২-
গৌতম গম্ভীরের সাক্ষাতকার
নিচ্ছেন সাংবাদিক।
- দাদা,
আপনারা সাকিবকে খেলাচ্ছেন
না কেনু?
- কমনসেন্স।
- কমনসেন্স?!
- ধরেন একটা জঙ্গলে ইন্দুর
-বিলাইরা টুর্নামেন্ট খেলছে।
বাঘ ঐখানে খেলবে কোন
সেন্সে বলেন।
- তাহলে কিনেছেন কেনু??
- মানুষজন জানল আমাদের
দলে একটা বাঘ আছে।
- কিন্তু আপনারাতো হারছেন আর
হারছেন।
- পাতানো লীগে আবার হার
-জিত কিরে দাদা। ভাগের পয়সাতো পেয়ে গেছি।
- এত নির্লজ্জ হলেন কিভাবে?
- আর বলবেন না
-ইন্ডিয়া টিমেতো আর একদিন
-দু'দিন খেলছিনা।
ওটা আপনা আপনি হয়ে গেছি।
জোকস ৩-
মাশরাফি : সাকিব তুই এত লড়াই করার শক্তি পাস কই ?
সাকিব :ভাই , আপনার কাছ থেকেই তো শেখা , ইনজুরি থেকে বারবার যেভাবে ওসাম ভাবে ফিরে আসেন ।
মাশরাফি : তোরে আইপিএল এ কেকেয়ার নামাতেছেনা কেন ?
সাকিব :আমি ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট নিয়া নিমু , এই ভয়ে ।
মাশরাফি : তাইলে , আইপিএল না খেলে চলে আয় ভাই ।
সাকিব : ভাই , যেই দিন নামব , সেই দিন আমিআর তামিম মিলে ভাল খেলে তামিমের মত করে আইপিএল কর্তাদের লোটাস কামালকে যেভাবে আঙ্গুল ভরে দিছিলাম ।
সেইটা , দেখানোর জন্য ওয়েট করতেছি । নাইলে তো বুঝব না , টাইগার কি জিনিস ।
এক্সট্রা ১-
এক ভদ্রমহিলা ঘর থেকে বের হয়ে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে বিভিন্ন কথা শুনে মেজাজ খারাপ করে ফেললেন ।
-
-
-
-কথাগুলো এরকম-
ফল বিক্রেতাঃ কলার সাইজ তো দেখেন! হাতাইয়া দেখেন, টিপ দিয়া দেখেন।
দেখলেই দিল খোশ !!!!!!
পেট্রোল পাম্পেঃ কতটুকু ঢালব ?? ট্যাঙ্কই ভইরা দেই !!
ধোপাঃ কাপর তুইলা রাখেন, আমি আইতাছি !
ফটোকপি এর লোকঃ সামনে পিছে দুইদিকেই করমু, নাকি খালি একদিকেই করমু ??
এক্সট্রা ৩-
শুক্রথলিতে শুক্রানু সৃষ্টির সময় তাদেরকে শিক্ষা দেয়া হল যে নির্গত হবার পর থেকেই তাদের দায়িত্ব হচ্ছে গোল কিছুর খোঁজ করা, গোল কিছু পেলে তাকে জিজ্ঞেস করা যে সেটা ডিম্বানু কিনা, যদি ডিম্বানু হইয় তবে ডিম্বানুর সাথে মিলিত হওয়া।
তো এই শিক্ষা পাবার পর কিছু শুক্রানু একদিন নির্গত হল।
তারা গোল একটা জিনিস পেয়েও গেল।
তারপর সেটাকে জিজ্ঞেস করল যে, ''তুমি কি ডিম্বানু?''
উত্তরে গোল... জিনিসটা বলল যে, ''না!! ...…...
''আমি টন্সিল''
এক্সট্রা ৪-
বস তার কর্মচারিকে রুমে ডাকল।
কর্মচারিঃ “স্যার, আমাকে ডেকেছেন?”
বসঃ “হুম... টয়লেটে গিয়ে masturbate করে আসো। “
বাধ্যগত কর্মচারি তাই করে আসল
বসঃ “আবার করো”
কর্মচারি আবার করে এসে বলল, “স্যার আবার করেআসলাম”
বসঃ “ আবার করে আসো”
কর্মচারিঃ “স্যার, আমার আর শক্তি নেই করার”
বসঃ “ভেরি গুড...এই নাও গাড়ির চাবি... আমার মেয়ে কে বাড়িতে দিয়ে আসো”
এই রকম আরও মজার মজার জোকস পরতে আমার এই পেজটা লাইক করতে পারেন ...
LOL
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।