[[[ জোকসটা একটু বড় তাই ধৈর্য সহকারে উপভোগ করুন ]]]
[[[ না পড়লে ঐতিহাসিক মিস করবেন, গ্যারান্টি দিলাম ]]]
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী অল্প বয়ষ্ক শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন।
পড়াতে গিয়েই টের পাইলেন, যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা।
প্রথম শ্রেনীতে সদ্য ভর্তি হওয়া শামসু তো বলেই বসলোঃ ‘ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম শ্রেনীতে পড়বোনা। কারণ, প্রথম শ্রেনীর সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় শ্রেনীতে পড়ে আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।
কাজেই কমপক্ষে আপনি আমাকে ৩য় শ্রেনীতে ক্লাশ করতে দিন!’
ম্যাডাম, শামসু কে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।
সব খুলে বললেন।
প্রিন্সিপাল স্যার শামসু কে বললেনঃ ‘ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে!’
এরপর প্রিন্সিপাল স্যার জিজ্ঞেস করলেনঃ আচ্ছা বলতো শামসু ৩ গুন ৩ = কত?
শামসুর ঝটপট জবাবঃ ‘স্যার ৯!’
স্যার আবার জিজ্ঞেস করলেনঃ ‘আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ = কত?’
এবারও শামসুর জবাবঃ ‘স্যার ৬৪!’
প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেনঃ ‘শামসুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়াই যায়!’
রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেনঃ ‘স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি!’ প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন।
ম্যাডাম শামসু কে প্রথম প্রশ্ন করলেনঃ ‘আচ্ছা শামসু বলতো, গাভীর চারটা আছে, কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি?’
বল্টু চুপচাপ চিন্তা করছে, আর মিটিমিটি হাসছে।
ম্যাডাম বললেনঃ ‘লজ্জা পাবার দরকার নেই শামসু। তুমি সঠিক জবাব দিও!’
শামসু বললোঃ ‘ম্যাডাম, ঐটা হলো - আপনার দুই পা!’
ম্যাডাম এবার দ্বিতীয় প্রশ্ন করলেনঃ ‘আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি?
শামসু আবারও লাজে হাসে।
ম্যাডাম বললেনঃ ‘লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই শামসু । নির্ভয়ে উত্তর দিতে থাকো!’
শামসু বললোঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো, আমার প্যান্টের পকেট। ’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘আচ্ছা, বলতো, এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ।
জিনিসটা গোলাকার, ডিলিশাস, ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম, যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়। সেটা কি?’
প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।
কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।
চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।
শামসু উত্তর দিলোঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো Cocunut!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে, আর নরম, ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে?
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো চুইং গাম!!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘আচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ।
যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়?’
এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো লজ্জাকর অবস্থা !!
কিন্ত শামসুর উত্তরঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো Fire Truck!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে?’
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো Fork (কাঁটা চামচ)!!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ বলতো শামসু সোনা, এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়। বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে! সেটা কি?’
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো ডাকনাম!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই, তবে অনেক শিরা আছে, এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়। বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়! সেটা কি?’
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়!’
তারপর হঠাৎ করে প্রিন্সিপাল স্যার নিজেকে কন্ট্রোল করতে না পেরে ম্যাডাম কে বললেনঃ “আর না আর না!! এবার থামেন!! শামসুকে তৃতীয় শ্রেনীতে না দিয়ে সরাসরি ৮ম শ্রেনীতেই প্রমোশন দেয়া হোক!”
ম্যাডাম অবাক হয়ে প্রিন্সিপাল স্যার বললেনঃ ‘কি বলছেন স্যার? শামসুকে ১ম শ্রেনী থেকে সরাসরি ৮ম শ্রেনীতেই প্রমোশন দেয়া হবে কেন?’
প্রিন্সিপাল স্যার মুচকি হেসে বললেনঃ …. ↓↓↓
↓
↓
↓
↓
→ → → → “কারণ আপনার শেষ কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করসি !!”
→ প্রান খুলে হাসুন! ১০০ বছর মন মরা হয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে একদিন হেসে খেলে বেঁচে থাকাই শ্রেয়!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।