ছন্দহীন জীবন বড়ই নীরস সে যখন হেঁটে যাচ্ছিলো আমার সামনে তখন রাস্তাটা নদী হয়ে গেলো গ্রীবা উঁচিয়ে চলা তাকে মনে হচ্ছিলো একটি দুধসাদা হাঁস নদীর পানি কেটে সে নির্ভাবনায় চলছিলো সামনের দিকে দুধসাদা হাঁস চলছিলো সামনের দিকে কোনো কোনো হাঁস গলা পর্যন্ত খেয়ে হেলেদুলে চলতে গিয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়ে সে সেরকম ছিলো না কোনো কোনো হাঁসের পালক অগোছালো কিংবা অপরিচ্ছন্ন অথবা বেখাপ্পা বা অসম তালে থাকে সে সেরকমও ছিলো সে ছিলো একটি নিখুঁত দুধসাদা হাঁস সেই মুহূর্তে আমিও হয়ে গিয়েছিলাম হংস যেভাবে পানিতে সন্তরমান হংস লুকিয়ে ফেলে হংসিনীকে নিজের ভেতর আমারো ইচ্ছে করছিলো সেরকম কিন্তু হংসিনী সামনের দিকে এগিয়ে চলছিলো রাস্তাটাও নদী হয়ে তার স্রোত দিয়ে গতি দ্বিগুণ করে দিচ্ছিলো হংসিনীর হংসিনীর নিজের গতির সাথে নদীর গতি মিলে হংসিনীকে নিয়ে চললো সামনে আরো সামনে আমার ফ্যাঁসফেঁসে গলা নদীর কলকলানি আর হংসিনীর সন্তরণশব্দের ভেতর হারিয়ে গেলো
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।