মিশরের ইতিহাসে একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়ের সূচনা হলো আজ আদালতে। ২৫ বছর বয়সী যুবতী সামিরা ইব্রাহিম এই কলঙ্কজনক অধ্যায়ের একজন ভিকটিম।একজন পুরুষ ডাক্তার দিয়ে জোর করে কুমারীত্ব পরীক্ষা চালানোর সময় তার দেহ পুরোপুরি বিবস্ত্র ছিলো বলেও জানিয়েছিলেন সামিরা। তাকে ছাড়া আরো অনেক যুবতীকেও কারাগারে জোরপূর্বক কুমারীত্ব পরীক্ষা করেছিল স্বৈরাচারী হোসনে মুবারকের বিরুদ্ধে পতনের গণ আন্দোলনের সময়। মুবারক পতনের আন্দোলনের সময় তাহরির স্কয়ার থেকে সামিরাসহ আরো বহু নারীকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় পুলিশ। তারপর তাদেরকে বন্দী অবস্থায় বিবস্ত্র করে কুমরীত্ব পরীক্ষা করা হয়। এর বিরুদ্ধে একমাত্র সামিরা আদালতের স্মরনাপন্ন হন । আজকে আদালতের রায়ের পর সামিরা বলেন- তার জীবনকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। দেখুন আজকের আদালতের রায় কি বলেছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।