আগামী ১২ মার্চ বিএপি'র 'চলো চলো ঢাকা চলো' কর্মসূচি'র আগে পরে আওয়ামী লীগের পাল্টা কর্মসূচি জনমনে আতংকের প্রলেফ একে দিয়েছে! অবশেষে ৭ই মার্চ'র কর্মসূচি শেষ হল বৃহৎ কোন সংঘর্ষ ছাড়াই। কিন্তু বিএপি'র 'চলো চলো ঢাকা চলো' কর্মসূচি'র পরের কর্মসূচি কি বয়ে নিয়ে আসে, সেটাই দেখার বিষয় এখন। অবশ্য এই নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের নির্দেশে পুলিশ, র্যাব সদস্যরা যথেষ্ট সক্রিয়। এরি মধ্যে রাজধানী ঢাকা'র সব হোটেল গুলো বিএপি'র কর্মিদের জন্য নিষেধ করে দিয়েছ (সরকারের নির্দেশে !)। তো সরকারি দল অথবা বিরোধী দল যেটা করুক না কেন, জনগণের স্বার্থহানি হয় এমন কাজ অবশ্যই পরিহার করা উচিত দুই দলেরই।
এখন সরকার তার নিজের ভালোগিরি জাহির করতে পারে খুব সহজেই। বিরোধী দল সমাবেশ করুক, তবে তা শান্তিপূর্ণ ভাবে যেন করতে পারে সেটা নিশ্চিত করা সরকারের উদার মনের পরিছয় দেবে। যা সরকারি দল ভবিষ্যতের পাথেয় হিসেবে রাখতে পারে। এছাড়া উদ্ভুত পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ছাত্ররা, যারা মেসে থাকে। তো সরকারি এবং বিরোধী দলের কাছে একটাই আশা, আমরা আপামর জনসাধারন একটু শান্তি চাই।
আপনারা এমন কোন পরিস্থিতি'র সৃষ্টি করবেন না যাতে আমাদের দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট না হয়। দয়া করে আমদের শান্তি দিন! !!! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।