আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

৫মিনিট সময় হবে প্লীজ?চলুন একটু ইমোশনাল বানিয়ে দিই।(ফটো ব্লগ)

জীবন আসলে চিল্লাপাল্লা ছাড়া কিছুই না। সেটাই করতে চাই, মনের সুখে, ইচ্ছা মতন। Aestro Boy নামের একটা এ্যনিমেটেড মুভিতে টাইম মেশিনের কারিস্মা দেখেছিলাম, এবার দেখলাম বাস্তবে। একটু আগে ফেবুতে ঢুঁকেই মনটা চড়াত করে উঠল একটা ছবি দেখে। এক্কেবারে ক্লাস টু’তে পৌঁছে গেলাম।

ভাবলাম এই ফিলিংসটা একা একা নেয়া খুব বড় রকমের স্বার্থপরতা হবে। নারে ভাই, আমি এতটা স্বার্থপর হতে পারবনা। চলুন একটা ঢু মেরে আসি প্রাইমারী স্কুলের দিন গুলো তে। ১. এই গুলোর মধ্যে কমলাটা ছিল আমার সবচেয়ে প্রিয়। টিফিন টাইমে খেয়ে কে সবচেয়ে বেশী মুখ রঙ্গিন করতে পারে তাঁর প্রতিযোগিতা চলত।

২. স্কুলে যাওয়ার সময় যেতাম রিক্সায় করে, আর আসার সময় দল বেঁধে রাস্তা নিজেদের দখলে নিয়ে যেতাম। একটা প্লাস্টিকের বোতল যদি কোন রূপে পাওয়া যেতে, তাইলেই হইছে……….. ৩. স্যার শুধু ক্লাস থেকে যাওয়ার অপেক্ষা! সাথে সাথেই শুরু হয়ে যেত বিখ্যাত খেলা কলম ফাইট। ৪. বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিস্কুট দৌড়ের কথা মনে নাই? ৫. এইটা ডাংগুলি খেলা, আমরা অবশ্য এভাবে খেলতে পারি নি। ৬. আমরা খেলতাম এইভাবে। ৭. এখন তাহলে স্কুলের টিফিন টাইমের কয়েকটা সিনারি দেখাই,কেমন? ৮. এই সুযোগে একটা পার্ট নিয়ে নিই।

আমি কিন্তু ভালো ছাত্র ছিলাম, তাই এইটাও ভুলে যাওয়ার মতো কোন চিত্র না। ৯. এই ছবিগুলো কমন পরছে? বাসা থেকে পালাইয়া গিয়ে ভিডিও গেমসের দোকানে? ১০. লাটিম ঘুরানো, ছাদে গিয়ে ঘুড়ি উড়ানোর দিন গোল শেষ হয়ে গেছে। ১১. ঔষধের শিশি হাতের কাছে পেয়েও যে শিঙ্গা বাজায় না সে আস্ত একটা লুথা। ১২. চালাকির মাপকাঠি হচ্ছে কে অ্যাসেম্বলি কত বেশী ফাকি দিতে পারে। ১৩. বাবামায়ের সাথে ঘুরতে যাওয়া বা সাঁতার শিখতে যাওয়ার স্মৃতি ভুলে যাওয়াটা উচিত হবে না।

১৪. ইহা একটি শয়তানীর উদাহরণ। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।