"জেগে উঠুক তারুন্য,জেগে উঠুক স্বপ্ন,জেগে উঠুক মনুষ্যত্ব.........." রাজউক কলেজের বর্তমান প্রিন্সিপাল এর কথা যা শুনেছি বিশেষ একটা পছন্দ না, তারপরেও রাজউকে দু বছর পড়ার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি -
রাজউক কলেজে বোরখা কে কখনৈ অসম্মান করা হয় না। বরং কেউ দাড়ি রাখলে কিংবা বোরখা পরতে চাইলে তাকে একরকম স্বাগতমই জানানো হয়।
এখন যে ঘটনার প্রেক্ষিতে লিখতে বসলাম সেটা একটু উল্লেখ করি -
যে মেয়ের বোরখা নিয়ে এত কথা সে মেয়ে আসলে কলেজের ড্রেস কোডের বাহিরে একটা অন্যরকম বোরখা পড়ে আসে। কলেজের নিয়ম অনুযায়ী প্রভাতী শাখার মেয়েরা ডীপ নেভী ব্লু কালারের বোরখা এবং সাদা স্কার্ফ পরার অনুমতি রাখে। কেউ বোরখা পড়তে চাইলে তাকে এইরকমভাবে পরতে হবে, তার জন্য অনুমতিই লাগে না।
আর দিবা শাখায় শুধু কফি কালারের বোরখা পড়তে হয়। তো সেই মেয়ে একে তো বোরখা পরছে অন্য কালারের তার উপর বোরখার নিচে পরছে সিভিল ড্রেস। এজন্য তাকে প্রিন্সিপালের রুমে নেয়া হয়, মেয়ের আপত্তির কারনে তার অভিভাবক ডাকা হয়। তার অভিভাবক এসে কিছু না বুঝেই উল্টা পাল্টা উচ্চৈস্বরে বলতে থাকে। এক পর্যায়ে তিনি দিগন্তের সাংবাদিক ডেকে আনে আর সেই সাংবাদিকও এসে চড়া মেজাজ দেখায়।
এই হল কাহিনী। ছাগুরা যে হুদাই তেনা পেচায় সেটা আর নতুন বলার কিছু নাই।
ঘটনাটা পরিষ্কার করে ব্লগে দেয়ার জন্য রাজউকের কিছু ছোট ভাই অনুরোধ করল তাই এই পোস্ট দিলাম।
ধন্যবাদ। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।