আমি কিছুই না..... আবার অনেক কিছু । এর্নেস্তো "চে" গুয়েভারা (স্পেনীয়: tʃe geˈβaɾa চে গেবারা) (১৪ জুন, [১] ১৯২৮ – ৯ অক্টোবর, ১৯৬৭) ছিলেন একজন আর্জেন্টিনীয় মার্ক্সবাদী, বিপ্লবী, চিকিত্সক, লেখক, বুদ্ধিজীবী, গেরিলা নেতা, কূটনীতিবিদ, সামরিক তত্ত্ববিদ এবং কিউবার বিপ্লবের প্রধান ব্যক্তিত্ব। তাঁর প্রকৃত নাম ছিল এর্নেস্তো গেভারা দে লা সের্না(স্পেনীয়: Ernesto Guevara de la Serna)। তবে তিনি সারা বিশ্ব লা চে বা কেবলমাত্র চে নামেই পরিচিত।
আরও জানতে এখানে ক্লিক করুন
ছোট চে !!
একটু বড় চে !!
কিশোর চে!!
যুবক চে!!!
বিপ্লবী চে !!!
২২ বছর বয়সী চে , ছবিটি তুলেছিল তার বাবা , আর্জেন্টিনায় , ১৯৫১ সালে ।
অসুস্থ অবস্থায় কিউবা তে , বিশ্রামরত অবস্থায় ।
১৯৫৭, ফিদেল ক্যাস্ট্রো তার গেরিলাদের রণকৌশল দেখাচ্ছেন।
বাম থেকে : চে, ফিদেল ক্যাস্ট্রো, গার্সিয়া, রেমিরো ভ্যালডেস এবং জুয়ান আলমেইদা ।
বাবা-মার সাথে চে, ১৯৫৯ সালে , সারকা।
চে এবং ওরল্যান্ডো ব্রোলেগো কিউবান রেভুলেশন এর সময় , ১৯৫৩-১৯৫৯
ছাত্রাবস্থায়, বুয়েনস আরয়স , ১৯৫১ সাল ।
মেক্সিকো তে বন্ধু দের সাথে ।
মেক্সিকো ।
বন্ধুর সাথে বুয়েনস আয়রসে ।
চে, তার মেয়ে সেলিটার সাথে কিউবায় ১৯৬৬ সালে ।
চে তার স্ত্রী এলিডা মার্চ এর সাথে।
চে এর ফলস উরুগুয়াইন পাসপোর্ট , যেখানে নিজেকে ছদ্মবেশী র্যা মন বেনিটেজ শ্যারনেনটেজ হিসেবে উপস্থাপন করেন বলিভিয়া তে ঢোকার জন্য ।
চে এবং ফিদেল ১ম মারলিন মাছ ধরার প্রতিযোগিতা । মে ১৪, ১৯৬০. আর্নেষ্ট হেমিংওয়ে এবং ফটোগ্রাফার এলবারটো ককোরদা।
একই প্রতিযোগিতা, ফটোগ্রাফার এলবারটো কোরদা।
সেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৫৯ . কিউবান টেলিভিশন সাক্ষাৎকার।
ফটোগ্রাফার রাউল কোরাল ।
বিপ্লবী রা , সাথে ফিদেল, চে । মেক্সিকোর জেলখানায় । ১৯৫৬ সাল ।
চে এবং রাউল ।
১৯৬৪ সালের ৪ অগাষ্ট, বেসবল খেলায় ।
মেক্সিকোর জেলে, ফিদেল এবং চে । ১৯৫৬ সাল ।
চে তার স্ত্রী এলেইডা, বডিকার্ড হ্যারি পোমবো এবং তার স্ত্রী ক্রিশ্চিনার সাথে ।
১ম স্ত্রী হিলদার সাথে, মেক্সিকো, অনেকে বলে হানিমুনের পথে ।
২৬ জুলাই এর সংগ্রাম । জানুয়ারি ৮, ১৯৫৯, একটি জিপ থেকে হাত নাড়াচ্ছেন, কিউবান একনায়ক বাতিসতার সাথে জেতার পর ।
চের আইডেন্টিফাইং জিনিষ পত্র ।
ছদ্মবেশী চে, তিনি র্যাuমন বেনিটেজ হ্যারনেনডেজ নাম নেন, বলিভিয়া তে গেরিলাদের সাথে যোগ যেয়ার পূর্বে ।
সূদর্শন চে ।
চে ছদ্মবেশে, স্ত্রী এলেইদার সাথে শেষ একটি ছবি তোলার জন্য ।
তারবার্তা পেরন করছেন, কিউবা, ১৯৫৮
বিজয়ীর বেশে লা হাভানায় ঢোকার পূর্ব মুহূর্তে।
শুটিং প্রাকটিস মেক্সিকো তে, ১৯৫৬ ।
চে এবং ফিদেল কথা বলছে ক্যাপটেন ইভিলিও ল্যাফেরটের সাথে। ১৯৫৮ .
ফেব্রুয়ারী ১৫ , ১৯৬০. মেয়ে হিলদিতার ৪র্থ জন্মদিনে ।
ক্যামিলিও এবং চে ।
বাবা আর্নেস্টো এবং মা রোজারিও , ১৯২৮ সাল ।
রাগবী খেলোয়াড়, ১৯৪৮ সাল ।
ছোটবেলা, আর্জেন্টিনায় । কিন্তু চে কে খুজে পাচ্ছি না ।
মটরসাইকেল এ ৪,৫০০ কি:মি ১৯৫০ সাল ।
চে এবং আলবার্তো গ্রানাদো একটি শক্তিশালী বাইক এর মেকানিজম দেখছেন ।
আমাজান নদী পার হচ্ছেন
চিলি তে, ১৯৫২ সাল ।
পেরু ১৯৫২ সাল ।
বিদ্ধস্ত , ক্লান্ত চে আর আলবার্তো একানে থাকার সুযোগ পায় ।
মায়ান সভ্যতার অংশবিশেষ, ১৯৫৫ সাল ।
গাউলো গার্সিয়ার রাস্তার পথে ।
সিয়েরা মায়েস্ত্রার সাথে ইন্টারভিউ এর সময় ।
ক্যামিলিও এর সাথে , ১৯৫৭ সাল ।
এপিক ছবি ।
ক্যামিলিও, রাউল, চে, ক্যাস্ট্রো । কিউবা বিজয় এর পর ।
সান্তা ক্লারা তে, স্ত্রী এলিইডা মার্চ এর সাথে ।
লা হাভানা, ১৯৫৯, এত মানুষ হয়েছিল যে ল্যাম্পপোষ্টের মাথায় ও মানুষ ওঠে ।
শিল্প মন্ত্রনালয়ে চে মন্ত্রী হিসেবে ।
কিউবান শ্রমিক দের সাথে ।
ভলেন্টারি ওয়ার্কার হিসেবে কাজ করছেন ।
ন্যাশনাল ব্যাংকে ।
ওহিও নর্দান ইউনিভার্সিটি, নিউইয়র্ক, ১৯৬৪,
উরুগুয়ে ১৯৬১ সাল ।
মাও সে তুং এর সাথে বেইজিং এ ।
জাপান ভ্রমন ।
খুব সম্ভবত জাতিসংঘ, ক্যাপশন পাইনি ।
কঙ্গো জংগলে বিপ্লবী যুদ্ধের প্রস্তুতি ।
কঙ্গোর জংগলে বিপ্লবের দৃশ্য ।
কঙ্গো তে চে ।
কঙ্গোর বিপ্লবীদের সাথে চে ।
গেরিলা যুদ্ধের পরিকল্পনায় চে, বলিভিয়া. ১৯৬৬-৬৭ সাল।
বলিভিয়ান বিপ্লবীদের সাথে চে । ১৯৬৬-৬৭ সাল ।
ছদ্মবেশী চে, বলিভিয়ায় ঢোকার জন্য ।
বলিভিয়ায় চে ।
স্বাস্থ্য পরীক্ষক হিসেবে, যেহুতু তিনি একজন ডাক্তার ছিলেন ।
ভালবাসায় সিক্ত চে ।
ভলেন্টিয়ার কাজ, শ্রমিক দের সাথে ।
তিনি এবং তার স্ত্রী, আলেইদা, এবং আলবার্তো গ্রানাদো.
সহ ভলান্টারী কাজ কর্মীদের.
কর্মীদের উদ্দেশ্যে ভাষণ ১৯৬২
ইয়াং কমিউনিস্ট ইউনিয়ন কংগ্রেস. 1962
প্রথম ল্যাটিন আমেরিকান যুব কংগ্রেস. 1960
আর্নেস্তো, Camilo, সেলিয়া Aleidita এবং তার বাবা সহ
মেয়ে সেলিয়ার সাথে সান আন্দ্রে তে ।
মেয়ে হিলদিতার সাথে ।
আলেইদা কে বিয়ে, ১৯৫৯ জুন ২
পরিবারের সাথে চে ।
যারা জীবন দিয়েছেন ..
১৯৫২ সালে চে এবং গ্রানেদো তাদের ভ্রমন পথে এখানে থেকেছিলেন ।
লাল মার্ক করা জায়গা গুলো তে চে থেকেছেন অথবা ভ্রমন করেছেন ।
সবুজ মার্ক করা জায়গা গুলোতে তিনি আর্মড রেভুলশন করেছেন ।
মস্কো রেড স্কয়ার এ ।
বলিভিয়ান সৈন্যদের হাতে বন্দি চে ।
১০ অক্টোবর, মৃত্যুর পরের দিন । সাংবাদিক দের জন্য উন্মুক্ত করা হয় ।
মৃত ??? না..... চে বেচে থাকবেন কোটি কোটি বছর.....
চের জুতো
তারা মেঝে তে ফেলে রেখেছিল.... ভেবেছিল কোন দিন, তার ছবি নিয়ে বুকে রাখবে কেউ ??
গুস্তাভো ভিলোডো, সি.আই.এ এজেন্ট, মৃতদেহেয পাশে গর্বিত ভাবে দাড়িয়ে. থুহ!!
কিউবান-আমেরিকান সি.আই.এ এজেন্ট, ফেলিক্স রডরিগেজ, বলিভিয়ান আর্মির ড্রেসে ।
১৯৬৭, ৯ অক্টোবর।
এখানেই চে কে বন্দী করে রাখা হয় ।
চের রাইফেল, এবং এতে একটি বন্দুক এর গুলির ফুটো দেখা যাচ্ছে ।
ম্যারিও টেরারি, চের খুনী, যে একজন বিপ্লবী কে হত্যা করতে পেরেছে, কিন্তু তার চেতনা কে নয় ।
চের ডায়েরী ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।