আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পাশবালিশ- চন্দ্রবিন্দুর একটি মজার গান

এই পৃথিবীর স্কুলে, বাবা-মার ভুলে, একদিন ভর্তি হলাম। চোখটা বুঁজে, পেয়েছি বুঝে, প্রেমিকা আমার গোলাম। না না চুল সে বাঁধে না, নাকে কাঁদে না, সে আমার পাশবালিশ। তার ফিগারটা খাসা, যেন লারা-বিপাশা গুরু, সে আমার পাশবালিশ। কোথা দিয়ে ছেলেবেলা আমায় গেল ফেলে, বাবা গেল পার্টি আর মা চৈত্র সেল এ হামাগুড়ি দিয়ে দেখি আয়াটাও গেছে ভেগে।

একলা ঘরেতে বসে, ভয়েতে মুখ ফ্যাকাসে, কি হল যে দ্রুতবেগে, প্যান্টু ভিজে, করব কি যে, হাসছে পাশবালিশ। এই যে দোস্তি, কিছু অস্বস্তি, সবেতে পাশবালিশ। ডার্লিং পিলো, চার আনা কিলো, কি দারুন পাশবালিশ আমারি লজ্জা, শেখালো বজ্জাত, বখাটে পাশবালিশ। কলেজে ক্লাশ কেটে আমিও কেটেছি ছক মেয়েগুলো চোখে ধুলো আমাকে দেখালো বক। বন্ধুরা বার খায় আমিও খাই খানিক আমারই কপাল ফুটো, জলে গেল চিঠি দুটো ডুবল টাইটানিক।

বাড়িতে এসে, বুকেতে ঠেসে ধরেছি পাশবালিশ এটুকু টর্চার, এ বিনা খর্চার দোসর পাশবালিশ। তার ফিগারটা চাবুক- মল্লিকা, টাবু নায়িকা পাশবালিশ। প্রিয়তমা পিলো, আহা কি দিলো বেচারি পাশবালিশ। একরাতে মাকু হাতে আমিও ছাঁদনাতলা সংসারে পাংচার ছলাকলা কাঁচকলা, পত্নীকে পেত্নী দেখি বাইফোকালে দৃষ্টিভ্রমে। তাছাড়া ক্রিকেট দেখি, একদিন কি হল একি? ছুটি রিমোট হাতে নার্সিং হোমে।

মেরেছি ছয় রান, হয়েছে সন্তান কেঁদে সে করছে নালিশ। তার জননী হাওয়া, রয়েছে আয়া। আর আছে সেই পাশবালিশ। বাবা ও খোকা কমন প্রেমিকা, দুজনের পাশবালিশ তৃতীয় বিশ্ব আদতে নিঃস্ব, গতি সেই পাশবালিশ। download link ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.