আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হা হা হা হা হা হা হা হা সুশান্ত দাসগুপ্তের মাথা গেছে

লেখার মত তেমন কিছুই নেই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের দাবি হচ্ছে, গ্রেপ্তারকৃত ব্লগাররা ‘আল্লামা শয়তান', ‘অপবাঘ' ও ‘লালু কসাই' ছদ্মনামে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ধর্ম নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন৷ কিন্তু এসব ছদ্মনাম আদৌ গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিদের কিনা, সে বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন আমার ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সুশান্ত দাসগুপ্ত৷ তিনি বলেন, ‘‘আমি প্রথমেই এসব অভিযোগ উড়িয়ে দিচ্ছি, সেটা এই কারণে যে রাসেল পারভেজ, মশিউর রহমান বিপ্লব এবং সুব্রত শুভ কোনদিন তাদের নামে কোন ধরনের ধর্মীয় লেখা লিখেছে বলে আমার জানা নেই৷ আমি পাঁচ-ছয় বছর ধরে বাংলা ব্লগের সঙ্গে যুক্ত আছি৷'' সূত্র : DW. DE আমার বক্তব্য: ডটু রাসেল প্রথমদিকে যথেষ্ট কট্টরপন্থী হলেও গত কয়েক বছরে উনার লেখার মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন এসছে, নাস্তিক হলেও তাকে এখন আর বিদ্বেষীদের কাতারে ফেলা যায় না। সুব্রত সম্পর্কে একদমই ধারণা নেই, সামুতে খুব একটা ব্লগিং করেননি বোধহয়। একটা পোস্ট এখনও আছে যেখানে দেখলাম তিনি মায়ের সম্মানের ক্ষেত্রে ইসলাম এবং হিন্দু ধর্মকে তুলে ধরেছেন সুতরাং আপাতদৃষ্টিতে তাকেও আমার ধর্মবিদ্বেষী বলে মনে হচ্ছে না, তবে সব না জেনে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত দিতে চাই না। আল্লামা শয়তান সম্পর্কে অনেক কথাই শুনেছি বিভিন্ন দিক থেকে, যাদের বেশিভাগই উনাকে নেপথ্যের কলকাঠি নাড়ক হিসবে মনে করেন। সবকিছুর পরও এভাবে তাদেরকে চোরের মত মিডিয়ার সামনে উপস্থাপন করাটা ভালো লাগেনি। প্রকৃত বিদ্বেষীদের যদি সরকার আন্তরিকতার সাথে আইনের আওতায় আনতে পারে, আমার মনে হয় অনেক বছর পর এই প্রথম এদেশের সরকার কোনো একটি কাজে দেশের বৃহদাংশের সমর্থন পাবে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।