আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ধর্মনিয়ে কটুক্তিকারি শিক্ষককে অপসারনের দাবিতে রাবির ফার্মেসী বিভাগের শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন

ঘুমিয়ে থাকা বিবেকের জাগ্রত সত্ত্বা র্ধম, বাবা-মা নয়িে কটুক্তি করার অভযিোগে র্কোস শক্ষিককে অপসারনরে দাবতিে তনি দনিরে জন্য ক্লাস র্বজনরে ঘোষণা দয়িছেে রাজশাহী বশ্বিবদ্যিালয়রে (রাব)ি র্ফামসেী বভিাগরে শক্ষর্িাথীরা। ড. আবদুল গফুর নামক ওই শক্ষিককে অপসারনরে জন্য ৮ দফা দাবতিে বৃহস্পতবিার শক্ষর্িাথীরা উপার্চায, ডনি ও বভিাগীয় সভাপতি বরাবর স্মারকলপিি প্রদান করছে। ে অভযিুক্ত ওই শক্ষিককে অপসারণ না করা র্পযন্ত আন্দোলন চালয়িে যাওয়ার ঘোষণা দয়িছেে শক্ষর্িাথীরা। জানা গছে,ে র্ফামসেী বভিাগরে শক্ষিক প্রফসের ড.আবদুল গফুর গত কয়কে মাস ধরে বভিাগীয় বভিন্নি র্বষরে ক্লাসে বাবা-মা, র্ধম, নয়িে কটুক্তি করা সহ র্দীঘ সময় ধরে ক্লাস গ্রহন করে আসছ। ে এরই প্রতবিাদে জানুয়ারি মাসরে দ্বতিীয় সপ্তাহে বভিাগরে শক্ষর্িাথীরা র্দীঘায়তি ক্লাসগ্রহণ,পরীক্ষায় খাতায় কম নম্বর দয়োসহ বভিন্নি অভযিোগে একটি লখিতি অভযিোগ পত্র সভাপতি প্রফসের মামুনুর রশীদরে কাছে প্রদান কর।

ে অভযিোগরে সূত্র ধরে বভিাগীয় সভাপতি সম্প্রতি এক একাডমেকি সভা আহ্বান কর। ে সভায় শক্ষর্িাথীদরে আরোপতি অভযিোগরে প্রমাণ মলোয় আবদুল গফুররে বরিুদ্ধে শাস্তমিূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এরই জরে ধরে গত বুধবার বলো ১২ টার দকিে প্রফসের আবদুল গফুর বভিাগীয় সভাপতরি কাছে অভযিোগরে ফটোকপি নতিে যান। সখোনইে কথা কাটাকাটরি এক তাদরে মধ্যে হাতাহাতরি ঘটনা ঘট। ে এতে সভাপতি মামুনুর রশীদ আহত হয়ে মাটতিে লুটয়িে পরনে।

পরে বভিাগরে অন্যন্য শক্ষিকরা এসে মামুনুর রশীদকে উদ্ধার করে বশ্বিবদ্যিালয়রে চকিৎিসা কন্দ্রেে প্ররেণ করনে। এ ঘটনায় শক্ষর্িাথীরা বৃহস্পতবিার সকাল থকেে কোন ক্লাস, পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করনে। ি তারা ওই শক্ষিকরে অপসারণ ও সভাপতকিে মারধর করার প্রতবিাদে ক্লাস র্বজণ করতে শুরু কর। ে বক্ষিুব্ধ শক্ষর্িাথীরা দুপুর ২ টার দকিে ক্যাম্পাসে মৌন মছিলি বরে কর। ে মছিলিটি ক্যাম্পাসরে গুরুত্বপূণ ভন পদক্ষণি শষেে প্রশাসনকি ভবনরে সামনে গয়িে শষে।

সখোনে তারা উপার্চাযকে ৮ দফা দাবতিে স্মারকলপিি প্রদান কর। ে এদকিে শক্ষর্িাথীদরে আন্দোলনরে প্রক্ষেতিে ৩য় র্বষরে ১১ তারখিরে পরীক্ষা ২৩ ও মার্ষ্টাসরে ১৩ তারখিরে পরীক্ষা ১৬ তারখিে পরর্বিতন করে বভিাগ। তাদরে দাবগিুলো হলো, বভিাগীয় সভাপতি ড. মামুনুর রশীদরে উপর ড. গফুররে দ্বারা শারীরকি নর্যিাতনরে র্তীব প্রতবিাদ ও সুষ্ঠু বচিার, শ্রণেী কক্ষ ও শ্রণেী কক্ষরে বাহরিে ওই শক্ষিকরে দ্বারা নর্যিাতনরে বচিার, শ্রণেী কক্ষে র্ধম নয়িে র্স্পশ কাতর কথা না বলা, পতিা-মাতা নয়িে বাজে কথা বলা বন্ধ করা, ক্লাস, ভাইভা,ব্যবহারকি ও পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন থকেে বরিত রাখা, নর্ধিারতি ক্লাসরে অতরিক্তি সময়ে ক্লাস না নয়ো, শক্ষর্িাথীদরে বরিুদ্ধে কোন প্রকার শাস্তমিূলক ব্যবস্থা গ্রহণ না করা ও অভযিুক্ত শক্ষিক আবদুল গফুরকে মানসকি চকিৎিসার ব্যবস্থা করা। আন্দোলনকারি কয়কেজন শক্ষর্িাথী জানান, আমরা ওই শক্ষিকরে দ্বারা অনকে ক্ষতরি শকিার হয়ছেি আর নয়। উনার র্ধমানুভুততিে আঘাত করার মতো কথা র্বাতায় আমরা অতষ্ঠিা।

বশ্বিবদ্যিালয়রে শক্ষিক হয়ে মারামারি করার মতো ঘটনা র্ফামসেী বভিাগরে প্রতষ্ঠিার পর এটাই প্রথম। আমরা ওই শক্ষিককে অপসারন না করা র্পযন্ত আন্দোলন চালয়িে যাব। এদকিে অভযিুক্ত শক্ষিক ড. আবদুল গফুর জানান, আমি কোন অন্যায় করনি। ি কোন অন্যায় করলে তার শাস্তি আমাকে পতেে হব। ে নজিকেে নদর্িোষ দাবি করে তনিি বলনে, বভিাগে আমার বরিুদ্ধে একটি মহল ষড়যন্ত্র শুরু করছে।

ে আমি ষড়যন্ত্ররে শকিার হচ্ছ। ি এদকিে আহত শক্ষিক ড. মামুনুর রশীদ বৃহস্পতবিার বভিাগে আসনে। ি তার সাথে মুঠোফোনে কয়কেবার যোগাযোগরে চষ্টো করলে তনিি এই প্রতবিদেকরে ফোন রসিভি করনে। ি ওই বভিাগরে শক্ষিক প্রফসের ড. আনোয়ারুল ইসলাম জানান, আমরা এই ব্যপারে উপযুক্ত এবং বধৈ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বভিাগে জরুরী সভা আহ্বান করছেলিাম। সখোনে আমরা আগামি কয়কেদনিরে মধ্যে একটি সঠকি সদ্ধিান্ত গ্রহনরে জন্য সময় নদ্ধিারণ করছে।

ি আপনি একরামুল হকরে সাথে কথা বলনে বলে ফোন কটেে দনে। একই বভিাগরে শক্ষিক প্রফসের একরামুল হক জানান, আমরা কি কি সদ্ধিান্ত নয়িছেি তা বলা এখন যাবে না। সময় হলে সব জানতে পারবনে। বশ্বিবদ্যিালয়রে প্রক্টর চৌধুরী মোহাম্মদ জাকারয়িা জানান, ঘটনাটি অনকে দুঃখজনক। এটি আমাদরে বশ্বিবদ্যিালয়রে জন্য মানহানকির।

আমরা ব্যপারটি নয়িে আগামি শনবিার কংিবা রোববাররে মধ্যে বসবো। আশা করি একটি ফলপ্রস্যু সমাধান হব। ে ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৬ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।