এতকিছু ... ওই সিনেমার জন্যই... ২০০৫ সালে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই বালকের বন্ধুত্ব হয়। একজন এলোমেলো ছড়া বানাতো অন্যজন গীটার বাজাতো। তাদের দুজনের আলাপ জমে চিঠির সুত্র ধরে। তারা দুঝনেই চিঠি লিখতো তাদের প্রেমিকাদিগকে। এখান থেকে দুজনের বন্ধুত্ব শুরু এবং অতঃপর গান নিয়ে পথচলা।
এরপর তৈরী হয়েছে একের পর এক গান। সেসব গান কুড়িয়েছে বন্ধুবান্ধব পরিচিতজন ও ঢাকার মিউজিশিয়ানদের প্রসংশা, সমালোচনা আর অপবাদ--- আর নিন্দাও। লিরিকে এসেছে একের পর এক শব্দনিরীক্ষার খেলা।
আমার জাহাজ ভর্তি আকাশ/ তুই সাবধানে রঙ মাখাস//
ঘর ছেড়ে যদি হই বিবাগী/ মায়ার চোখে তাকাস//
আর সেই সাথে বেপরোয়া সব সুর। ব্যান্ডটির জেনার ফিউশন ও এক্সপেরিমেন্টাল।
তাদের বিষয়বস্তু মূলত এই শহর। এই শহরের চারশো বছর পুর্তি নিয়ে একমাত্র এই ব্যান্ডটিই গেয়েছে গান।
আমার শহর চারশো বছর
প্রতিবাদী কন্ঠে বাজে/
উৎসাহে আমার শহর
উৎসবের রঙে সাজে//
স্বপ্ন দেখায় আমার শহর
যেতে হবে বহুদুর/
ভাঙ্গা মানুষ উঠে দাড়ায়
কন্ঠে বাজুক ঐক্য-সুর/
কিংবা গানের কথায় কখনো এসেছে শহর নিয়ে ব্যক্তিগত বিষাদ।
এই শহরে কাক ছাড়া
পাখি নাই
তাইতো তোমার চোখে চোখ
রাখি নাই। ।
খুব শীগ্রই গান শোনা যাবে ঢাকা এফএম ও রেডিও টু ডে তে। এই ব্যান্ডটির মুল সদস্য চারজন। কিন্ত অসঙখ্য অতিথি মিউজিশিয়ান কাজ করবেন।
বর্তমান সদস্যরা হলেন
। প্যানুয়েল প্রিন্স।
গ্যাব্রিয়েল সুমন। রাকিবুল হাসান। সিফাত শাহরিয়ার।
জলরঙে তুমি জোনাক আঁকো/ রঙহীন এই শহরে
বুকের মাঝে নিস্তরঙ্গ নদী/ বয়ে যাও... বহো রে!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।