এইখানে কিছু একটা লেখা দরকার। কি লেখা যায় এইটা নিয়া অনেক চিন্তা ভাবনা করলাম। কিন্তু কি লেখা যায় তা ই নির্ধারণ করতে পারলাম না!!!!! পরে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হলাম যে " লেখা-লেখি কাজ টা আমার দ্বারা হবে না।
সম্প্রতি জেনেভা স্কুল অব বিজনেসের গবেষকরা দাবি করেছেন, তারা আদর্শ পাত্রী খুঁজে বের করার গাণিতিক সূত্র উদ্ভাবন করেছেন। গবেষকদের মতে, আদর্শ গৃহিণী হতে হলে কনেকে বরের চেয়ে কমপক্ষে পাঁচ বছরের ছোটো হতে হবে।
গবেষকদের মতে, আদর্শ গৃহিণী খুঁজে দীর্ঘস্থায়ী পারিবারিক জীবনযাপন করতে হলে বর-কনের বয়সের পার্থক্য হতে হবে কমপক্ষে পাঁচ বছর এবং তারা একইরকম পারিবারিক সংস্কৃতি থেকে উঠে আসতে হবে এবং মেয়েকে ছেলের তুলনায় বেশি বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন হতে হবে। গবেষকরা জানিয়েছেন, আদর্শ পরিবার গঠনের উদাহরণ হিসেবে ডিউক অব এডিনবরা এবং রানীর কথাটি বলা যায়। এ ক্ষেত্রে ডিউক এবং রানীর বয়সের পার্থক্য প্রায় ৫ বছরের। গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে ইউরোপীয় গবেষণা সাময়িকী ‘অপারেশনাল রিসার্চ’-এ। গবেষকরা আরও জানিয়েছেন, সুখী এবং দীর্ঘস্থায়ী দাম্পত্যে সামাজিকতার বিষয়গুলো গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে মেয়েদের শতকরা ১৭ ভাগ বেশি বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন হতে হবে এবং পড়াশোনার ক্ষেত্রে ছেলেদের চেয়ে কমপক্ষে একটি বেশি ডিগ্রিধারী হতে হবে। গবেষণায় দেখা গেছে ফর্সা মেয়েদের তুলনায় শ্যামলা, উজ্জ্বল শ্যামলা কিম্বা কালো রং এর মেয়েরা স্বামী ও তার পরিবারের সদস্যদের বেশী ভক্তি করে। গবেষণায় আরো দেখা গেছে স্বাস্থ্যবতী মেয়েরা শান্ত শিষ্ট ও ধর্য্যশীল হয় আর ক্ষীন স্বাস্থ্যের মেয়েরা খিটখিটে মেজাজের হয়। জানা গেছে, যে পাত্রীরা তুলনামূলক আলজেবরায় ভালো, তারা সাংসারিক দুঃখ সুখ শেয়ারিং এ ভালো, আর যারা পাটীগণিতে ভালো তারা কিছুটা স্বার্থান্বেষী ধরণের হয়। আর জিওমেট্রিতে ভালো যারা, তাদের লোভ বেশী থাকে।
আর, যাদের গলার স্বর চিকন থাকে, তারা বেশ লাজুক ধরণের হয়, সুরেলা কন্ঠের অধিকারীরা স্বাধীনচেতা, এবং অল্প কিছুদিনে একঘেয়েমীতে ভোগে, মোটা কন্ঠের অধিকারীরা কিছুটা রাগি এবং গম্ভীরভাবের হয়। অনেকাংশে তাদের মন ভালো হয়ে থাকে, অনেক সময় থাকে না। এছাড়াও, যেসব মেয়েরা খুব সামান্য কিছুতেই ভয় পায়, বা নোংরা দেখে খুব বেশী রিআ্যাক্ট করে এবং নাক সিঁটকায়, তাদের সাথে সম্পর্কের আগে বেশ ক’বার ভাববেন! কারণ তারা, বেশ আহ্লাদী এবং ডোমিনেটিং স্বভাবের হয়। যারা খুব বেশি খুতখুতে, কাপড় কেনার সময়, ইউনিকনেস এবং দামী হওয়া যা কিনা স্ট্যটাস সিম্বলের প্রতীক, তাদের ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যদের সাথে মানবে কিনা, ভালো করে একবার ভেবে দেখবেন এ সব নিয়ম মেনে বিয়ে করলে শতকরা ২০ ভাগ সংসার সাধারণের তুলনায় বেশিদিন টিকে থাকার সম্ভাবনা থাকে। তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, বিয়ে বিষয়টি অনেকটাই টিম ওয়ার্ক এবং পারিবারিক ঐতিহ্যের বিষয়।
তবে একজন আরেক জনের ওপর বেশি আধিপত্য দেখাতে গেলেই সর্বনাশ ঘটতে পারে ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।