কইলজার ভিতর গাতি রাইখম তোয়ারে, সিনার লগে বাধি রাইখম তোয়ারে ও ননাইরে । । ঐ। । ২ তুই হইলা আ’র কইলজার বডু– পরানের আধান. তোরে ছারা না ঠিকের বৈদেশত পরান ।
। ২ আর কোন দিন নাযায়ুউম আই’য়। । ২ তোয়াওে ছারিয়ারে ও ননাইওে । ।
ঐ তুই হইলি আ’র বন্ধুর বাশি মনেরি আশা তোরে ছারা হন ১৪ বছরের মেয়ে ধর্ষণের শিকার হলেন আপন পিতা ও ভাইয়ের !
আইয়ামে জাহেলিয়া বা অন্ধকার যুগে কন্যা সন্তানকে জীবন্ত পুঁতে ফেলা হত। আর এ কাজ করতে পিতার বুক কাঁপতো না একটুও। বরং কন্যাকে জীবন্ত হত্যা করে পিতা নিজেকেই ভারমুক্ত মনে করতেন। এ ধরনের নৃশংসতার জন্যই ওই যুগকে অন্ধকার যুগ বলা হত। এরপর জাহেলিয়া জুগের আঁধার কেটে সভ্যতার সূর্য উদিত হয়েছে।
দিনে দিনে উৎকর্ষতা লাভ করতে থাকে সভ্যতা। জ্ঞান-বিজ্ঞানে চরম উৎকর্ষতায় সভ্যতা পৌঁছে যায় ঝলমলে আলোকিত অবস্থানে। কিন্তু সভ্যতার এই চরম উৎকর্ষতার যুগেও এমন কিছু ঘটনা ঘটে যা ইতিহাসের অন্ধকার যুগকেও হার মানায়। এত বর্বরতা ও নৃশংস কর্মকাণ্ড জাহেলিয়া যুগের মানুষও করতে পারেনি। এমনই একটি নৃশংস, বর্বর ঘটনা ঘটেছে ভারতের নালগোন্দা নামক স্থানে।
যা সকল ধর্ম এমনকি এই সভ্যতার জন্য চরম অপমানজনক। ওই অঞ্চলে ১৪ বছরের এক শিশু তার জন্মদাতা পিতা ও আপন বড় ভাইয়ের ধর্ষণের শিকার হয়েছে। পিতা ও ভাইয়ের জোরপূর্বক ধর্ষণের এক পর্যায়ে সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে তার মায়ের নিকট বিষয়টি প্রকাশ পায়। পরে মায়ের সহযোগিতায় সে পিতা ও বড় ভাইয়ের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করে।
২০০৫ সালের ২০ এপ্রিল ধর্ষিতা তার অভিযোগে জানায়, তার মা গৃহপরিচারিকার কাজ করতো।
প্রতিদিন কাজে যাওয়ার সময় মেয়েকে দাদীর জিম্মায় রেখে যেতেন। কিন্তু পিতা ও বড় ভাইয়ের কাম লোলুপ দৃষ্টি পড়ে ১৪ বছরের মেয়ের ওপর। এরপর সুযোগ মতো পাষণ্ড পিতা মেয়েকে দাদীর নিকট থেকে নিজের ঘরে নিয়ে মৃত্যুর হুমকি দিয়ে জোরপূর্বক যৌনতায় বাধ্য করে। পরবর্তীতে ধর্ষিতা মেয়েটি এ ঘটনা তার দাদীর নিকট খুলে বললে তিনি কোনো পাত্তাই দেননি। দাদী ছেলের পক্ষ নিয়ে বরং নাতনীকে ভৎসনা করেন।
পরে ওই পাষণ্ড পিতা এভাবেই নিজ মেয়ের সঙ্গে জোরপূর্বক যৌনতা চালিয়ে যায়।
কিছুদিন পরে বড়ভাইও একই কাজ শুরু করে। এভাবে অতিবাহিত হয় ৫ মাস। পিতা ও ভাইয়ের বর্বর অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে মেয়েটি তার মাকে সব খুলে বলে। পরে মা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার পরীক্ষা করে জানান মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা।
একথা জানতে পেরে মেয়েটির মা পুলিশের নিকট তার স্বামী ও ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।
২০০৬ সালের ২৮ জুলাই হায়দরাবাদ মহিলা আদালত পিতা ও ছেলেকে ৩৭৬ ধারায় ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত করে এবং তাদেরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়। পরবর্তীতে এ রায়ের বিরুদ্ধে পিতা ইসহাক আপিল করলে হাইকোর্ট তা খারিজ করে দেয়।
মামলাটি সুপ্রিম কোর্টে আসলে ঘটনা শুনে সবাই নির্বাক হয়ে যান। পরে আজ বুধবার অভিযুক্ত পিতা ইসহাক ও তার ছেলের যাবজ্জীবন পুনর্বহাল রেখে রায় দেয়।
পি সত্যশিবাম ও চৌহান সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ থেকে বলা হয়, অমানবিক আচরণের দায়ে বিচারিক আদালতের দেয়া যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সঠিক ছিল। হায়রে মানুষ তোর স্থান কোথায় .................। তোদের দেহ নিয়ে বায়ুগ্যাস বানিয়ে সিলিণ্ডারে ঢুকিয়ে রান্না করা উচিত। আপনার কি মনে হয়............???????????? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।