এখন থেকে এই এক্যাউন্ট এর মালিক সৈয়দ মিরাজ নামক নিক পরিচালনা করবেন । এনিমেশন ছবির ভক্ত দের জন্য চলে আসলো Puss in boots । ট্রেইলার দেখেই বুঝেছিলাম ছবিটা “ফাটাফাটি” হবে ।
অনেক প্রতিক্ষার পর চলে এলো ছবির মোটামুটি ভালো প্রিন্ট , যাই হোক সাথে সাথেই ডাউনলোড করে নামিয়ে দেখলাম । (ভিডিও রেটিং ১০/৭,৫)
দেখে এক কথায় অতি চমৎকার লাগলো, এমনকি আমার নিজের প্রোফাইল পিক্স সেই বিড়াল টার ছবি দিয়ে দিয়ে দিলাম।
প্রথমেই দেখে নিন কে এই পুসঃ
কাহিনির শুরুতেই তাকে আউট-ল হিসেবে দেখানো হয় ।
তাকে বন্দি করে রাখা হয় এবং সেখান থেকে নিজ বুদ্ধিবলে সে পালিয়ে সুরি খানায় যায়।
সুরিখানায় এসে পুস ম্যাজিক বীন সম্পর্কে জানতে পারে এবং বীন উদ্ধারে যায় কিন্তু সেখানে গল্পের নায়িকার দেখা হয় । কিন্তু ছলনাময়ী নায়িকা তাকে ভুলিয়ে "পুস" এর পুরোনো বন্ধু "হামটি আলেকজান্ডার ডামটির" কাছে নিয়ে যায় ।
এরপর বেরিয়ে আসে পুস এর অতীত কাহিনি, সে কে ছিলো, কিভাবে হলো আউট-ল তা দেখানো হয় ।
(বিস্তারিত বলছি না নইলে ছবিতে কি দেখবেন ?) । যা একাধারে রোমাঞ্চকর এবং টুইস্ট সমৃদ্ধ ।
(ছোটবেলায় পুস)
কিছুক্ষন পর হামটি পুস এর সাথে আবার কেনো দেখা করতে চায় তার রহস্য ফাস হয় , হামটি পুসকে তার সাথে মিলে ম্যাজিক বীন চুরি এবং গোল্ডেন এগ উদ্ধার করতে উদ্বুদ্ধ করে, প্রথমে পুস অসম্মতি জানালেও পরে সম্মত হয় ।
অতঃপর তারা নানা বাধা বিপত্তি পেরিয়ে বীন আর গোল্ডেন এগ উদ্ধার করে । কিন্তু এর পর শুরু হয় আবার নতুন টুইস্ট , নতুন গল্প ।
ছবির শেষে দেখা যায় ইর্ষান্নিত হামটি শত্রুর দলে মিশে গিয়ে পুস কে নাজোহাল করার মাস্টার প্ল্যান আগে থেকেই করে রেখেছিলো কিন্তু পুস তার বান্ধবি কে সাথে নিয়ে সমস্যা সমাধান করে এবং আবার গ্রামবাসীর মন জয় করে ।
এতেও সম্পুর্ন সমস্যার সমাধান হয় না , কারন আইনের চোখে সে তখন অপরাধ না করেও অপরাধী , ঠিক এখানেই পরিচালক এই অসাধারন ছবিটার সমাপ্তি করেছেন ।
তাই বলা যায় ছবি দেখার পর সবার মনে হবে "শেষ হইয়াও হইলো না শেষ"
(ছবিগুলোর রেজুলেশন ভালো না হওয়ায় দুঃখিত)
ডাউনলোড লিঙ্কঃ মিডিয়াফার লিংক , সরাসরি ওয়েবসাইট এর ঠিকানা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।