আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বায়োটেক ও বায়োইনফরমেটিক্স বিষয়ক গণ আড্ডা

অলসদের দিয়ে কী আর হয়। আলসেমি ছাড়া! বিশ শতকে রাজত্ব করেছেন আইনস্টাইন এবং পদার্থবিজ্ঞান। যতো চমৎকারিত্ব প্রায় সবই আইনস্টাইনকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে। এই একুশ শতকে স্যারের ওতো জোর নাই। তার চেয়ে বুড়া দুই স্যার আজকাল অনেক বেশি প্রকাশিত।

একজনের নাম গ্রেগর মেন্ডেল আর একজনের নাম ডারউইন। তাদের হাত ধরে প্রবলভাবে ফিরে এসেছে জীববিদ্যা। তবে একা আসেনি। সঙ্গে করে কম্পিউটার, ইনফরমেটিক্স, পরিসংখ্যান, ন্যানোপ্রযুক্তি- সবাইকে নিয়ে এসেছে। ফলে, নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে বিশাল।

সম্ভাবনা দুই দিকে - একটি হলো এ প্রযুক্তির মাধ্যমে মানবের উন্নয়ন আর অন্যদিকে এই প্রযুক্তির মাধ্যমে নিজেদের উন্নয়ন। দুটোতেই আমাদের কাজ করার ব্যাপক সুযোগ আছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুজীববিজ্ঞান বিভাগ অনেক পুরোনো। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও তাই। বায়োটেক, জিই এগুলোও অনেক হয়েছে।

প্রশ্ন হচ্ছে, কম্পিউটারের বেলায় আমরা যে ভুল করেছি, সেটা কী এখানেও করবো নাকি এখানে আমরা এখনই কিছু কাজ শুরু করতে পারি। আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষার একটা বড় উদ্ধেশ্য ছিল বিদেশের জন্য মানবসম্পদ তৈরি করা। সেটি আমরা এতো সাফল্যের সঙ্গে করেছি যে, আজকে আমাদের বড় বড় কোম্পানিগুলোতে ভিনদেশী লোক এনে চালাতে হয়! বায়োটেক ইন্ডাস্ট্রি যদি আমরা এখন না করি, তাহলে কখন করবো? আমার কাছে খুব সহজ উত্তর নেই। তবে, উত্তরগুলো পেতে চাই। এই আলাপ করার জন্য আমরা একটা গণ আড্ডার আয়োজন করেছি।

আগামী শনিবার বিকেল ৪টায় কাটাবনের বিডিওএসএনের অফিসে এই আড্ডা হবে। আমাদের এই গণ আড্ডায় যে কেউ আসতে পারবে। এখনো আমরা কোন ফরম্যাট ঠিক করতে পারিনি। তবে একটা কোন উপায় হয়ে যাবে। মুশ্কিল হচ্ছে আমার নিজের এই লাইনে জানাশোনা কম।

কাজে শুরুতে একজনকে খুজে নেবো যে কীনা সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করতে পারবে। একটা ইভেন্ট পেজ বানানো হয়েছ ফেসবুকে। সেখানে আপডেটগুলো দেওয়া হচ্ছে। আমরা বায়োটেক নিয়ে একটা আলাপ আলোচনা শুরু করেছি এখন সেটাকে একটা গন্তব্যের দিকে নিতে চাই। সবার আমন্ত্রণ! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।