কী এমন হয়েছিল স্নায়ুর জটিল যন্রণা ফেটে বেরিয়ে এলে!আতংকিত,আঘাত কিংবা ভালবাসতে ? নাকি আরো নতুন কোনো অলৌকিক বাণী শুনিয়ে দিয়ে নতুন নতুন উদ্বিগন বাড়তে। নিশীথ এলে শবদেরা প্রপাগান্ডা চালায় ভয়ানক দূর্বহ রকম। যে যন্রণায় জাগিয়ে রাখো আমাকে অমন অপরুপ যন্রণায় তোমার জন্ম। অতলভূতল উথালপাতাল করে ইচ্ছেমত গড়ে নিয়েছো নিজেকে। যেমন করে গড়ে নেয় জন্তু শ্রেণী,পাখী শ্রেণী, শৈল-হিম শীতল শেণী।
সবাই পরমপরা । বেতালে তালে টালমাটাল। বাষ্পীয় ,বরফ,এসিড বৃষ্টি ,বিবর্তন নাকি অন্যকিছু!অমন করে ঘোর লাগাও সময় সময় সন্রস্ত্র হই, ভীত হই আতন্কিত হই। ধাধাঁয় যুদ্ধ লাগে! যদ্দুর জানি সব গভীরতম যন্রণা থেকে নিবিড়তম ভালোবাসা তৈরী হয়। তাহলে যন্রণায় জাগিয়ে রাখো, আতন্কিত করো না।
তাই পৃথিবী আজ আতংকিত। প্রাগৈতিহাসিক যন্রণা থেকে মানুষের জন্ম বলে মানুষে মানুষে ভাব বিনিময় করে কীসের নামে?যে যন্রণা নিঃস্বার্থ প্রেমের, মরণের সবরকম তুচ্ছ দাবিকে দূরে ঠেলে রক্তস্নাত সবুজ মায়ামমতা দাবি করে সেখান থেকেই জোরালো ডাক-বুকে বুকে তীব্র শেল হানি! দুঃখিত আমায় আতংকিত করো না,ডর-ভয় লাগিয়ো না। এ দাবি বুক ভরা ,কাঁধ ভরা তারা দেখে নয়, আকাশের তারা দেখে,যোজন যোজন সবুজ প্রান্তর দেখে ,নীল যোজন তরঙ্গ দেখে,একটি পাতার ঝরে পড়া দেখে ,প্রিয়তমার আঙুলের ঠুকাঠুকিতে। তবু ,পলেস্তরার মত ঝরে পড়ে সব কাঠামো, অঙ্গুলি হেলনে নেমে আসে মহাপতঙ্গের গর্জন। ইতিহাস দাবি করে আতংক।
রাষ্ট্র সমাজ তছনছ। আমার প্রিয়তমা ও আজ আমায় ভয় দেখায় ধাধাঁ বলে উত্তর দাবি করে আর হাসে, শিকারে যেমন হায়েনা হাসে। দর্শনে -দর্শনে,শিল্পে-শিল্পে,যুক্তি-যুক্তিতে,বিগগানে-বিগগানে,প্রমাণিত-প্রমাণিতে,দৈব-দৈবে সবকিছুতে আজ যুদ্ধ,লক্ষ্য নিঘার্ত এক। দলছুট কর আর উড়িয়ে দাও নিমোর্হ নিযার্স। এটাই সবৈর্ব সত্য।
আর শেষ সত্য কিনতু একটাই- ভালোবাসায় মহীয়ান আর কিছু নয়।
তাওহীদ অদ্রি। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।