লিখতে ভালোবাসি যাস্ট ১. আল্লামা শফি বলেন, ‘আপনারা মেয়েদের স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে লেখাপড়া করাইতেসেন। কেন করাইতেসেন? তাদের ক্লাস ফোর-ফাইভ পর্যন্ত পড়াইবেন যাতে বিবাহ শাদী দিলে স্বামীর টাকা পয়সার হিসাব রাখতে পারে। আপনার মেয়েকে স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে পড়াইতেছেন, লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করতেছেন। কিছুদিন পর আপনার মেয়ে, নিজে নিজে একটা স্বামী জোগাড় কইরা লাভ ম্যারেজ, কোর্ট ম্যারেজ কইরা চইলা যাবে। আপনার কথা স্মরণ করবে না’।
তথ্য সুত্র : ঢাকাটাইমস২৪
হেফাজতের আমিরের দাবি, সহশিক্ষা থাকলে ছেলেদের পড়ায় মনযোগ থাকে না। তিনি বলেন, “মহিলাদের ক্লাসের সামনে দিকে বসানো হয়, পুরুষরা কি লেখাপড়া করবে?”
শফির দাবি মেয়েরা হচ্ছে “তেঁতুলের মত। ছোট্ট একটা ছেলে তেঁতুল খাইতেসে, তা দেখলে আপনার মুখ দিয়া লালা ঝরবে। তেতুল গাছের নিচ দিয়া আপনি হাইটা যান তাইলেও আপনার লালা ঝরবে। দোকানে তেঁতুল বিক্রি হইতে দেখলেও আপনার লালা ঝরবে।
ঠিক তেমনি মহিলাদের দেখলে দিলের মাঝে লালা ঝরে। বিবাহ করতে মন চায়। লাভ ম্যারেজ কোর্ট ম্যারেজ করতে মন চায়। দিনরাত মেয়েদের সাথে পড়ালেখা করতেসেন, আপনারা দিল ঠিক রাখতে পারবেন না। রাস্তাঘাটে মেয়েদের সাথে চলাফেরা করতেসেন, আপনার দিল ঠিক রাখতে পারবেন না।
যতই বুজুর্গ হন আপনার মনের মাঝে কু খেয়াল আইসা যাবে। এইটা মনের জেনা, দিলের জেনা। এইটা একসময় আসল জেনায় পরিণত হবে। কেউ যদি বলে মেয়ে মানুষ দেখলে আমার দিলের মাঝে লালা ঝরে না, তাহলে বলব তোমার ...(লেখার যোগ্য না), তোমার পুরুষত্ব নষ্ট হয়া গেছে। তাই মহিলাদের দেখলে তোমার কু ভাব আসে না।
"
তথ্য সুত্র : ঢাকাটাইমস২৪
আমার কোন দায় দায়িত্ব নেই চাইলে মুল লেখা এইখানথেকে দেখে আসতে পারেন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।