একজন শব্দ শিকারি অরুণের ছেলে বরুণ,
অবস্থা যার বেজায় করুন।
বছরে একবার সে হাসে,
কেউ থাকে তা পাশে।
বলে সবাই সে হাওয়া খেয়ে বাঁচে,
মাথা একটু গরম হলে উদোম গায়ে নাচে।
অরুণের ছিল একটিই ছেলে
যার ছিল একটি মাত্র বউ,
রাগ করে সেইযে গেল চলে
ডাকল না আর কেউ।
বরুণ কিন্তু পাগল নয়
তবে মাথায় তারগুলো সব লুজ,
তাকে কেউ বললে পাগল
সে দিয়ে দেয় কয়েকডোজ।
লোক হিসেবে সে বেজায় রকমের ভালো,
হাসেনা সে কারণ হাসলে দাঁত হয়ে যায় কালো।
সে হাসে বছরের যেদিন,
যায়না তাকে পাওয়া তখন চোঁখে লাগিয়েও দূরবীন।
হঠাৎ হল একি,
এবার তার প্রাণটা বুঝি যায়
গিলতে গিয়ে অনুরোধের ঠেকি।
অচিন দেশের অচেনা এক সাধু,
কিসের নেশায় করল তাকে যাদু।
ঐ সাধু বাবার অনুরোধে,
চাঁদকে সে নামাবে নিচে কোমড়েতে বেধে।
বরুণের এই কাণ্ডখানা দেখে,
অরুণ বলে যাসনে বাবা
ধপাস করে পরবি শেষে ঐ চাঁদটা থেকে।
অরুণের কান্নাকাটি শুনে,
বরুণকে সবাই আটকাল ঘরে
আর সাধুকে চলে যেতে সময় দিল
তিন দিন গুনে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।