নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা (হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত আশূরার আমলগুলো করে) আশূরা মিনাল মুহররমকে সম্মান করো। প্রত্যেক বান্দা-বান্দি ও উম্মতের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে-আশূরা উপলক্ষে দুটি রোযা রাখা, রোযাদারকে ইফতারি করানো, আশূরার দিন আশূরার সম্মানার্থে গোসল করা, চোখে সুরমা দেয়া, ইয়াতীমের মাথায় হাত বুলানো, ক্ষুধার্ত ও পিপাসার্তকে পানাহার করানো আশূরার অন্যতম ফযীলতপূর্ণ আমল। আশূরার একটি অন্যতম আমল হচ্ছে আশূরার রোযা, অর্থাৎ ১০ই মুহররম উপলক্ষে দুটি রোযা রাখা। অর্থাৎ ৯, ১০ অথবা ১০, ১১ তারিখ। শুধু ১০ তারিখ রোযা রাখা মাকরূহ। কারণ এদিন ইহুদীরাও রোযা রেখে থাকে। হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে আশূরার রোযার ফযীলত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, এটা বিগত এক বৎসরের গুনাহর কাফফারাস্বরূপ।” সুবহানাল্লাহ! (মুসলিম শরীফ) হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “আশূরার দিন যে ব্যক্তি কোনো রোযাদারকে ইফতার করাবে, সে যেনো সমস্ত উম্মতে হাবীবীকে ইফতার করালো।” সুবহানাল্লাহ! আশুরার আমল ও ফযীলত সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করতে পারেন Click This Link
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।