পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটি কর্তৃক ১৯৯৭ইং তে আত্মসমর্পনকৃত শান্তিবাহিনীর ক্যাডার পরবর্তীতে পুলিশ প্রশাসনেনিয়োগ ও উপজাতীয় কোটায়নিয়োগ প্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা অন্যান্য জেলা থেকে পার্বত্য অঞ্চলে বদলীর করার সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের জন্য আত্মঘাতি সিদ্ধান্তের সামিল। উক্ত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে পার্বত্য বাঙ্গালী ও রাষ্ট্রের অখন্ডতা হুমকিরমূখে পড়বে।
৭১ এর পরবর্তীতে স্বায়ত্বশাসনের দাবীতে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণকারী, পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসকারী রাষ্ট্রের স্বপক্ষীয় শক্তি নিরহ প্রায় ৫০ হাজার বাঙ্গালীর খুনী সন্তু বাহিনীর ক্যাডারেরা আজও দেশপ্রেমে বিশ্বাসী হতে পারেনি। প্রমানস্বরূপ ঃ- ২৫শে অক্টোবর’১২ইং তারিখেপুলিশ সদস্য জাংলালচাকমা ও প্রেম চাকমার থেকে উদ্ধার হওয়া অবৈধ গোলাবারুদ।
উক্ত সদস্যদের স্বীকারোক্তিমতে পুলিশ অস্ত্র কোষাগার থেকে চুরিকরে আনা অবৈধ গোলাবারুদ জেএসএসকে সরবরাহ করার উদ্দেশ্যে আনা হচ্ছিল।
এতে প্রতিয়মান হয় যে, নিয়োগপ্রাপ্ত উপজাতীয় পুলিশ সদস্য সরকারের অধীনে থেকে পরোক্ষভাবে জেএসএস এর সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটি কর্তৃক প্রোক্ত সিদ্ধান্তবাস্তবায়িত হলে সন্তুলারমার দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক নীলনক্সা বাস্তবায়নের পথে বড়বাঁধা পার্বত্য বাঙ্গালীদেরকে উপজাতীয় পুলিশ দ্বারায় হয়রানি করে অত্র অঞ্চল থেকে তাড়ানোর অপকৌশল চালাবে।
এতে পার্বত্য ভূখন্ড হুমকির মুখে পড়বে। দেশেরসার্বভৌমত্ ব রক্ষার স্বার্থে শান্তির নামে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটি কর্তৃক এই আত্মঘাতি সিদ্ধান্ত পার্বত্য বাঙ্গালী যে কোন মূল্যে প্রতিহত করবে। ফলে যে কোনঅপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে সরকারকে দায়দায়িত্ব বহন করতে হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।