প্রাণখোলা হাসির শব্দ শুনতে ভালোবাসি তবে সে হাসি হতে হবে স্বর্তস্ফূর্ত এবং মুখ খুলে। মুখ টিপে হাসার চেয়ে অট্টহাসিই আমাদের সত্যিকার প্রভাবিত করে এবং হাসির সংক্রমণ ঘটায়।
১. দইয়ের ল্যাক্টোব্যাসিলাস ব্যাক্টেরিয়া কোলনের ব্যাকটেরিয়াগুলোকে উদ্দীপিত করে ফলে পেট পরিষ্কার থাকে।
২. দইয়ের ব্যাক্টেরিয়া শরীরে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স গ্রহণ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি১২ রক্তকোষের গঠনে সাহায্য করে।
দই ‘এ’ ভিটামিন তৈরিতে সাহায্য করে।
৩. দইয়ের উপাদান ভাল ব্যাক্টেরিয়াকে উদ্দীপিত করে। তাই অ্যান্টিবায়োটিক খেলে ডায়েটে দই রাখুন।
৪. দইয়ে প্রথম শ্রেণীর প্রোটিন রয়েছে। তাই দইতে পাওয়া যায় অত্যাবশ্যক অ্যামিনো অ্যাসিড।
দুধের প্রোটিন থেকে দইয়ের প্রোটিন সহজে হজম হয়। খাওয়ার ১ ঘন্টা পর দুধের মাত্র ৩২% যেখানে হজম হয়, সেখানে দইয়ের ৯০% হজম হয়।
৫. রক্তে কোলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে।
৬. ডায়রিয়া ও কনস্টিপেশনের সমস্যা কমায়।
৭. ঘুমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
৮. প্রতিদিন কিছুটা দই খেলে জন্ডিস, হেপাটাইটিস প্রতিরোধ করা যায়। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।