আমি আসাদ ভূত! ভূত আমাদের কল্পকাহীনি গুলিতে নানাভাবে তাদের প্রভাব বিস্তার করে রেখেছে। নানী-দাদীরা সেই তখনকার সময় থেকেই তাদের নাতী-নাতনীদের ভূতের গল্প শুনিয়ে আসছেন। তবে ইদানিং ডিজিটাল যুগের নাতী-নাতনীরা আর সেই ভূতের গল্প শুনতে চায় না। তারা খুব ভালোভাবেই জানে – “ভূত বলে কিছু নেই”। আবার অনেকে হয়তো বিশ্বাস করে ভূতের অস্তিত্বে।
যাইহোক, ভুত আছে কি নেই তাতে আমাদের কিছু যায় আসেনা। ভূতের গল্প শোনাতে না পেরে নানী-দাদীদের মনের অবস্থা কেমন সেটাও আমাদের আলোচ্য বিষয় নয়। আমরা আজ দেখবো কি করে একটি ভূত তৈরি করা যায়। অনেকের ধারনা মানুষ অপঘাতে মারা গেলে ভূত হয়ে যায়। না ভয় নেই, আমরা কাউকে অপঘাতে মারার প্লান তৈরি করছি না।
আমরা যে ভূত তৈরি করবো তার জন্য আমাদের লাগবে কিছু তারের বেড়া, কিছু তার, কিছু পেরাক আর গ্লাভর্স। এগুলি নিয়ে একটা বনের ধারে চলেন।
প্রথমে হাতে গ্লাভর্স পরে নিয়ে তারের বেড়াটিকে একটি গোল পাইপের মতো করে নিয়ে তার দিয়ে বেঁধে ফেলতে হবে। এবার তৈরি করা তারের পাইপটির একপাশ মাটিতে দাঁড়করিয়ে পেরাক মাটিতে গেঁথে দিতে হে।
এবার উপরের দিকটিকে সামান্য চিকন করে নিতে হবে।
উপরিভাগ একটু সামনের দিকে ঝুকিয়ে দিয়ে একটি মানুষের মাথার আকৃতি তৈরি করতে হবে। মাঝামাঝি আংশে কোমর ও হাতের আদল দিতে হবে। কাজ শেষ, তৈরি হয়ে গেছে আমাদের ভূত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।