আমি একজন সাধারন মানুষ অবশেষে দশদিন পর প্রেমিকা সারিকাকে সঙ্গে নিয়ে ঢাকায় ফিরেছেন নীরব। গত রাতে তারা ঢাকায় এসেছেন। বিকালে নীরবের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, সারিকা ভাল আছে। এ মুহূর্তে সে ঘুমাচ্ছে। একটু পরেই ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হবো।
রাতের মধ্যে আমরা ঢাকায় পৌঁছবো। তাহলে এত রটনা-ঘটনা কেন হলো- এ প্রসঙ্গে নীরব বলেন, মানবজমিন লিখেছে ধূম্রজাল। তার মানে, কি হয়েছে বা কি হয়নি তা স্পষ্ট নয়। সারিকার মোবাইলও ছিল বন্ধ। আর আমিও যোগাযোগের বাইরে ছিলাম।
তাই বিষয়টি তিল থেকে তাল হয়েছে। তবে বলবো না সব মিথ্যা। অবশ্যই কিছু ঘটেছে। এজন্য আমরা এখন কক্সবাজারে। তবে সে প্রসঙ্গে আর কথা বলতে রাজি নই।
ঢাকায় এসে আবার আগের মতো কাজে মনোযোগী হবো।
ঈদের চতুর্থ দিন বিকালে বাসা থেকে রাগ করে বের হয় সারিকা। ৩৫ লাখ টাকায় কেনা নতুন গাড়ি নিজেই ড্রাইভ করে বেরিয়ে যান। তারপর থেকে খোঁজ নেই তার। সাতদিন পর কক্সবাজার থেকে মানবজমিন স্টাফ রিপোর্টার সূত্রে জানা যায়, মডেল কন্যা সারিকা কক্সবাজারে।
অন্তরালে যাওয়ার পর খবর পেয়ে মেয়ের খোঁজে মা-ও এসেছেন কক্সবাজারে। শুক্রবার কক্সবাজারের একটি অভিজাত হোটেলে সারিকার অবস্থান নিশ্চিত হয়ে পুলিশের সহযোগিতায় মেয়ের সঙ্গে দেখা করেন সারিকার মা। এ সময় মাহফুজ ইসলামের স্ত্রী সোনিয়া ইসলাম পরিচয়ে সারিকাকে পাওয়া যায়। এই সময় মাহফুজকে গেইটে আটকে রাখা হয়। এতে সারিকা চটে যায়।
মা ও পুলিশের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে এবং মাহফুজকে সে ভালবাসে, তাকে ছেড়ে দেয়ার জন্য বলে। সারিকার মা মেয়ের এ অবস্থা দেখে রাতেই চট্টগ্রাম চলে আসেন। শনিবার ঢাকায় আসেন। ওই দিনই ঢাকা থেকে একটি ফ্লাইটে কক্সবাজার পৌঁছেন নীরব। এরপর থেকে একসঙ্গেই আছেন তারা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।