I konw not who you are, nor i came to look after you but may i just say "দরকার নাই তর ভালবাসা" পিচ্চি বল্টু মিয়া ঢাকা-চট্টগ্রামগামী বাসের সিটে বসে আছে। তার পাশের সিটে এসে বসলেন এক বৃদ্ধ লোক। বাস ছাড়ার কিছু পর তিনি বল্টু মিয়া কে বললেন, “শোন পিচ্চি। যদি পুরোটা পথে আমরা দুজন যদি এরকম মুখ গোমড়া করে বসে থাকি তাহলে সময়টা অনেক বিরক্তিকর মনে হবে। কিন্তু যদি খোশ গল্প করতে করতে যাই, তাহলে দেখবে, মনে হবে আমাদের গন্তব্যের দূরত্ব যেন অনেক কমে গেছে।
”
পিচ্চি বল্টু মিয়া একটা কার্টুনের বই সবেমাত্র খুলেছিল। সে মুখে বিরক্তি নিয়ে বুড়োটার দিকে তাকালো। “ঠিক আছে। ”, বললো বল্টু মিয়া । “কিন্তু আমরা কি নিয়ে আলাপ করতে পারি বলুন?”
“উমম, ঠিক বুঝতে পারছিনা।
”, চশমায় আঙুল ঠেকিয়ে বললো বুড়ো। “তবে, নিউক্লীয় শক্তি নিয়ে আলোচনা করলে কেমন হয়?” পরক্ষণেই সচকিত প্রস্তাব রাখলেন তিনি।
পিচ্চি বল্টু মিয়া আবারো বুড়োটার দিকে বক্রদৃষ্টি হানলো। “আচ্ছা, তবে আমাকে একটা ব্যাপার বলুন। ” বললো বল্টু ।
“একটু বয়েস হলেতো আমাদের কুঁচকি সংলগ্ন অংশে অনেক সুন্দর একগোছা চুল ওঠে, তাইনা। ”
বুড়োটা একটু ভড়কে গেলো। তবুও আলোচনা চালিয়ে যাবার খাতিরে বললো, “হ্যাঁ, তা ওঠে। ”
“কিন্তু এক বড়ভাই আমাকে বলেছেন, একটু বেড়ে উঠলে সে চুলের আগা নাকি অনেকের কুঁকড়ে যায়, আবার কারোটার আগা নাকি চিরে যায়। কিন্তু কেন?”
বুড়োটা হতভম্ব হয়ে জবাব দিল, “জানিনা তো!!”
তখন বল্টু মিয়া বললো, “আচ্ছা বলেন দেখি, যে লোক বালের আগাটাও জানেনা সে নিউক্লীয় শক্তি নিয়ে কী আলোচনা করবে??”
কমল আর তার বউ কমলা নিদারুণ অর্থকষ্টে আছে।
অনোন্যপায় হয়ে এই অর্থকষ্ট লাঘবের জন্য কমলা সিদ্ধান্ত নিল সে পতিতাবৃত্তি করবে। তো, রাতের বারোটার সময় হতভাগিনী কমলা তার ঊনপাঁজুরে স্বামী কমলকে দালাল বানিয়ে হাজির হল শাহবাগের মোড়ের দিকে।
কমল বললো, “শোনো, আমি সামনে থাকবো না, আমার শরম লাগে। আমি এই খাম্বার আড়ালে দাঁড়িয়ে থাকবো। মুলোমুলির ব্যাপারে কোন সমস্যা হলে তুমি আমার সাথে এসে মোলাকাত করবে।
আমি সবকিছু বাতলে দেব। ”
কমলা বিজন রাতে, সস্তা মেকআপ নিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ল রাস্তার ধারে।
এমন সময় তার পাশে একটা ভ্যানঅলা এসে থামলো। জিজ্ঞেস করলো, “দর কত?”
কমলা বললো, “এক রেট, একশো টাকা।
ভ্যানঅলা বললো, “ধুর্।
আমার আছে মোটে তিরিশ ট্যাহা। ”
কমলা কী যেন ভাবলো। তারপর দৌড়ে খাম্বার আড়ালে লুকিয়ে থাকা কমলের কাছে গিয়ে বললো, “ঐ ভ্যানঅলা ব্যাটার তিরিশ টাকা আছে। এটা দিয়ে ওকে কি করা যায়। ”
কমল কিছুক্ষণ ভেবে বললো, “ওই, হাত দিয়ে একটু ঘঁষে-মেজে দিতে পারো আরকি।
”
কমলা ফের ছুটে গেলো ভ্যানঅলার কাছে, “শোনেন, তিরিশ টাকা দিয়ে আমি আপনাকে হাত দিয়ে কিছুটা সুখ দিতে পারবো, এর বেশি না। ”
গোবেচারা ভ্যানঅলা তাতেই রাজি হয়ে গেল। তারপর সে কমলার কাছে এগিয়ে গিয়ে তার লুঙ্গিটা অভদ্র পরিমাণ উচ্চতায় উঠিয়ে নিল। আর আড়াল থেকে বেরিয়ে এল যা, তা দেখে কমলা স্রেফ ভিরমি খেয়ে গেল। সে কিছুক্ষণ কী যেন ভেবে, ভ্যানঅলাকে অপেক্ষা করতে বলে কমলের কাছে ছুটে গেল পুনর্বার।
“কী বউ! তোমাকে এমন উত্তেজিত দেখাচ্ছে যে”, বিস্মায়পন্ন হয়ে বললো কমল।
“কমল, জান আমার!” আপ্লুত কণ্ঠে বললো কমলা। “তুমি কি ওই লোকটাকে সত্তুরটা টাকা ধার দিতে পারবে"
এক লোক গেছে ডাক্তারের কাছে। তার থাই (উরু) পুড়ে গেছে। তো, ডাক্তার প্রেস্ক্রিপশন লিখলো,
(১) বার্নল।
(২) ভায়াগ্রা।
লোকটা প্রেস্ক্রিপশন দেখে তো অবাক!! জিজ্ঞেস করলো,
বার্নল তো বুঝলাম কিন্তু ভায়াগ্রা কেন? আমার তো …ইয়ে মানে…আমার তো তেমন কোন সমস্যা নাই!!
ডাক্তার : এইটা আপনার লুংগিকে আপনার পোড়া জায়গাটা থেকে দুরে রাখতে সাহায্য করবে। ।
৭০ বছরের এক বৃদ্ধ আরেক বৃদ্ধের বাড়িতে দাওয়াত খেতে গেলো…
সে খুবই impressed হলো যখন তার বন্ধু তার বৃদ্ধা স্ত্রীকে ‘জান’…’ময়না’ …’কলিজার টুকরা’ বলে ডাকছিল…
যাওয়ার সময় সে তার বন্ধুকে বলল, “এটা অনেক সুন্দর…বিয়ের ৪০ বছর পরেও তুমি স্ত্রীকে নাম আদর করে এত সুন্দর করে ডাকো”
বৃদ্ধ নিচু গলায় বলল, “তার নাম আমি ১০ বছর আগেই ভুলে গেছি…আমি ভয়ে তার নাম টা জিজ্ঞেস করতে পারি নি…তাই এসব বলেই ডাকি …
আরাম খান কে নিয়ে একবার এক টিভি এক অনুষ্ঠান এর আয়োজন করলেন। যেখানে আরাম খান এর চোখ বাধা থাকবে এবং দেশের বিভিন্ন নায়িকার চুমো খাবেন।
তাকে বলতে হবে কে চুমো খেলেন।
১ম বার বাংলাদেশের নায়িকা অঞ্জুঘোষ চুপে চুপে চুমো খেয়ে গেলেন। আরাম খান চোখ বাধা অবস্থায় তিন সেকেন্ডের ভেতর বলে দিলেন, এটা অঞ্জু।
সবাই খুব অবাক হলেন!!! ২য় নাম্বারে এলেন সাবানা, সবাই জানে সাবানা ভালো মেয়ে, কোন ঘটনা নেই, আরাম খান হয়তো ধরতে পারবে না। কিন্তু বিধি বাম।
আরাম খান ৪ সেকেন্ডর মাথায় বলে দিলেন এটা সাবানা।
একে একে শাবনুর, ময়ূরী সবাই ফেল মারলেন। আরাম খান সবার নাম বলে দিচ্ছেন।
পাশে মমতাজ দাড়ানো ছিলো। তিনি নায়িকা নন।
কিন্তু আরাম খান এর এই ক্ষমতা দেখে তার মাথায় রক্ত উঠে গেল। তিনি বললেন , "দাড়া তোকে মজা দেখাই"
তিনি তার শাড়িটা তুলে তার বিশেষ জায়গাটা দিয়ে আরাম খান এর ঠোটে একটি চুমো দিলেন। আরাম খান প্রায় দুই মিনিট চোখ বন্ধ করে বসে রইলেন। তারপর বললেন। "এটা আসাদুজ্জামান নূর" ।
তিন বান্ধবী বারে গিয়ে ঠিক করলো আজকে তারা মদ খেয়ে পাড় মাতাল হবে|
তারপর বার থেকে বের হয়ে যে যার পথে বাড়ির দিকে যাবে|
পরদিন সবাই আবার বারে দেখা করবে এবং কে কি মাতলামো করলো তা শেয়ার করবে|
যে সবচেয়ে বেশি মাতলামি করছে বলে প্রমানিত হবে, সে বিজয়ী হবে আর অন্য দুজন তাকে একমাস ফ্রি মদ খাওয়াবে ।
পরদিন তিন জন বারে এসে তাদের মাতলামির কাহিনী এক এক করে বর্ণনা করলো|
১ম জন বলল,”আর বলিস না, গতকাল বাড়ি ফেরার সময় আমি বেখেয়াল হয়ে গাড়ি রাস্তার পাশের খালে নামিয়ে দিসি| লোকজন যখন আমাকে উদ্ধার করলো, ততক্ষণ আমার পেট থেকে ৩ টা পুটি মাছ বের হইসে “|
২য় জন বলল,”এটা কিছু হইল নাকি! তুই আমার কাহিনী শুন, গতকাল বাড়ি গিয়ে আমি টনিরে ব্লো জব দিসি!”
৩য় জন বলল,”আমার মনে হয় আমি জিতব। কারণ আমি তো গতকাল বাসায় গিয়ে চুলা জালাতে গিয়ে পুরো বাড়িতে আগুন ধরে দিসি। কি মজা একমাস তোদের টাকায় ফাউ মদ খাব!”
এবার ২য় জন বলল,”তুমি মনে হয় বুঝনি যে টনি আমার হাসবেন্ড না, ও আমার পোষা কুত্তা!”
জোক নং ৪৪৮ (২ কম ৪৫০)
by মজাদার জোকস্; বাচ্চারা দূরে থাকো on Tuesday, October 25, 2011 at 9:23pm
এক লোক নগ্নতাবাদীদের দলে গিয়ে জুটলো। সে নিজের অনেক দিনের আবাস ছেড়ে তাদের সাথে গিয়ে বসবাস করতে থাকলো।
একদিন তার দাদিমা তাকে চিঠি দিলেন। চিঠিতে তিনি বললেন, নাতি যেন তার বর্তমান হাল হকিকত সম্পর্কে তাঁকে লিখে জানায়, সাথে একটা ছবিও যেন জুড়ে দেয়।
লোকটা ভেবে পেলনা কী করবে। সে যে একপাল ন্যাংটো মানুষের সাথে দিনে দুপুরে দিগম্বর হয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, এ ধরণের ছবি দাদিকে পাঠালে ভীষণ এক কেলো লাগবে। তাই সে বুদ্ধি করে তার নিজের বর্তমান অবস্থার এক ছবি অর্ধেক কেটে দাদিকে পাঠিয়ে দিল।
কিন্তু ভুলবশত উপরের অর্ধাংশের বদলে নিচের অর্ধাংশ পাঠালো সে। ফলে তার চিন্তার অন্ত নেই। কিন্তু তার আবার মনে পড়লো যে দাদিমা চোখে খাটো। তিনি ছবি দেখে কিছুই ভালোকরে বুঝবেন না। ফলে সে কিছুটা আশ্বস্ত হলো।
কিছুদিন পর দাদিমা চিঠি লিখে জানালেন, ‘তোমার চিঠি আর ছবির জন্য তোমাকে অশেষ ধন্যবাদ। তবে আমার মনে হয় তোমার চুলের কাটিংটা একটু বদলানো উচিত। চুলগুলোর কারণে তোমার নাককে অনেক ছোট মনে হয়। ’
মলি আন্টি সাথে তার দু বান্ধবী জলি ও পলি আন্টি ব্যালকনিতে বসে বৈকালিক খোশগল্প করছেন।
পলি আন্টি ভীষণ মুখরা আর যাচ্ছেতাই স্বভাবের।
চা এ মুখ দিতে দিতে তিনি বললেন, “আমার হাজব্যান্ড মকবুলকে যখন আমি কষে একটা ব্লো- দেইনা, আহাহাহা…মনে হয় তার ইয়েটা যেন ঠাণ্ডা আইসক্রিম। ”
“হুম”, চায়ের কাপটা মুখ থেকে নামিয়ে তাল ধরলেন জলি আন্টি। “একই ব্যাপারটা আমার জামাই, মানে তোমাদের মজনু ভাইয়ের ক্ষেত্রেও আমার মনে হয়, একেবারে ঠান্ডা। ”
পলি আন্টি পাশে তাকিয়ে বললেন, “কী হে মলি, তোমার বেলায় ঘটনা কেমন?”
মলি আন্টি অপ্রস্তুত হয়ে গেলেন যেন। “ছিঃ, বলছ কি! আমি মোতালেবের ওটা মুখে নেবার কথা চিন্তাই করিনা।
”
কথাটা শুনে জলি আর পলি আন্টি পরস্পরের দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকালেন। “বলে কী মহিলা। ” বললেন জলি আন্টি। “এত ইন্টেরেস্টিং একটা বিষয় তুমি মিস করো!!”
“শোনো মলি” পলি আন্টি বললেন। “শুনেছি মোতালেব ভাই প্রায়ই তোমার সাথে খ্যাটখ্যাট করে।
এবার কারণটা বুঝেছি। কারণ তুমি ওনাকে ব্লো- দাওনা। সকল পুরুষই আসলে তাদের স্ত্রীর কাছ থেকে মৌখিক আদর আশা করে। একবার শুধু করে দেখো, দেখবে ভাইসাহেবও তোমাকে কেমনটা না আদর করেন। ”
পরের দিন বিকেলে, মলি-পলি-জলি আন্টি আবারও ব্যালকনিতে ফের জমায়েত হয়েছেন।
মলি আন্টির ডান চোখ ঘিরে লালচে দাগ। পলি আন্টি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “কী হে, তোমার চোখের চারপাশটায় এরকম দাগ কেন?”
-”তোমার কথামত কাজটা করতে গিয়ে মোতালেবের ঘুষি খেয়েছি। ”
“ড্যাম ইট!!” চেয়ার চাপড়ে বললেন জলি আন্টি। “উনি কি পাগল নাকি? শুধু শুধু তিনি ঘুষি মারতে গেলেন কেন? নাকি তুমি কোনো কামড়ে দিয়েছিলে?”
“আরে ধুর না। ” বললেন মলি আন্টি “আমি শুধু জিপারটা নামিয়ে ওটাকে মুঠ করে ধরে বললাম, ‘মকবুল ভাই আর মজনু ভাইয়েরটা তো ঠান্ডা, তোমারটা এতো গরম কেন?’ “
রনি- জানিস, ঢাকা থেকে বেড়াতে আসা ঐ মেয়েটা আমাকে থাপ্পর মেরেছে
জনি- কেনো?
রনি- না তেমন কিছু না, আমি শুধু বলেছিলাম আপনার ঢাকার জায়গা গুলো খুব সুন্দর।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।