হাজার হাজার ভুয়া সনদ প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা যেমন আছে, তেমনি এমন অনেক সনদ ছাড়া প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাও আছে।
সনদ প্রাপ্তরা কেও এখন না খেয়ে থেকেনা তাছাড়া এটি কাম্য ও নয়।
তাদের বংশধরদের পড়ালেখার জন্য সর্বোচ্চ সুবিধা প্রণয়ন করা সরকারের কর্তব্য।
কিন্তু তাই বলে প্রতিযোগীতায় তাদের জন্য ফিতা এগিয়ে ধরেটা তাদের মেধাকেই অপমান করা হয়।
অন্যান্য কৌটার মত তারাও কী প্রতিবন্ধী?
এই ভুয়া সনদ ধারীদের উত্তরসুরীরা ছাত্র জীবনে পড়ালেখা বাদ দিয়ে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে নিশ্চিন্তে।
কারণ তাদের জন্য কৌটা আছে।
আর নারীদের কথা কি বলব।
অবলা বললে তাদের গা জ্বলে, বাট প্রতিবন্ধীদের মতো কৌটা চাই সবখানে।
আর প্রতিবন্ধী কৌটাইবা রাখতে হবে কেন?
একজন স্বয়ং সম্পূর্ণ ব্যাক্তি ই তো উন্নয়নের প্রধান শর্ত।
প্রতিবন্ধী তো উন্নত কান্ট্রীতেও আছে।
তারা কি তাদের যুব সেক্টরে প্রতিবন্ধী নিয়োগে কৌটা রাখে?
প্রতিবন্ধী বা আদিবাসীদের জন্য আমরা এমন কিছু করবো যাতে তারা আমাদের সাথে প্রতিযোগীতায় অংশ নিয়ে টিকতে পারো।
ঠিক এই কথাটি সব কৌটার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
তাই শেষ কথা হলো, কৌটা প্রথার অবসান চাই। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।