থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।
ঢাকনি এখন হরহামেশাই দেখা যায়। এই ঢাকনি কালচারের প্রচলন [ইহা সম্পূর্ণ আমার মত] করেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। তাহারা মধ্যপ্রাচ্যে "মিশন" করিয়া পকেটে টাকা এবং মাথার ভিত্রে বঊকে ঢাকনি করার আইডিয়া লইয়া ফেরত আসিয়াছিলেন। এরপরে ক্যান্টমেন্ট এরিয়াগুলা আর তার আশে পাশে এর প্রচলন দেখা দিল।
এরপরে আমাদের শীর্ষ নেত্রীরা মাথায় চাদর দিয়া ঢাকনি দিলে ঢাকনি সারা দেশে ছড়াইয়া পড়িল।
তবে সময়ের সাথে সাথে ঢাকনির আকার-প্রকার-সঙা সবই বদলাইয়াছে।
বর্তমানে ঢাকনি বলিতে বোঝায় উদ্ধত বক্ষ প্রকাশ করে এমন ধরনের সেক্সি ফিটিংএর বোরখা পরিধান এবং মাথায় একফালি কাপড়ের টুকরা, যাহা অত্যাধুনিক মুসলমান রাষ্ট্র তুরস্ক হইতে আসিয়াছে।
তবে যাহারা এই জাতীয় পোষাক পরিধান করেন, তাহারা পার্লার হইতে সাজিয়া গুজিয়াই বাহির হোন। তাহাদের মুখমন্ডল রঙে রঙিন থাকে।
কিন্তু ১৪০০ বছর আগের ইসলাম, যাহার নামে এই ঢাকনির প্রচলন করা হইতেছে, তাহাতে এই সবের লেশ মাত্র নাই।
অতএব, ঢাকনি কতখানি ইসলাম আর কতখানি অ-ইসলাম তাহা ভাবিয়া দেখিবার সময় ও সুযোগ আসিয়াছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।