আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ
তথ্য এখনই দুদকে দিচ্ছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, বিশেষ কোনো কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষপর্যায়ের কোনো কোনো কর্মকর্তা বেসিক ব্যাংকের প্রতি সহানুভূতিশীল। তাই অন্তত সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার ঋণ জাল-জালিয়াতির তথ্য-প্রমাণ ও অনুসন্ধান প্রতিবেদন থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ ব্যাংক বেসিক ব্যাংকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
****************
২০১০ সালে শেয়ারবাজারে যেখানে ২ লক্ষ কোটি টাকা লুটপাট করে ৩৩ লক্ষ শেয়ার ব্যাবসায়ীকে পথে বসানো হয়েছে তখন বেসিক ব্যাংকের মাত্র ৩-৪ হাজার কোটি টাকা এমন কি? তাই হাসিনা ও তার চামচারা এখনও কথায় কথায় বিগত জোটের দোষ তুলে এনে নিজেদের ইজ্জত বাচাতে চায়। ১৯৭২-৭৫, ১৯৯৬-২০০১ এবং ২০০৯ হতে যে র্দূনীতি, লুটপাট হইছে তার ধারের কাছে বিএনপি কেন এরশাদও নাই।
তারপরেও নিজেদের গলাবাজি, চামচা বুদ্ধিজীবি ও মিডিয়ার মাধ্যমে এই সব অপকর্মকে আড়াল রাখা হয়। তাই এই কারণেই বাংলাদেশ ব্যাংক দুদককে তথ্য দিতে অনীহা। কারণ বাবি শেখ হাসিনার কথায় উঠে বসে। তার ক্ষমতা নাই হাসিনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোন সরকারী কাজ করার। আর ঐ দিকে বর্তমান আমলে দুদক হাজার তদন্ত করলেও আলীগের কারো দোষ খুজে পাবে না।
যেমন পায়নি সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।