আর আমাদের দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় এবং ও দেশে অবস্থিত দূতাবাসে সব অযোগ্যরা বসে আছে বলতে বাধ্য হলাম। নিজের দেশের মানুষের বিপদে এগিয়ে আসতে পারে না , জল্লাদের তলোয়ারের নিচ থেকে অসহায় মানুষের মাথাকে বাঁচাতে পারে না, বাংলাদেশি মেয়েদের বাঁচাতে পারে না। অনেক কারখানা/প্রতিষ্ঠান শ্রমিক দের নিয়মিত বেতন দেয় না। এসবের কোন সুরাহাই করতে পারে না। তাহলে দরকার কি এত টাকা দিয়ে ঘোড়ার ডিমের দূতাবাস খোলার ? কাজ কি তাদের ??? হয়ত, অনেক রুক্ষ ভাষা ব্যবহার করলাম। দুঃখিত। কিন্তু এ খবরের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া এর থেকে ভাল করতে পারলাম না। আফসোস। একটা গরীব দেশের অধিবাসী আমরা , এতে যতটা দুঃখ, তার চেয়ে বেশি দুঃখ যে সব অকাজের লোকগুলা, সব অযোগ্যরা গুরূত্বপূর্ণ অবস্থানে বসে দেশ কে আরো ছোট করতেছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।