আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফকিরা বাকশালী ব্লগারদের ভিক্ষার জায়গা বরাদ্দের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে বান্কিমুনের রিকোয়েস্ট

লাল তরঙ্গ, লাল বিপ্লবের বার্তা বয়ে আনে খবর: একটি ফ্যাসিবাদি ও বর্বর রাজনৈতিক দলপন্থী ব্লগাররা চরম হতাশায় নিমজ্জিত। দলের দুঃশাসন ও লুটপাটের কারণে তাদের মুখ লুকানোর জায়গা নেই। রাস্তাঘাটে যেখানেই হোক না কেন তাদের দেখে দুধের শিশুরা হাসতে হাসতে কাহিল হয়ে যাচ্ছে। রিক্সাঅলারা তাদের কাছ থেকে ট্রিপ প্রতি ৫ টাকা বেশি ভাড়া নিচ্ছে। দোকানীরা তাদের চায়ের কাপে চিনি দিচ্ছে না।

বলাকা ব্লেড দিয়ে তাদের বাসায় তরকারি কাটা হচ্ছে। কারণ কেউ তাদের কাছে দা-বটি বিক্রি করে না। দেশে তারা এক প্রকার বন্দি জীবন কাটাচ্ছে। কারণ দেশের সব স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পেলেই তাদের ইভটিজার সন্দেক করে গণধোলাই দেয়া হচ্ছে। ক্ষেত্র বিশেষ জুতার মালা পড়ানো হচ্ছে।

বিপর্যয়: জনপরিসরে এমন পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার কারণে ওই দলপন্থী ব্লগাররা চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়েছেন। তারা নিজেদের নিরপেক্ষ প্রমাণ করতে উঠে পড়ে লেগেছেন। সুশীলতার মুখোশ ধারন করে তারা নিজেদের রক্ষে করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু সুশীলতা মানে খাট্টাশ ছুপা বাকশাল হওয়ায় তারা বিপদে পড়েছেন। তাদের ল্যাঞ্জা আরো বেশি চেনাজানা হয়ে যাচ্ছে।

তারা এতদিন মুক্তিযুদ্ধের নাম করে সক্রিয় থাকলেও এখন প্রমাণিত হচ্ছে তারা ভন্ড। আসলে তারা ছিল বাকশালতন্ত্রের পেইড ছাগু। বিএসটিআইয়ের পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে, তাদের সব কর্মকান্ড বিশেষ কিছুই উৎপাদন করতে পারেনি, লাদানো ছাড়া। পরিতাপ: বাকশালপন্থী ব্লগাররা চোখে ছাই দিয়ে কানতেছে। কারণ বিগত আড়াই বছরে তাদের দল শেয়ারবাজার থেকে এক লাখ কোটি টাকা লুট করলেও তাদের ভাগে ফুটো পয়সা জোটেনি।

সারা দেশে এত দখল-লুটপাট হলেও তাদের পাতে এক ফোটা ঝোলও বৃদ্ধি পায়নি। বরং দ্রবমূল্যের উর্ধ্বগতির কারণে তারা ঘটিবাটি ও মায়ের গয়নাঘাটি বিক্রি করে কোন প্রকারে জান বাচায়ে রাখতে বাধ্য হচ্ছে। এমতাবস্থায় তারা পথের ফকিরে পরিণত হয়েছে। কিন্তু ঢাকার কোথাও বাসনকোসন নিয়ে ভিখ মাঙার কোন সুযোগই পাচ্ছে না তারা। তারা এহেন দুর্দশা লাঘব করতে জননেত্রীর কাছে বারবার মিনতি জানিয়েও সাড়া পাচ্ছেন না।

সুখবর: প্রধানমন্ত্রীর নিউইয়র্ক সফরের সময় মহাসচিব বান্কিমুন রিকোয়েস্ট করেছেন যেন, ফকিরা বাকশালী ব্লগারদের ভিক্ষা করতে দেয়ার জন্য জায়গা বরাদ্দ দেয়া হয়। এ কারণে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় এক ভিক্ষুক জরিপ কর্মসূচি শুরু করেছে। জরিপ শেষে তাদের ফার্মগেটে একজন মন্ত্রীর ভাইয়ের হোটেলের নিচে শিফট ভিত্তিক বন্দোবস্ত দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।