আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হাসি-খুশি স্বাস্থ্যের জন্য উপকার

Honesty is the best policy আকিল : জানো মা, গত রাতে স্বপ্নে আমি আমার হোমওয়ার্ক সব শেষ করে ফেলেছি। মা : স্বপ্নে হোমওয়ার্ক করলে হবে? টিচারকে দেখাবি কী? আকিল : কেন মা, আমার স্বপ্নে তো টিচারও ছিলেন। মেয়ের হাতে একটি মশা বসে থাকতে দেখে বাবা মেয়েকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘মামণি তুমি মশাটা মারছো না কেন? উত্তরে মেয়ে বলল, কেন মারবো বাবা? আমিতো মশাটাকে রক্ত দিচ্ছি। কারণ আমাদের স্যার বলেছেন রক্ত দেয়া একটি মহৎ কাজ। বাবা : যদি তোর মাথার ওপর উড়োজাহাজ উড়তে শুরু করে তাহলে কী করবি? ছেলে : পাইলটকে চিৎকার করে বলব, আমার মাথা এয়ারপোর্ট নয়।

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে : তমন : কী করছ? তনী : এই তিন মাসের বাচ্চাটার কথা রেকর্ড করছি। তমন : কেন? তনী : ও বড় হলে জিজ্ঞেস করব, ও আসলে কী বোঝাতে চাইছিল। প্রথম বন্ধু : আচ্ছা বন্ধু, বিদ্যুতের বাতি জ্বললে অন্ধকার কোথায় পালায় রে? দ্বিতীয় বন্ধু : বিদ্যুৎকে সবাই ভয় পায় তাই পালায়। যায়েদ এক বালতি পানি নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছে। মা : আরে যায়েদ, পানি নিয়ে কোথায় যাচ্ছিস? যায়েদ : আর বলো না মা, আমাদের ওই পুকুরের পানি খুব অপরিষ্কার।

তাই সাবান আর পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে দেব। মামা ও ভাগনের মধ্যে কথা হচ্ছে - ভাগনে : আচ্ছা মামা, আম ও কাঁঠালের সময় ঝড় হয় কেন? মামা : তুই কি তাও জানিস না? ভাগনে : না, মামা। মামা : আরে ঝড় না হলে মানুষ গাছের নিচ থেকে কিভাবে আম কুড়াবে? পুলিশ : আপনি বলছেন, গতরাত্রে চোর আপনার বাসা থেকে ফ্রিজ, গাড়ি, টাকা, অলঙ্কার চুরি করেছে? বাড়ির মালিক : হ্যাঁ। পুলিশ : কিন্তু টিভিটা নেয়নি কেন? বাড়ির মালিক : ওটা নেবে কিভাবে! তখন তো আমি টিভি দেখছিলাম। মামা ও ভাগ্নের মধ্যে কথা হচ্ছে ভাগ্নে : আচ্ছা মামা, আম ও কাঁঠালের সময় ঝড় হয় কেন? মামা : তুই কি তাও জানিস না? ভাগ্নে : না, মামা।

মামা : আরে ঝড় না হলে মানুষ গাছের নিচ থেকে কিভাবে আম টুকাবে? সমস্ত শরীরে ফোলা দাগ নিয়ে এক রোগী ডাক্তারের কাছে গেল। ডাক্তার রোগীকে দেখে কোনো রোগই ধরতে পারলেন না। অবশেষে নিজের অক্ষমতা ঢাকতে ডাক্তার : এই রোগটা কি আপনার আগেও হয়েছিল? রোগী : জি আগে একবার হয়েছিল। কিন্তু ডাক্তার সাহেব এটা আমার কী রোগ? ডাক্তার : এটা আপনার আগের সেই রোগই। হামিদ ও রাকিবের মধ্যে কথা হচ্ছে হামিদ : রাকিব, তুই আমাকে রাত ১০টায় ফোন দিস।

রাকিব : তাহলে তুই রাত ৯টা ঊনষাট মিনিটে ফোন করে মনে করিয়ে দিস। সংগ্রহে : মতিউর রহমান হাতিয়া, নোয়াখালী দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে ১ম বন্ধু : দেখেছিস, শামুক কত অলস প্রাণী। তিন ঘণ্টা ধরে দেখছি মাত্র দুই ইঞ্চি এগিয়েছে। ২য় বন্ধু : আর তুইই বা কম কিসে। তিন ঘণ্টা ধরে একই জায়গায় একইভাবে বসে শামুকটাকে দেখছিস।

বিখ্যাত উকিলের কাছে এক নতুন মক্কেল এসেছেন। ভয়ে ভয়ে মক্কেল জিজ্ঞেস করলেন, যদি কিছু মনে না করেন আপনার ফি কত? প্রতি তিনটি প্রশ্নের উত্তরে আমি ১০ হাজার টাকা চার্জ করি? ওরে বাবা! সেটা কি একটু বেশি নয়? তা একটু বেশি। এবার বলুন আপনার তৃতীয় প্রশ্নটা কী? দোকানদার : এই যে, ভাই এদিকে আসেন, কী চাই? ক্রেতা : চায়ের সঙ্গে দুধ মেশালে যে রঙ হয় সে রঙের টাই আছে? দোকানদার : চিনিসহ না চিনি ছাড়া? ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে শিক্ষক : তুমি গতকাল আসনি কেন? ছাত্র : স্যার, আমার আম্মু বলেছেন আমার নাকি জ্বর, এ জন্য আসিনি। দিপু : চলতো টিপু চোখের ডাক্তারের কাছে যাই। টিপু : কেন? দিপু : আমি দূরের জিনিস দেখতে পাচ্ছি না।

টিপু : তোর চোখ তো একদম ঠিক আছে। দিপু : (রাগান্বিত হয়ে) তুই কী করে বুঝলি? টিপু : ওই যে সূর্যটা দেখতে পাচ্ছিস? দিপু : হ্যাঁ পাচ্ছি! টিপু : তাহলে আর কতো দূরের জিনিস দেখবি? সংগ্রহ করা হয়েছে- কিশোরকন্ঠ থেকে। রাশেদ। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।